রাষ্ট্রসঙ্ঘে স্বীকৃতি পেল বাংলা ভাষা

গত ১০ই জুন রাষ্ট্র সংঙ্ঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বহুভাষাবাদের পক্ষে অ্যান্ডোরা ও কলম্বিয়ার আনা প্রস্তাব গৃহীত হয়৷ গৃহী

নিজস্ব সংবাদদাতা

আনন্দমার্গ স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রের যুগান্তকারী আবিষ্কার

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার ছেলে সাবির হোসেন এক বিশেষ ধরণের পাউডার আবিষ্কার করেছেন যা ব্যবহারে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে ক্ষতস্থানের রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাবে৷ পি.এন.এ.

সুপ্রিম কোর্টে সাতে নেই বাংলা প্রতিবাদে সরব ‘আমরা বাঙালী’

সুপ্রিম কোর্ট তার রায় প্রকাশের মাধ্যম হিসাবে হিন্দী, ইংরাজীর সাথে আরও পাঁচটি ভাষাকে বেছে নিয়েছে৷ তার মধ্যে উড়িয়া, অসমিয়া থাকলেও বাংলা ভাষার স্থান হয়নি নিজস্ব সংবাদদাতা

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে আবেদন

‘‘মানুষ যেন মানুষের তরে সবকিছু করে যায়৷

               একথাও যেন মনে রাখে পশুপাখী তার পর নয়

নিজস্ব সংবাদদাতা

বাঙলাদেশে আনন্দমার্গের ধর্মমহাসম্মেলন

গত ১৯, ২০, ২১শে এপ্রিল, ২০১৯ বাঙর্লদেশের দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত মুকুন্দপুরে সি.ভি.এ ট্রেনিং সেণ্টারে আনন্দমার্গের ধর্মমহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হ’ল৷ এটি হ’ল বাঙলাদেশের বার্ষিক ধর্ম মহাসম্মেলন৷ এই… নিজস্ব সংবাদদাতা

পৃথিবী নামক গ্রহ আর কতদিন মানুষের বাসযোগ্য থাকবে!

জ্যোতিবিকাশ সিনহা

অতি সম্প্রতি  বিবিসি-২-এর একটি অনুষ্ঠানে বিশ্ববিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন উইলিয়ম হকিং জানিয়েছেন , আমাদের নিশ্চিন্ত বাসস্থান এই পৃথিবী গ্রহ একশত বছরের কাছাকাছি সময়ে মানুষের পক্ষে বসবাসযোগ্য থাকবে না৷ জনসংখ্যার মাত্রাধিক বৃদ্ধি, ধূমকেতু ইত্যাদি বিভিন্ন গ্রহাণুর আঘাত,

স্বাস্থ্য রক্ষায় নিরামিষ

ডাঃ বিশ্বাস

আমিষের তুলনায় গুণে–মানে ও বৈচিত্র্যে নিরামিষের পাল্লা অনেকখানি ভারী৷ সৃষ্টিকর্তা আমাদের জন্যে সবই উজাড় করে সৃষ্টি করে দিয়েছেন৷ এগুলো চিনে বেছে খাওয়ার দায়িত্ব আমাদেরই৷ বছর জুড়ে প্রচুর শাক–সবজি আর ফলমূলের সম্ভারে পরিপূর্ণ এই প্রকৃতি৷ শাক–সব্জি ও ফলমূলে সব রকমের প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে৷ এছাড়া রয়েছে এ্যাণ্ঢিক্সিডেণ্ঢস, যা ফ্রি র্যাডিক্যালসকে প্রশমিত করে শরীরকে ক্যান্সারসহ নানা ঘাত–প্রতিঘাত থেকে রক্ষা করে৷ বার্ধক্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে নিরামিষ গুরুত্বূপর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে৷ বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেল দেহের তরতাজা ভাব বজায় রাখে, বিশেষ করে ত্বক ও চুলের৷ ছোট বাচ্চাদের নিরামিষ খাওয়ার

মহাসম্ভূতি শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজীর জীবনী ও আদর্শ

আচার্য সত্যশিবানন্দ অবধূত

আনন্দমার্গের প্রতিষ্ঠাতা ধর্মগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী পিতৃপ্রদত্ত নাম শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার৷ পিতার নাম শ্রীলক্ষ্মীনারায়ণ সরকার ও মাতার নাম শ্রীমতী আভারাণী সরকার৷ ১৯২১ সালের বৈশাখী পূর্ণিমা তিথিতে সকাল ৬টা ৭মিনিটে বিহারের মুঙ্গের জেলার অন্তর্গত জামালপুর শহরে শ্রীপ্রভাতরঞ্জন জন্মগ্রহণ করেন৷ অবশ্য তাঁর পৈত্রিক বাসভূমি ছিল বর্ধমান জেলার বামুনপাড়া গ্রামে৷ বর্ধমান শহর থেকে মাইল সাতেক দক্ষিণ

ত্রিপুরার জাতি-উপজাতির মিলনসেতু সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়ন

হরিগোপাল দেবনাথ

কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত বলেছেন---জগত্ জুড়িয়া এক জাতি / সে জাতির নাম মানুষ জাতি৷

তিরিশে এপ্রিলের নারকীয় হত্যাকাণ্ড কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

জ্যোতিবিকাশ সিন্হা

পৃথিবীর ইতিহাসে দেখা গেছে যখনই মানুষের সার্বিক কল্যাণে কেউ এগিয়ে এসেছে তখনই স্বার্থান্বেষী কায়েমী শক্তি তার বিরুদ্ধাচরণ করেছে ও ক্ষুদ্র স্বার্থের যূপকাষ্ঠে  বৃহত্তর স্বার্থের বলিদানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে৷ গৌতম বুদ্ধ,

সামাজিক অবক্ষয় রোধ করতে চাই সাংস্কৃতিক বিপ্লব

স্নেহময় দত্ত

ভারতীয় সমাজব্যবস্থায় স্নেহ-প্রেম-দয়া-ভক্তি প্রভৃতি সৎ গুণাবলী একসময় ছিল মানুষের সহজাত৷ আর এই সহজাত সুবৃত্তিসমূহের ফলে মানবিক মূল্যবোধও ছিল অপরিসীম৷ সে সময় কত জ্ঞানীগুণী মানুষের আবির্ভাব ঘটেছে, যারা নিজ নিজ ভাবনাচিন্তায় কর্মসাধনায় দেশকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গৌরবের শিখরে নিয়ে গেছেন৷ কেবলমাত্র বাঙলাতেই জন্ম নিয়েছিল শত শত মনীষী

বিজন সেতুতে আনন্দমার্গী–হত্যার অন্যতম প্রধান কাণ্ডারী কান্তি গাঙ্গুলী

(গত ১৮ই এপ্রিল ‘খবর ৩৬৫ দিন’–এ প্রকাশিত পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদন)

‘‘পাপ ছাড়ে না বাপকে’’৷ বাঙলার বহু পুরোনো প্রবাদ৷ এবার সেই প্রবাদই সত্যি হতে চলেছে রাজ্য সিপিএমের নেতৃত্বের কাছে৷ আশির দশকের গোড়ায় করা নরহত্যার প্রায়শ্চিত্ত করার বাস্তব পরিস্থিতির সম্মুখে বঙ্গদেশের পক্ককেশী কমরেডরা ১৯৮২ সালের ৩০শে এপ্রিল বিজন  সেতুতে যে ১৭ জন নিরপরাধ আনন্দমার্গীকে জীবন্ত দগ্ধ করে মেরেছিল তাঁরা৷ এবার সেই পাপ সুদেআসলে মেটান

শতাব্দীর পৈশাচিকতম ঘটনা

সত্যসন্ধ দেব

১৯৮২ সালের ৩০শে এপ্রিল৷ তখন সবেমাত্র আকাশ আলো করে পূর্ব দিগন্তে উঁকি দিচ্ছে সূর্য, আনন্দমার্গের আসাযাওয়ার পথের ধারে ওৎ পেতে বসেছিল সিপিএমের হিংস্র হার্মাদ বাহিনী, ঠিক যেন হিংস্র হায়নার দল৷ আনন্দমার্গের বেশ কিছু সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনী কয়েকটি ট্যাক্সিতে করে হাওড়া থেকে তিলজলা আশ্রমে যাচ্ছিলেন৷ বণ্ডেল গেট ও বালিগঞ্জের বিজন সেতু দিয়েই তিলজলা আশ্রমে যাওয়ার রাস্তা৷ ওই এলাকায় যেই ট্যাক্সিগুলো পৌঁছলো অমন

বাঙলা তথা ভারতের সামনে সমূহ বিপদ: মোকাবিল করতে হবে কীভাবে?

আচার্য সর্বাত্মানন্দ অবধূত

গত ১লা বৈশাখ বাঙলা নববর্ষের দিনে শ্রদ্ধেয় প্রভাতরঞ্জন সরকারের বাঙলা ও বাঙালীপুস্তকের বাঙলার নববর্ষপ্রবন্ধটি (৪ঠা এপ্রিল ১৯৮০ প্রদত্ত) পড়তে পড়তে এক জায়গায় চোখ আটকে গেল৷ অনেক মূল্যবান কথা বলার পর শেষের দিকে তিনি বলেছেন---‘‘আজ নতুন করে শপথ নিতে হবে---এই নতুন বছরটা তারা কীভাবে সফল করে তুলবে