গত ১০ই সেপ্ঢেম্বর দিল্লীর রাওয়া কমিটির উদ্যোগে চিত্তরঞ্জন পার্ক বঙ্গীয় সমাজে প্রভাত সঙ্গীত অবলম্বনে নৃত্য-গীত, অঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷ অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের পুরস্কার দেওয়া হয়৷
১৯৮২ সালের ১৪ই সেপ্ঢেম্বর ঝাড়খণ্ডের দেওঘরে ধর্মগুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজী ‘বন্ধু হে নিয়ে চল’ এই সঙ্গীতটি সুর সমেত রচনা করেন৷ ক্রমে তিনি ৮ বছরের মধ্যে ৫০১৮টি সঙ্গীত সুরসহ রচনা করেন৷ এই বিপুল সঙ্গীত সম্ভার ‘প্রভাত সঙ্গীত’ নামে সুপরিচিত৷
১৪ই সেপ্ঢেম্বর দিনটিকে প্রভাত সঙ্গীত দিবস হিসেবে আনন্দমার্গের বিভিন্ন কেন্দ্রে জাঁকজমক সহকারে পালন করা হয়৷ গত ১৪ই সেপ্ঢেম্বর ২০১৯ গাজিয়াবাদেও জাঁকজমক সহকারে প্রভাত সঙ্গীত দিবস পালন করা হয়৷ এই অনুষ্ঠানে ভক্তিমূলক, সমাজচেতনামূলক, প্রভাত সঙ্গীত ও প্রভাতসঙ্গীত অবলম্বনে নৃত্য পরিবেশন করা হয়৷
গত ১৫ই সেপ্ঢেম্বর ফরিদাবাদেও একটি অনুরূপ মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়৷ প্রভাত সঙ্গীতের অভিনব ভাব-ভাষা-সুর-ছন্দের সাথে শিল্পীদের ঐকান্তিক ইচ্ছার ফলে এই সমস্ত অনুষ্ঠানগুলি উপস্থিত সবার প্রশংসা অর্জন করে৷ যাদের অক্লান্ত চেষ্টায় ও নিষ্ঠার ফলে এই অনুষ্ঠানগুলি সাফল্যমণ্ডিত হয়েছিল তাঁরা হলেন--- শ্রী বিভাংশু মাইতি, আনন্দভূষণ দেবনাথ, তপন বিশ্বাস, জয়স্মীতা বিশ্বাস, হরি বিশ্বাস,কৃষাংশু মাইতি, সুচরিতা মাইতি, আঁচল পাণ্ডে, প্রণব কৌল ও সুন্দরম চৌধুরী৷