March 2019

বীরভূম জেলার মহম্মদবাজারে অখণ্ড কীর্ত্তন

বীরভূম জেলার মহম্মদবাজার থানার অন্তর্গত গণপুর গ্রামের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী ডাঃ হরিকিঙ্কর চউধুরী আনন্দমার্গের জাগৃতি ভবনের (আশ্রম) জন্যে দেড় কাঠা জমি দান করেছেন৷ এই জমির ওপর গত ৩রা মার্চ ‘বাবা নাম কেবলম্’ মহামন্ত্রের অখণ্ড নাম সকীর্ত্তনের আয়োজন করা হয়৷ এই নাম সংকীর্ত্তনে উপস্থিত ছিলেন আচার্য মিতাক্ষরানন্দ অবধূত, আচার্য কর্মেশানন্দ অবধূত,  আনন্দমার্গের সন্ন্যাসিনী অবধূতিকা আনন্দ প্রজ্ঞাধীশা আচার্যা, অবধূতিকা আনন্দ তন্ময়া আচার্যা সহ জেলার বহু আনন্দমার্গী৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন আচার্য সৌম্যশুভানন্দ অবধূত ও আচার্য চিরঞ্জয়ানন্দ অবধূত৷ কীর্ত্তনের পর মার্গগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী আধ্যাত্মিক প্র

ভক্ষ্য–অভক্ষ্য

রসোন (রসুন)–Allium sativum ঃ

তোমরা রসুনের নাম শুনেছ নিশ্চয়৷ শব্দটি রসুন নয়–রসোন৷ রস + উন  = রসোন৷ তিক্ত, কটু, কষায়, লবণ, অম্ল, মধুর–এই ছয় রকমের খাদ্য রস আছে৷ রসোন তামসিক খাদ্য হলেও তাতে ছ’টি রসের মধ্যে পাঁচটি রস রয়েছে–নেই কেবল অম্ল রস৷ তাই অম্লরসের সঙ্গে রসোন মিশ্রিত হলে তাতে একাধারে ছ’টা রসই এসে যায় উন মানে কম, যাতে একটা রস কম তা রসোন৷ উত্তর ভারতে রসোনকে ‘লহসূন’ বলা হয়৷

জাতিভেদ ও নারীর মর্যাদা হ্রাস

বৈয়ষ্টিক জীবনে মৌলিক অধিকার সমূহের সুরক্ষা তথা সামূহিক জীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে মানুষ অনাদিকাল থেকে শৃঙ্খলাসমন্বিত শাসন–ব্যবস্থার প্রবর্ত্তন করে চলেছে৷ এই সকল আইন শাসকশ্রেণীই সময়ে সময়ে তৈরী করেছে ও প্রতিটি আইন থেকে এ ভাবই প্রকট হয় যে শাসক শ্রেণী আইন প্রণয়নকালে তাদের নিজেদের স্বার্থের দিকেই সব থেকে বেশী নজর রেখেছে৷ দৃষ্টান্ততঃ, মনুস্মৃতিতে মনু বিধান দিয়েছেন যে কোন ব্রাহ্মণ শূদ্রকন্যার পাণিগ্রহণ করলে তাকে মাথা মুড়িয়ে গাধার পিঠে বসিয়ে শহর পরিক্রমণ করানো হবে, আর শূদ্র যদি কোন ব্রাহ্মণতনয়ার পাণিগ্রহণ করে তবে সেক্ষেত্রে তার শাস্তি হবে প্রাণদণ্ড৷  এই ধরণের আইন ব্যবস্থা সমাজে ব্রাহ্মণদের প

অবাক কাণ্ড

শিবরাম চক্রবর্তী

দেখছে মদন স্পষ্ট চোখে গাছে উঠছে গোরু,

জোড়া বাঁদর নিয়ে হারু চাষ করছে শুরু৷

আলু–পটল, উচ্ছে–বেগুন রান্না হয়ে গাছে,

খাওয়ার ইচ্ছা না হলেও আসছে মুখের কাছে৷

আরব সাগর দিচ্ছে পাড়ি যত উটের দলে,

মরুর বুকে দেখছে আবার জাহাজ ছুটে চলে৷

হিমালয় পাখা মেলে আকাশেতে উড়ছে,

চিতল–বোয়াল উঠোনটায় ডিস্কো নাচন নাচছে৷

একি কাণ্ড পাঠশালাতে পশুরা সব পড়ছে

মানুষ যত পশুর মত কামড়া–কামড়ি করছে

গাছের মাথা নীচে পোঁতা গোড়া আকাশ মুখে,

পায়ে হেঁটে চলত যারা হাতে হাঁটছে সুখে

ঘরটা এবার উল্টে গিয়ে শূন্যপানে ওড়ে

রয়েছো মোরে ঘিরে

শ্রীপথিক

ধর্ম ভুলে কর্ম নিয়ে মত্ত ছিলুম বলে,

আজকে প্রভু, কর্ম হয়েই এলে৷

গানের সুরে বিভোর হতুম তাই

গানের তোড়া আজ উপহার পাই৷

নাচের তালে দুলতো কোমল মন

তোমার নামে সকাল সাঁঝে তাই বুঝি নাচাও

ফুলের শোভা প্রাণটি ভরে ভালবাসতুম বলে

নিজের হাতে ফুলের বাগান আজকে রচে যাও৷

কানন ছেড়ে ঘরের কোণে

               লুকিয়ে ছিলুম বলে

চার দেওয়ালে যেদিকে তাকাই

               তোমার দেখা মেলে

লেখার মাঝে ডুবেছিলুম

               তাই লেখনীর পাশে

আজকে দেখি

               তোমারই ছায়া ভাসে৷

আনন্দেরি টান

সাধনা সরকার

সবুজপাতা আকাশ নীল

               কে যাবি আয় সাথে

জোনাকজ্বলা ফিনকি ফোটা

               আনন্দগানের সাথে৷

ডাকছে আকাশ ডাকছে বাতাস

               ডাকছে খোকা খুকু

কি আনন্দ আকাশ জোড়া

               নেইকো আর দুখু

মেঘের পরে মেঘ জমেছে

               আনন্দ আর গানে

কে কোথায় সব আয়রে তোরা

                ভালোবাসার টানে

দেখ চেয়ে দেখ মাটির কাছে

                চাঁদা মামার গান

বুকের মাঝে ছলকে ওঠে

               আনন্দেরি টান৷  

‘‘চক্রং ভ্রমতি মস্তকে’’

মনে পড়ে গেল একটা ইতিহাসপ্রসিদ্ধ আখ্যায়িকা৷ গ্রামের নাম কুড়িয়ে–খাওয়া৷ সেখানকার সুপ্রসিদ্ধ মানুষ ছিলেন শ্রীযুক্ত বাবু কিপ্ঢেকঞ্জুস কর৷ কিপ্ঢেকঞ্জুস বৈধ অবৈধ নানান ভাবে টাকা রোজগার করত৷ সে ভেবে দেখলে, হঠাৎ–বড়লোক হতে গেলে শিব ঠাকুরের কাছ থেকে ক্ষরদান নিতে হবে৷ অন্য দেবতাদের সন্তুষ্টির জন্যে কঠোর তপস্যার প্রয়োজন৷ কিন্তু শিব তো ভোলানাথ .....আশুতোষ৷ একটা আকন্দ ফুল আর কয়েকটা বেলপাতা দিলেই সন্তুষ্ট হয়ে যান৷ তাই তাঁকেই ডাকি৷

ঝুলন আবার আইসিসি-র সেরা বোলার, ভারতের সেরা অলরাউণ্ডার তিনিই

২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারীর পরে আবার এই প্রাপ্তি কিংবদন্তি পেসারের৷ বয়স যে শুধুমাত্র একটি সংখ্যা ও পারফম্যান্সই শেষ কথা, তা ইংল্যাণ্ডের বিরুদ্ধে শেষ ওয়ানডে সিরিজে আরও একবার বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি৷

২০১৭ বিশ্বকাপে রানার্স হওয়ার পরে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের প্রতি ক্রিকেটপ্রেমীদের প্রত্যাশা বেড়েছে৷ সেই প্রত্যাশা ধরে রাখাই লক্ষ্য ভারতীয় পেসারের৷ ঝুলন বলছিলেন, ‘‘বিশ্বকাপের পরে শুধু অষ্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে আমরা ওয়ান ডে সিরিজ হেরেছি৷ বাকি দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যাণ্ড, শ্রীলঙ্কা, ইংল্যাণ্ডকে হারিয়েছি৷ র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান পাওয়ার চেয়ে এই প্রাপ্তি অনেক বেশি গর্বের৷’’

জোড়া বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন বাংলার গর্ব দীপা কর্মকার

জোড় বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়াতে খুবই উচ্ছসিত দীপা ও তিনি বলেও দিয়েছেন ‘‘পদক জিতব বলে কোনও প্রতিযোগিতায় নামতে হলে প্রচুর বাড়তি চাপের মুখে পড়তে হয়৷ আমি যে টুকু বলতে চাই তা হলো, দুটো বিশ্বকাপেই সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব৷’’ পদকের কথা মুখে না বললেও জোড়া পারফরম্যান্সের উপর কতখানি নির্ভর করছে দীপার ভাগ্য৷ সোনা বা রুপো জিতলে তাঁর টোকিয়ো অলিম্পিক্সে রাস্তা কিছুটা হলেও পরিষ্কার হতে পারে৷ তবে এ বার অলিপিক্সে যোগ্যতা পাওয়া বেশ কঠিন৷ ধারাবাহিক ভাল ফল করতে হবে দীপাকে৷

ই.বি.এম. মেশিনে প্রার্থীর ছবি থাকবে

এবার লোকসভা নির্বাচনে ইবিএম EVM) মেশিনে দলীয় প্রতীক ও পাশে থাকবে প্রার্থীর ছবিও৷ যাঁরা পড়তে জানেন না তাঁরা ছবি দেখে তাঁদের প্রার্থীর বোতাম টিপতে পারবেন৷

এছাড়া আর একটি নতুন ব্যবস্থা হয়েছে বোট গ্রহণ কেন্দ্রে বি.বি. প্যাট V V Pat) রাখা হবে৷ যার ফলে একজন বোটার (Voter) কাকে বোট দিচ্ছেন, বোট ঠিক জায়গায় পড়ছে কি না সেটাও তিনি দেখতে পারবেন৷

[বিঃদ্রঃ বোট Vote]