February 2019

দেশ পূজ্য নেতাজী

প্রভাত খাঁ

 

(১)

কীর্ত্তি যাঁর রহে এ ধরায়

স্মরণের  বালুকা বেলায়

তিনিই অমর হন৷

স্বাধীনতা, মানবতা তরে

যিনি যান সংগ্রাম করে৷

দেশ নেতা  হয়ে তিনি রণ৷

সার্থক নেতাই  হন দেশের নেতাজী

একসূত্রে বাঁধি  সবে রচি মহাজাতি

মুক্তির আশ্বাস দানি করি’ মহারণ৷

ব্যষ্টি স্বার্থ, যশ খ্যাতিমান

পায়েতে দলিয়া যিনি যান

তিনিই বরনীয়, স্মরনীয় দেশ পূজ্য হন৷

(২)

বিশ্ব কবি নেতাজী নামেতে যাঁরে করেন-বরণ

তাঁরেই পরমপিতা ‘ব্রজকৌস্তভ’ কণ

জ্বলন্ত ধূমকেতু, উল্কার

অনলশিখা হয়ে ইতিহাসে রণ

নোতুন পৃথিবী

বলরাম সরকার

আমি খুঁজে চলি এক নোতুন পৃথিবী

মানুষে মানুষে  যেথা নেই কোনো ভেদ

যেখানে  বঞ্চনা নেই, নেইকো শোষণ

পরিপূর্ণ বিকাশের অবাধ সুযোগ৷

যেখানে গ্যারান্টী মেলে অন্নবস্ত্রাদির

জীবনের নূ্যনতম সব প্রয়োজন

জ্ঞানের  আলোকে সবে উদ্ভাসিত হবে৷

আর হবে অণু সাথে ভূমার  মিলন৷

সেই পৃথিবীখানি গড়ে তুলবার

এসো আজ সবে মিল করি অঙ্গীকার৷

মাগো

শিবাশীষ সেনগুপ্ত

মাগো জন্ম নেবো নানান সাজে

থাকবো তবু তোমার প্রাণের মাঝে

ফুল হয়ে থাকবো চাঁপা গাছে

তবুও তো থাকবো তোমার কাছে৷

 

তুমি যখন ডাকবে খোকন খোকন বলে

চুপটি করে থাকবো পাতার তালে

তুমি যখন শুয়ে

শীতল ছায়া দেবে তোমার আমার গায়ে

তুমি যখন যাবে ঠাকুর ঘরে

পড়বো আমি তোমার পায়ে ঝরে

ঘুম থেকে যেই উঠবে তুমি

দেখবে রঙ্গীন হয়ে ফুটছি আমি৷

ভাঙে তো মচকায় না

সেই যে গল্প আছে না, একজন বাঙলাভাষী জমিদারের সখ হয়েছিল ঊর্দুভাষী  সাজবার৷ থাকতেন তিনি গ্রামে৷ গ্রামের লোককে তিনি বোঝাবার চেষ্টা করতেন যে তাঁর পূর্বপুরুষেরা আসলে উর্দুভাষী ছিলেন৷ বাঙলায় আসার পরে ভাষাতে কিছুটা বাংলা প্রভাব পড়ে গেছে, আসলে তাঁরা উর্দুভাষীই৷

শ্রীরামপুর  আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুলে বাৎসরিক ক্রীড়ানুষ্ঠান

গত ২৯শে জানুয়ারী শ্রীরামপুর আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুলের বাৎসরিক ক্রীড়ানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়৷ স্থানীয় ময়দানে অনুষ্ঠানটি পালিত হয় ও বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন৷ সকালে মার্গগুরুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান ও পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়৷

সারাদিন অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন৷ শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়৷

রাজ্য মহিলা ফুটবলে এবার সেরার সেরা বাঙালী মহিলা ফুটবল দল

ইউনিফায়েড  ফুটবলে এবার চ্যাম্পিয়ন  হল রাজ্যের হয়ে প্রতিনিধিত্ব কারী বীরভূমের মেয়েদের ফুটবল দল৷ গত মঙ্গলবার ওড়িশার ভূবনেশ্বরে  কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে  অন্ধ্রপ্রদেশকে হারিয়ে বীরভূমের মেয়েরা  সেরার শিরোপা পাওয়ায় খুবই উচ্ছসিত বাঙলার ফুটবল ব্যষ্টিত্বরা ও রাজ্যের ক্রীড়াবিভাগের কর্তাব্যষ্টিরা৷

আসন্ন ২০১৯ বিশ্বকাপে টিম ইণ্ডিয়ার তুরুপের তাস হবে কে?

ডন ব্রাডম্যান ও রির্র্চড হ্যাডলির  দেশে বিজয়ধবজা উড়িয়ে নোতুন ইতিহাস লেখার পরে এখন প্রধান লক্ষ্য বিশ্বকাপের পনেরো  জনের দল চূড়ান্ত করা৷ আসন্ন বিশ্বকাপ ক্রিকেটে এই দলটিই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে মাঠে নামবে৷ ক্রিকেটে দলের সকলকেই ভাল খেলতে হবে সেরার মুকুট জয় করা জন্যে---তবুও দেখা গেছে বিশ্বকাপের মহারণে দু’একজন খেলোয়াড় অন্য সকলের থেকে ছাপিয়ে গিয়ে ফারাক গড়ে দেয় প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলির মধ্যে৷ এই খেলোয়াড়রাই হন বিশ্বকাপের তুরুপের তাস৷ যেমন ১৯৮৩-র বিশ্বকাপে কপিল দেব, মহিন্দর অমরনাথ ছিনিয়ে আনলেন বিশ্বকাপ৷ তার কয়েক বছর পর শচীন-বিরাট-ধোনীরা তুরুপের তাস হয়ে সেরা খেলাটা খেললেন এক-একজন এক-একটি ম্যাচে৷ দ্বিত

গত বছরে ভারতে বেকারত্বের হার বৃদ্ধি  সবচেয়ে বেশি

কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, গত ৪৫ বছরের মধ্যে দেশে গত ২০১৭-২০১৮ আর্থিক বছরে ভারতের  বেকারত্বের  হার বৃদ্ধি সবচেয়ে বেশী---৬.১ শতাংশ৷ বিশেষ করে ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের  মধ্যে  বেকার সমস্যা  ভয়ঙ্কর৷

জলপাইগুড়িতে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ উদ্বোধন নিয়ে সংকীর্ণ রাজনীতি

গত ৮ই ফেব্রুয়ারী ময়নাগুড়ির  চূড়াভাণ্ডারে এক সভা থেকে রিমোর্টের মাধ্যমে জলপাইগুড়িতে হাইকোর্টের সার্কিট  বেঞ্চের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ রাজ্যসরকার ও হাইকোর্টের পক্ষ  থেকে এই উদ্বোধন মানা হল না৷

তূণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর এই সার্কিট বেঞ্চের উদ্বোধন রাজনৈতিক চমক ছাড়া আর কিছু নয়৷

বইমেলায় আনন্দমার্গের পুস্তক সম্পর্কে ক্রমবর্ধমান আগ্রহ

এবারে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কে ৩১শে জানুয়ারী থেকে ১১ই ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত  আয়োজিত  বইমেলায়  আনন্দমার্গ পাবলিকেশনে বেশ ভিড় হয়েছিল৷  বলা বাহুল্য, এখানে মার্গগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তি রচিত ‘আনন্দমার্গ দর্শনে’র ওপর, শিব ও কৃষ্ণের ওপর বই, যোগ ও তন্ত্রের ওপর বই, দ্রব্যগুণ  ও যৌগিক চিকিৎসার  ওপর বই, শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার রচিত ‘কণিকায় প্রাউট’ সিরিজ, ‘প্রাউটের  রূপরেখা’, ‘বাংলা ও বাঙালী’ বইগুলির প্রভৃতি  প্রতি পাঠকদের  বিশেষ আকর্ষণ পরিলক্ষিত হয়৷ মার্গগুরুদেবের জীবনীর ওপরও তাঁর অবদানের ওপর বিভিন্ন জনের লেখা বইগুলিরও চাহিদা ভালই ছিল৷