March 2019

আয়োজক দেশ ইংল্যাণ্ডকেই বিশ্বকাপের প্রধান দাবিদার মনে করছেন গাওস্কার

বিরাট কোহলির হাতে ধরা বিশ্বকাপের ছবি যতই ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা কল্পনা করুন না কেন, তা দেখছেন না সুনীল৷ তিনি আয়োজক দেশ ইংল্যাণ্ডকেই বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ দল হিসাবে মনে করছেন৷

বাংলার মেয়েরা দেহরাদুনে জাতীয় অনূধর্ব-১৯ ওয়ানডে প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন 

জাতীয় সিনিয়র ওয়ান ডে প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন ঝুলন গোস্বামীরা৷ সেটাই চাগিয়ে দিয়েছিল মেয়েদের অনূধর্ব-১৯ দলকে৷ এবার জাতীয় অনূধর্ব ১৯ ওয়ানডে প্রতিযোগিতা থেকেও চ্যাম্পিয়ন হয়ে ফিরছে বাংলার মেয়েরা৷

নামী ব্রাণ্ডের  মোড়কে ভেজাল দুধের কারবার

কলকাতা ঃ নামী দুধের মোড়কে  ভেজাল দুধের কারবারের সন্ধান পাওয়া গেল কলকাতার বড়বাজারে৷ গত ১৩ই  মার্চ পুলিশ বড় বাজারের এক কারখানায় হানা  দিয়ে ভেজাল  দুধ তৈরী  করার সময় হাতে নাতে ধরল দুজনকে৷ পুলিশ যখন  কারখানায় হানা দেয় তখন তারা ভেজাল একধরণের শাদা পাউডার ও আরও  কিছু উপাদান মিলিয়ে  ভেজাল দুধ বানাচ্ছিল৷ সামনে  পড়ে ছিল একাধিক কন্টেনার ও প্যাকেট৷ কারখানা থেকে দুধ তৈরীর কোন বৈধ কাগজপত্র কেউ দেখাতে পারে নি৷ ওদের পাশে পড়েছিল দামী ব্রাণ্ডের  দুধের ফাঁকা কন্টেনার৷ জানা যায়,ওই সব ভেজাল দুধের প্যাকেট বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হত৷ এর আগেও এইভাবে ভেজাল দুধ  তৈরীর খোঁজ মিলেছিল৷

নির্বাচনের পূর্বে বিপুল পরিমাণ কালো টাকার  আমদানি

গত ১০ই মার্চ কলকাতার  নিউ মার্কেট থানার  সদর ষ্ট্রীটে গোয়েন্দা বিভাগের অফিসাররা এক যুবককে বিপুল অংকের  টাকা  ভরা একটি ব্যাগ সমেত  গ্রেফতার  করে৷ ওই ব্যাগে ৮৭ লক্ষ ৫০ হাজার  টাকা ছিল অথচ ওই টাকার কোনো বিশ্বাসযোগ্য বৈধ কাগজপত্র ছিল না৷ বোঝা গেল ওই টাকা  ছিল সমস্ত কালো টাকা৷ কী কারণে কে ওই টাকা পাঠাচ্ছে সে ব্যাপারে কোনো সন্তোষজনক উত্তর পাওয়া  যায়নি৷ গোয়েন্দাদের অনুমান, নির্বাচনের পূর্বে  নির্বাচকদের  প্রভাবিত করতেই এই কালো টাকার আমদানি করা হচ্ছে৷

কয়েকদিন আগে পোস্তা এলাকাতেও একজনের কাছে এভাবে ১৩ লক্ষ বেহিসেবী টাকা পাওয়া গিয়েছিল৷

বর্তমান বিশ্বে হৃদরোগে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশী

বর্তমান বিশ্বে হৃদরোগে মৃত্যুর হার ৩২.৩ শতাংশ৷ প্রতি বছর ৩জন পিছু একজন করে মারা যায় হৃদরোগে৷  এরপর মৃত্যু ক্যানসারের কারণে৷ ক্যানসারের মৃত্যুর হার ১৬.৩ শতাংশ৷ এরপর মৃত্যুর  কারণ হল শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ (৬.৫শতাংশ)৷ তারপর ডায়াবেটিসে মৃত্যু (৫.৮ শতাংশ)৷ নবজাতকের  মৃত্যু ৩.২ শতাংশ৷ ডায়রিয়া জনিত  অসুখের ফলে মৃত্যু ৩ শতাংশ, পথ দুর্ঘটনায়  মৃত্যু ২.৫ শতাংশ৷ যকৃতের রোগে মৃত্যু-২.৩ শতাংশ৷

প্রধানমন্ত্রী, অন্যান্য মন্ত্রী ও আমলাদের-দুর্নীতি রোধে ভারতের প্রথম লোকপাল নিয়োগের সিদ্ধান্ত

দীর্ঘ ৪৮ বছর প্রতীক্ষার পর অবশেষে গত ১৫ই জানুয়ারী ভারতের প্রথম লোকপাল নিয়োগের সিদ্ধান্ত  পাকা হ’ল৷ প্রথম লোকপাল  নির্বাচিত হচ্ছেন অবসরপ্রাপ্ত বাঙালী বিচারপতি পিনাকিচন্দ্র ঘোষ৷

কেন্দ্রের প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন মন্ত্রী  ও আমলাদের দুর্নীতি ব্যাপারে তদন্তের জন্যে এই লোকপাল নিয়োগ৷

ধনীদের হাতে সম্পদের অপচয়

পুঁজিপতিরা গরীব জনসাধারণের  কঠোর পরিশ্রম থেকে অর্জিত সম্পদ শোষণ  করে  কোটি কোটি টাকা সঞ্চয় করে৷ আর সেই টাকা  কীভাবে অপব্যয় করে তার একটি  সাম্প্রতিক  উদাহরণ হ’ল ভারতের ধনীতম শিল্পপতি  মুকেশ আম্বানির ছেলে আকাশের চোখ ধাঁধানো ‘রাজকীয় বিবাহ’৷

গত ৯ই মার্চ মুকেশ-পুত্র আকাশের  বিয়ে হয় হীরে ব্যবসায়ী  রাসেল মেহেতার  কন্যা শ্লোকা মেহেতার  সঙ্গে৷

সে বিবাহে আমন্ত্রিতদের মধ্যে ছিলেন প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার, ছিলেন রাষ্ট্রসংঘের প্রাক্তন মহাসচিব বান কি মুন ও তাঁর স্ত্রী ইয়ূসুন তায়েক৷ গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইও ছিলেন এই বিবাহে আমন্ত্রিত অতিথি৷

দেশ ভাগের বলি বাঙালী, দেশ ভাগের পরিণতি কশ্মীর

মনোতোষ দেব

ক্ষমতালোভী নেতাদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে চতুর ব্রিটিশ তথাকথিত স্বাধীনতার নামে দেশ ভাগ করে দিয়ে চলে যায়৷ পরিণাম দুই প্রান্তে, দুই সীমান্তে---উত্তরে কশ্মীর ও পূর্বে বাংলায় আজও জ্বলছে আগুন৷ উত্তরে নেহেরু সরকারের দুর্বলতার ও বুদ্ধিহীনতার নাকি চাতুরীর পরিণাম অগ্ণিগর্ভ কশ্মীর৷ স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে কশ্মীরের রাজা হরি সিং ঘোষণা করেন--- কশ্মীর ভারতের সঙ্গেই থাকবে৷ স্বাধীনতার শর্ত অনুসারে হরি সিংহের ঘোষণায় কশ্মীরের ভারতে অন্তর্ভুক্তি সন্দেহাতীত হয়ে গেল৷ কিন্তু তারপরও পাক সৈন্য কশ্মীর প্রবেশ করে৷ সেই দিনই পাকিস্তানকে মার দিয়ে কশ্মীরকে মুক্ত করার ক্ষমতা ছিল ভারতীয় সেনার যার নেতৃত্বে ছিলেন বাঙালী সেনা

কৃষি সমস্যা ও তার সমাধান প্রসঙ্গে

কৃষিভূমির সর্বাধিক ও সঙ্গত উপযোগিতা গ্রহণ, ও সকল কৃষিভূমির সুষ্ঠু পুনর্বিন্যাসের জন্যে সমবায়–প্রথাই অধিকতর কাম্য হওয়া উচিত৷

কৃষি কাজ যদি সমবায়–প্রথা অনুযায়ী সম্পন্ন করা হয় তাহলে অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কৃষি–জমিকে মিলিয়ে একটি বড় কৃষি–জমিতে পরিণত করা যাবে৷ তার ফলে সব কর্ষকেরই বিরাট সামূহিক লাভ হবে৷ এতে আলের জন্যে অযথা জমি নষ্ট হবে না, কৃষিযোগ্য ভূমির আয়তনও বাড়বে৷