April 2019

বিজন সেতুর পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে

আচার্য ত্র্যাম্বকেশ্বরানন্দ অবধূত

১৯৮২ সালের ৩০শে এপ্রিল ভারতের সংস্কৃতির  পীঠস্থানরূপে  পরিচিত কলকাতার কসবা এলাকায়  বিজন সেতুর  ওপরে  তলায় ও  অনতিদূরে বুন্দেল গেটে একই সঙ্গে ৩জায়গায় কলকাতার  আনন্দমার্গের সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনীদের ওপর নৃশংসভাবে আক্রমণ  চালানো হয়৷  এতে ১৬জন সন্ন্যাসী ও ১ জন সন্ন্যাসিনীকে একদল গুন্ডাবাহিনী পৈশাচিকভাবে হত্যা করে৷

কে বা কারা ওই পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল? ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ  করে সেই প্রশ্ণের উত্তর দিয়ে এই নিবন্ধটি লিখেছিলেন  আচার্য ত্র্যম্বকেশ্বরানন্দ অবধূত৷ তিনি এখন আমাদের মধ্যে নেই কিন্তু তাঁর এই তথ্য সমৃদ্ধি  বিশ্লেষণাত্মক নিবন্ধটি পাঠকদের সামনে তুলে ধরছি৷

শান্তিনিকেতনে আনন্দমার্গ আশ্রমে বাংলা নববর্ষ পালন

বোলপুর ঃ ১লা বৈশাখ ১৪২৬ সাল, শুভ বাংলা নববর্ষ৷ শান্তিনিকেতনের  ‘বাবা বিতান সুভাষপল্লী আনন্দমার্গ আশ্রমে’ সাড়ম্বড়ে শুভ বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হলো৷ সকাল ৭টায় প্রভাতসঙ্গীতের মনমাতানো সুরে উৎসবের সূচনা হয়৷ তারপর সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় তিনঘন্টাব্যাপী আনন্দঘন মহামন্ত্র   ‘াানাম কেবলম্’’ সংকীর্ত্তন৷ প্রায় আড়াই শতাধিক  ভক্তের  উদাত্ত কন্ঠে াানাম কেবলম্ সংকীর্ত্তনে আকাশ বাতাস মথিত করে সেই সুর দূর দিগন্তে ছড়িয়ে পড়ে৷ সেই সাথে কবি রামদাস বিশ্বাসের কাব্য গ্রন্থ ‘গানের ভেলা’র আবরণ উন্মোচিত হয়৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটির পৌরোহিত্যে ছিলেন নদীয়া জেলার বরণবেড়িয়ার আনন্দ নবদ্বীপ চক্রনেমির রেক্টর মাস্টার আচার্য অনুপমানন্দ

আসন্ন বোটের মুখে  শহরের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে  আগ্ণেয়াস্ত্র উদ্ধার ও ধৃত ১৩ জন দুষৃকতী

আসন্ন বোটের (ভোটের) মুখে শহরতলির পুলিশ শহরের বিভিন্ন জায়গায় সন্দেহ বশতঃ তল্লাশি চালিয়ে  আগ্ণেয়াস্ত্র বাজেয়াপ্ত করে, এর মধ্যে ছিল বোমা, ধারালো অস্ত্র ও  রিভালবার সমেত ১২ দুষৃকতীকেও  গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ এছাড়া  শহরতলির সোনারপুর থেকেও ধরা হয়েছে  এক অস্ত্রপাচারকারীকে৷

আধ্যাত্মিক ক্ষেত্রে নারীর স্থান

সম্পতি আমাকে একটি দুরূহ সমস্যার সম্মুখীন হ’তে হয়েছিল৷ সমস্যাটা বা প্রশ্ণটা হয়তো কিছুটা দুরূহ কিন্তু উত্তরটা খুবই সরল৷ প্রশ্ণ ছিল, মহিলারা মুক্তি–মোক্ষের অধিকারী কি না৷

কিছুদিন আগে তোমাদের বলেছিলুম যে তন্ত্রে বলা হয়েছে, ‘‘দেহভৃৎ মুক্তো ভবতি নাত্র সংশয়ঃ’’৷ আত্মজ্ঞান লাভের নূ্যনতম যোগ্যতা হ’ল এই যে সাধককে মানুষের শরীর পেতে হবে৷ এটাই হ’ল তার নূ্যনতম যোগ্যতা৷ কৈ, এখানে তো উল্লেখ করা হয়নি যে সে সাধক নারী বা পুরুষ হবে৷ এর থেকে এটাই পরিষ্কার যে নারী–পুরুষ উভয়েই মুক্তি–মোক্ষ লাভের সমান অধিকারী৷

শুভ নববর্ষে

প্রভাত খাঁ

‘বন্দেমাতরম্’ মন্ত্রে উদ্ভাসিত বঙ্গজননী

শুভ নববর্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাঙালী সমাজের

শপথ নেবার ক্ষণ মাতৃঋণ পরিশোধের৷

যুগ যুগ ধরে নিষ্ঠুর লোভী শোষক যারা বর্বরের

মতো মাকে লুণ্ঠিত, ধর্ষিত, খণ্ডবিখণ্ডিত রক্তাক্ত করে,

তাদের উচিত শিক্ষা দেবার তরে

সঠিক সময় হয়েছে বর্তমান কালচক্রে

ওই আহ্বান বাণী

কাণ পেতে শোণ আকাশে-বাতাসে

আজ আর মিথ্যা জাতপাত ধর্মমতের

ভেদাভেদ নয়, সবাইকে মায়ের সন্তান হয়ে

বজ্রকণ্ঠে উচ্চারণ করতে হবে---বাঙলা মোদের মা,

বাঙলার বুকে সার্বিক শোষণমুক্তির লক্ষ্যে

সবাই এক হয়ে লড়ব,

আনত প্রার্থনা

সাধনা সরকার

পৃথিবীর একটি নাম

বড় প্রিয়

‘‘আনন্দমূরতি’’

ভালবাসি প্রণত আমি ও আমরা

জীবনের সব দিয়ে

এসো প্রভু এসো প্রিয়

এসো তুমি দীপ জ্বালো

দীপ নেভা অন্ধ মনে

রাশি জড়তার স্তূপ ঘিরে

না যেন আবর্তিত হয়

এ জীবনের মানে৷

ত্রিবেণী সঙ্গম

আনন্দম্ মহানন্দম্

তিন মেয়েতে বন্ধু হয়ে

বেশ চলছো হেলেদুলে

যাচ্ছ বুঝি ত্রিবেণী ঘাট

নইলে এমন চালে চলে

এ তোমরা কেমন রাধা

তিন চুলে এক বেণী বাঁধা

পথ হারাতে চাওনা জানি

বেণী এমন তাই বলে৷

মার্গ জানি সোজা নয়

যেন বেণীর আঁকাবাঁকা

সব বাঁকেতেই হারিয়ে যাবার

যেন বিধি আছে লেখা৷

সাবধানেতে যেও কিন্তু

ছয় চক্রেতে পা ফেলে

ত্রিকুটিতে হারিয়ে যেও

 সে সখার সাগর জলে৷৷

 

তির্যক

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

বোটের আগে জোট

জোট বাঁধলে বোট

বোটের শেষে ঘোট

ঘোট মেটাবে নোট৷

J J J

 

মন্ত্রী আসেন এম.পি. আসেন

আসেন জোড়হস্ত

সমাজ-সেবার হরেক বুলি

শোণান উদয়-অস্ত৷

জিতলে বোটে বুড়ো আঙুল

দেখিয়ে ছোটেন দিল্লি

শিকের পানে চেয়েই থাকে

আমরা ােকা িিল্ল৷

J J J

 

ঘুষ কমিশন তার সঙ্গে

কর্তা আনেন কাটমানি

তাই গিন্নীর দেমাক বাড়ে

আহ্লাদে হন আটখানি৷

বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে শামি-কঠিন লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত ‘টিম ইণ্ডিয়া’

ভারতের পেস স্কোয়াড্কে আরও মজবুত করতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড মহম্মদ শামিকে দলে নির্বাচিত করলেন৷  শামি শুধু ভাল বোলারই নন, নীচের সারিতে ভাল ব্যাট করারও ক্ষমতা রাখেন৷ নিঃসন্দেহে এই নির্বাচন ভারতীয় দলের কাছে বিশেষ  গুরুত্বপূর্ণ৷ সাম্প্রতিক কয়েকটি ম্যাচে শামির দুর্দান্ত  গতিময় সুইং বোলিং অনেক ব্যাটস্ম্যানদের বিপাকে ফেলেছে৷ এখন প্রশ্ণ শামির এই অন্তর্ভুক্তিতে কোন খেলোয়াড় দল থেকে বাদ যাবে, কারণ ভারতীয় দলে যে খেলোয়াড় নির্র্বচিত আগামী বিশ্বকাপের জন্যে তারা প্রত্যেকেই দলের যোগ্য খেলোয়াড়৷ সেই কারণে ভারতীয় থিঙ্ক ট্যাঙ্ক আপাতত রিসভ পন্থকে দলের বাইরে  রাখছেন অর্থাৎ বিশ্বকাপের দল থেকে ঋসভ পন্থকে  দেশে রেখে ভ

স্বার্থ সংঘাতের প্রশ্ণে জর্জরিত সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়

সিএবি প্রেসিডেন্টের  পাশাপাশি  দিল্লি ক্যাপিটালসের  উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন সৌরভ৷ যা নিয়েই স্বার্থ সংঘাতের  প্রশ্ণ তুলেছিলেন  তিন সমর্থক৷ কিন্তু  দিল্লির  বিরুদ্ধে  কেকে আরের ম্যাচ হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও  সংঘাতের  রায় ঘোষণা করা হয়নি৷

অন্যদিকে ভারতীয় বোর্ড সিইও রাহুল জোহরি অম্বাডসমানকে চিঠি মারফত  জানিয়েছেন, ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটিতে থাকাকালীন  কোনও  আইপিএল ফ্রাঞ্চাইজির  উপদেষ্টা হিসেবে থাকা যায় কি না তা  পরীক্ষা  করে দেখতে৷ সৌরভের  বিরুদ্ধে  যাঁরা স্বার্থ সংঘাতের প্রশ্ণ তুলেছেন, তাঁদেরও একই দিনে বোর্ডের  নীতি-বিষয়ক অফিসারের দ্বারসথ হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷