রাষ্ট্রসঙ্ঘে স্বীকৃতি পেল বাংলা ভাষা

গত ১০ই জুন রাষ্ট্র সংঙ্ঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বহুভাষাবাদের পক্ষে অ্যান্ডোরা ও কলম্বিয়ার আনা প্রস্তাব গৃহীত হয়৷ গৃহী

নিজস্ব সংবাদদাতা

আনন্দমার্গ স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রের যুগান্তকারী আবিষ্কার

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার ছেলে সাবির হোসেন এক বিশেষ ধরণের পাউডার আবিষ্কার করেছেন যা ব্যবহারে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে ক্ষতস্থানের রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাবে৷ পি.এন.এ.

সুপ্রিম কোর্টে সাতে নেই বাংলা প্রতিবাদে সরব ‘আমরা বাঙালী’

সুপ্রিম কোর্ট তার রায় প্রকাশের মাধ্যম হিসাবে হিন্দী, ইংরাজীর সাথে আরও পাঁচটি ভাষাকে বেছে নিয়েছে৷ তার মধ্যে উড়িয়া, অসমিয়া থাকলেও বাংলা ভাষার স্থান হয়নি নিজস্ব সংবাদদাতা

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে আবেদন

‘‘মানুষ যেন মানুষের তরে সবকিছু করে যায়৷

               একথাও যেন মনে রাখে পশুপাখী তার পর নয়

নিজস্ব সংবাদদাতা

ভুক্তিপ্রধান ও তার দায়িত্ব

শ্রী সুভাষপ্রকাশ পাল

মহান দার্শনিক ধর্মগুরু, সমাজগুরু ঋষি শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ১৯৫৫ সালের জানুয়ারী মাসের প্রথম সপ্তাহে জগৎ কল্যাণের উদ্দেশ্যে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের প্রতিষ্ঠা করেন৷ তিনি জানতেন কোন মহান আদর্শ সমাজের বুকে দীর্ঘস্থায়ী করতে হলে একটা মজবুত সংঘটন দরকার৷ সেই জন্যেই এই সংঘটনের প্রতিষ্ঠা করেন৷ তাঁর সংঘটনে যেমন সর্বত্যাগী সন্ন্যাসী সন্ন্যাসিনী আছেন ঠিক সেভাবে আদর্শের জন্যে প্রাণপাত করতে প্রস্তুত গৃহী মার্গীরাও আছেন৷

ভিনগ্রহে কি কোন বুদ্ধিমান জীব আছে?

সমরেন্দ্রনাথ ভৌমিক

আমরা সৌরজগতের অন্তর্গত পৃথিবী নামক গ্রহের বাসিন্দা৷ সীমাহীন রাত্রির আকাশের নীচে পৃথিবীপৃষ্ঠে দাঁড়িয়ে যখন অনন্ত মহাশূন্যে অগণিত তারকা মণ্ডল চোখে পড়ে, তখন স্বভাবতই মনে হয়--- এই পৃথিবীর মাটি ছেড়ে এই পৃথিবীর বাইরে কি কোন বুদ্ধিমান জীবের অস্তিত্ব আছে?

গণতন্ত্রের উদ্ধারে আবশ্যিক শোষিত নিপীড়িতদের নবজাগরণ

প্রভাত খাঁ

ভারতে চলছে দলতন্ত্রবাদ যে বাদের লক্ষ্যই হলো সরকার দলের, দলের জন্য,দলের দ্বারা৷ গণতন্ত্রে সরকার হবে জনগণের, জনগণের জন্য, জনগণের দ্বারা৷ কিন্তু আজ ভারতে সেটা নেই৷ তার কারণের জন্য দায়ী সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজ শাসক যারা ৭৬ বছর আগে এই দেশের শাসন ছাড়ে আর যাদের হাতে শাসনভার দেয় তারা ছিল দলের অর্থাৎ হিন্দু ও মুসলমানদের নেতা৷ কিন্তু এদেশ তো শুধু হিন্দু ও মুসলমানরা থাকে না৷ জনগণ হলো জাতি ধর্ম মত নির্বিশেষে সকলশ্রেণীর মানুষ৷ আর সংবিধানে বলা হয় এই ভারত যুক্তরাষ্ট্র হলো ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র৷ তাই আজ পদে পদে যারাই শাসনে যায় তারাই ঐ সংবিধানকে অস্বীকার করেই সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে বোটকে হাতিয়ার করে গদী পায়৷ স

দৈনন্দিন জীবনে নৈতিকতার মূল্য

লীনা দাস

এখন কি জীবনে খুব দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে? তা কি যুগোপযোগী নয়? এর সাথে নাকি তাল মেলানো যায় না৷ কিন্তু এটা পরিবর্তন নয় - বিবর্তন৷ ডায়নোসোর থেকে বাঁদর, বাঁদর থেকে মানুষ৷ মানুষের আদিমযুগের যুথবদ্ধতা থেকে ধাতুর ব্যবহার, আগুনের ব্যবহার থেকে সভ্যতা শুরু ৷ তারপর মানুষের তৈরী গোষ্ঠী, সমাজ, সম্প্রদায় ও ধর্ম৷ তারপর বিজ্ঞান প্রযুক্তির হাত ধরে এগিয়ে চলে রাষ্ট্র, ধর্ম, শিক্ষা, শিল্প, সংস্কৃতি৷ এখন একটা কথাও শোনা যায়৷ পুরানো সব মূল্যবোধ নাকি ভেঙ্গে গেছে৷ ধর্ম ভেঙ্গে গেছে৷ সংস্কার, সংসার ভেঙ্গে গেছে৷ আরে এগুলো কি কাঁচ নাকি?

আনন্দনগর বিশ্বের পথ নির্দেশক

পথির বর

শাসকের রক্তচক্ষুর কাছে মাথা নত করে নয়, রাজশক্তির দয়া-দাক্ষিণ্যে নয়, নেতা মন্ত্রীদের তোয়াজ তোষামোদ করে নয়, জামালপুরের ছোট্ট একটা রেল কোয়ার্টার্স থেকে আনন্দমার্গ বিশ্ব সংঘটন হয়ে ওঠার পিছনে আছে বহু কর্মীর ত্যাগ তিতিক্ষা আত্মত্যাগের ইতিহাস৷ দুর্জয় সাহসে ভর করে সমস্ত বাধা-বিপত্তি দু’পায়ে দলে এগিয়ে চলার ইতিহাস৷

মাইক্রোবাইটাম অনুসন্ধান পরিক্রমা

সমরেন্দ্রনাথ  ভৌমিক

‘মাইক্রোবাইটাম তত্ত্ব’-এর আবিষ্কার বিশ্বের বুকে এই প্রথম৷ এই তত্ত্বের উদ্ভাবক হ’লেন--- দার্শনিক শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার৷ শ্রী সরকার তাঁর মাইক্রোবাইটামের তত্ত্ব নিয়ে মানব কল্যাণের জন্য জাগতিক, রাসায়নিক, চিকিৎসা, ঔষধ-প্রস্তুত সংক্রান্ত ব্যাপারে সমাজের এরূপ বহুমুখী সমস্যার সমাধান, এমনকি প্রাণের উৎস কী, তাও ‘তিনি’ (শ্রী পি.আর.সরকার) ব’লে গিয়েছেন৷ শুধু বলে গেছেন, তাও না, যাতে আমরা এই সম্পূর্ণ অজানা তত্ত্বটিকে মানব সমাজের কল্যাণ কাজে লাগাতে পারি তার জন্য এই মাইক্রোবাইটাম সংক্রান্ত গবেষণার জন্য বেশ কিছু নীতি-নির্দেশনাও দিয়ে গেছেন৷

আগামী লোকসভা নির্বাচনে জনগণকে সচেতন হয়ে বোটদান করতে হবে

প্রভাত খাঁ

বহুল প্রচলিত একটি শব্দ আছে তা হলো ‘সংঘ শক্তি কলিযুগে’ কারণটা কি? কলিযুগ কাকে বলে সেটা জানা প্রয়োজন৷ কলিযুগ সেটাই যে যুগে নানা ঘাত প্রতিঘাতের মাধ্যমে অতি দুর্বল শোষিতরা ছিন্ন ভিন্ন হয়ে পড়ে আর যারা সম্পদশালী তাঁরা দুর্বলদের ওপর চরম অত্যাচার করে তাদের শেষ করে তাদের শেষ করে দিচ্ছে তবু তাদের চেতনা ফেরে না৷ সেই কারণেই বলা হয় যে কলিযুগে শোষিত জনগণ ধনকুবেরদের নির্মম শোষণের কারণে ধবংস হয়ে যাবে!

একুশে ফেব্রুয়ারী---এক স্মরণীয় ও বরনীয় দিন

বরুণ বন্দ্যোপাধ্যায়

সময়ের আবর্ত্তনের পথ ধরে ও স্মৃতির সরনী বেয়ে একুশে ফেব্রুয়ারী আমাদের চলতি ইতিহাসের অঙ্গনে আবার ফিরে এল৷ এই একুশে ফেব্রুয়ারীর পথ চলা শুরু হয়েছিল ১৯৫২ সালের এক রক্তস্নাত সকাল হতে৷ এই একুশে ফেব্রুয়ারী কেবল নিছক একটি নিথর বা নির্জীব একটি দিন নয়, একুশে ফেব্রুয়ারী অনেক রক্ত সংগ্রাম আর শপথ মেশানো একটি দিন৷ ‘মোদের গরব, মোদের আশা, আমরি বাংলাভাষা’র স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার একটি দিন, এই একুশে ফেব্রুয়ারী৷ বিনম্র চিত্তে সমীহ, শ্রদ্ধা আর আকন্ঠ ভালবাসা জানানোর মতো একটি দিন- এই একুশে ফেব্রুয়ারী৷ তাই এই দিনটি প্রতিনিয়ত আমাদের চিত্ত আর চেতনাকে উদ্দীপ্ত করে আর বাংলা ভাষার স্বাতন্ত্র আর অধিকারকে অটুট রাখার জন্য আমা

সন্দেশখালি---শ্মশান - কুক্কুরদের কাড়াকাড়ি গীতি

পথিক বর

সন্দেশখালি প্রথম নয়, কেউ ভুলেও ভাববে না---এটাই শেষ৷ আজ যারা সন্দেশখালি নিয়ে সরব তাদের অনেকেই ১২/১৪ বছর আগে এই ধরণের নক্কারজনক ঘটনায় নীরব থাকতো নতুবা ঘটনাকে গুরুত্বহীন করার চেষ্টা করতো৷ সেদিন যারা সরব ছিল আজ তারা অনেকেই কেমন যেন মিইয়ে গেছে৷

তাহলে প্রতিবাদ কিসের জন্যে? মিডিয়ায় মুখ দেখাতে, পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে, গায়ের ঝাল মেটাতে---এক কথার ব্যষ্টিগত ইর্ষায় অথবা দলীয় স্বার্থ প্রতিবাদের প্রেরণা, সমাজকে পাপমুক্ত করার এষণা নয়, পাপকে প্রশ্রয় দেবার ক্ষমতার দখল নিতে প্রতিবাদ! না-হলে প্রতিবাদ কি হয়নি! পার্কষ্ট্রীট, কামদুনি, বগটুই--- এত প্রতিবাদ প্রতিরোধের পরেও আবার সন্দেশখালি কেন?

মনের ওপর মাইক্রোবাইটামের প্রভাব

সমরেন্দ্রনাথ ভোৌমিক

মাইক্রোবাইটাম একটি অতি সূক্ষ্ম জীব৷ এই সমস্ত মাইক্রোবাইটামের মধ্যে যারা স্থূলতম তাদের দ্বারাই মহাকাশ হ’তে জীবপ্রাণ উৎসারিত হ’য়ে জড়ের মধ্যে প্রাণ স্পন্দন এসেছে৷ আর যে সমস্ত মাইক্রোবাইটামেরা আরও সূক্ষ্ম অর্থাৎ অতি শক্তিশালী অনুবীক্ষণ যন্ত্রেও ধরা পড়ে না, তারা দুই প্রকারের হয়৷ (এক) যে সব মাইক্রোবাইটামেরা অনুভূতিতে অর্থাৎ পঞ্চতন্মাত্রের (রূপ, রস, গন্ধ, শব্দ, স্পর্শ) মাধ্যমে কাজ করে৷ আর--- (দুই) যে সব মাইক্রোবাইটামেরা মানসিক সংবেদনে কাজ করে৷