December 2019

নোয়াহাতুতে তত্ত্বসভা

গত ১৫ই নভেম্বর আনন্দনগরস্থিত নোয়াহাতু গ্রামে ছাত্র ও অভিভাবকদের নিয়ে একটি মনোজ্ঞ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়৷ আলোচনার বিষয় ছিল ‘শিশু মনস্তত্ত্ব’৷ আনন্দমার্গের প্রচারক সংঘের নারী কল্যাণ বিভাগের পক্ষ থেকে আনন্দনগরের বিভিন্ন গ্রামে তত্ত্বসভা ও ঘরোয়া সভার মাধ্যমে আনন্দমার্গ দর্শনের প্রচার করে যাচ্ছেন৷

মার্গীয় বিধিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

আনন্দনগরস্থিত চরগলি গ্রামের বিশৃিষ্ট মার্গী ঊর্মিলা মাহাত  গত ১লা নভেম্বর পরলোকগমন করেন৷ উর্মিলা মাহাত একনিষ্ঠ আনন্দমার্গী নাগেশ্বর মাহাতর স্ত্রী৷ তাঁর এক পুত্র আনন্দমার্গের সর্বত্যাগী কর্মী৷ গত ৮ই নভেম্বর তাঁর শ্রাদ্ধানুষ্ঠান আনন্দমার্গের চর্যাচর্য বিধিমতে অনুষ্ঠিত হয়৷

গত ২০শে নভেম্বর চিতমু গ্রামের পরলোকগত আনন্দমার্গী শ্রীমতী বুতুন গরাইয়ের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান আনন্দমার্গের বিধিমতে অনুষ্ঠিত হয়৷ শ্রাদ্ধানুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন অবধূতিকা আনন্দ অনুময়া আচার্যা৷

আনন্দনগরে অজগর

গত ১৩ই নভেম্বর আনন্দনগর পরিদর্শনে আসেন ইতালি থেকে একদল মার্গী ভাই-বোন৷ তাঁরা আনন্দনগরের বিভিন্ন ইয়ূনিট পরিদর্শন করেন৷ আনন্দনগরে অবস্থিত পরিবেশ সংবর্ধন কাননে (পসকা) ভ্রমণ করার সময় তাঁরা ঘন জঙ্গলের মধ্যে একটি বিশাল অজগর সাপের দেখা পান৷ আনন্দনগরের রেক্টর মাষ্টার আচার্য নারায়ণানন্দ অবধূত জানান বছর দশ-বারো আগে পসকায় প্রায় পাঁচ/ছয় ফুট দীর্ঘ একটি অজগর দেখা গিয়েছিল৷ সম্ভবত সেই সাপটিই এখন এত বড় হয়েছে৷

গৃহপ্রবেশ

আনন্দনগর সংলগ্ণ চিতমু গ্রামে চারকু গরাইয়ের নবনির্মিত গৃহের গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান আনন্দমার্গের চর্যাচর্য বিধিমতে গত ৮ই নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়৷ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আচার্য মোহনানন্দ অবধূত, আচার্য নারায়ণানন্দ অবধূত, আচার্য মুক্তানন্দ অবধূত প্রমুখ৷

কৃষ্ণনগরে অখণ্ড কীর্ত্তন

২৪শে নভেম্বর ঃ  নদীয়া জেলায় কৃষ্ণনগরের চাষাপাড়ায় গত  ২৪শে নভেম্বর রবিবার কৃষ্ণনগরের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী প্রয়াত সোমনাথ নায়েকের স্ত্রী মল্লিকা নায়েক ও তাঁর ভগ্ণী শ্রীমতী হাসি বিশ্বাসের উদ্যোগে কৃষ্ণনগর চাষাপাড়া অঞ্চলে তাঁর বাসগৃহে গত ২৪শে নভেম্বর এক বর্ণাঢ্য ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত আনন্দমার্গের সদস্য-সদস্যা সহ শতাধিক আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দের উপস্থিতিতে সকাল ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা ব্যাপী মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘বাবা নাম কেবলম্’ অখণ্ড সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত ও কীর্ত্তন পরিচালনা করেন রেখা মণ্ডল, আনন্দ বিভুকণা আচার্যা, ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস, ব্রহ্মচার

আনন্দমার্গ স্কুলের বার্ষিক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

 ৩০ নভেম্বর, ২০১৯ ঃ নদীয়া জেলার অন্তর্গত কৃষ্ণনগর স্যাকড়াপাড়ায় মহিলা বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত আনন্দমার্গ স্কুল প্রাঙ্গণে অভিভাবক-অভিভাবিকা, আমন্ত্রিত অতিথি ও বহু উৎসাহী দর্শকবৃন্দের উপস্থিতিতে বার্ষিক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হ’ল বিকাল পাঁচটায়৷ অধ্যক্ষা ব্রহ্মচারিণী সমর্পিতা আচার্যার উদ্যোগে ও বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাবৃন্দের অকুণ্ঠ সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতির আসন অলঙ্কৃত করেন কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সচিব আচার্য সত্যসাধনানন্দ অবধূত৷ নবদ্বীপ বিদ্যাসাগর কলেজের সহকারী অধ্যাপক মাননীয় দীপাঞ্জন ঘোষ প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি মাননীয় অসিত সাহা (প্রাক্তন কাউন্সিলর) বিশেষ অতিথি মাননীয়া অবধূতিকা আনন্দ

আনন্দমার্গ স্কুলে কীর্ত্তন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

পুরুলিয়া ১ নং ব্লকে আইমন্দি গ্রামে ২৪শে নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম্’ কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন শেষে কীর্ত্তন মাহাত্ম্য ও আনন্দমার্গ দর্শনের ওপর বক্তব্য রাখেন আচার্য বোধিসত্ত্বানন্দ অবধূত ও আচার্য সত্যস্বরূপানন্দ অবধূত৷ ওই দিন সন্ধ্যায় আইমন্দি আনন্দমার্গ স্কুলের ছাত্র-ছাত্রাদের নিয়ে একটি মনোরম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছিল৷

চীনা মন্দিরে দাতব্য চিকিৎসা শিবির

৩রা ডিসেম্বর ঃ আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্সাল রিলিফ টীমের মহিলা শাখা একটি দাতব্য চিকিৎসা শিবিরের আয়োজন করেছিল স্থানীয় চীনা মন্দিরে৷ এই শিবির থেকে বহু দুঃস্থ মানুষের চিকিৎসা করা হয় ও বিনামূল্যে ঔষধ প্রদান করা হয়৷ স্থানীয় মার্গী ভাইবোনদের উদ্যোগে আয়োজিত এই চিকিৎসা শিবিরে উপস্থিত রোগীদের চিকিৎসা করেন অবধূতিকা আনন্দ রসপ্রজ্ঞা আচার্যা৷

পোষাক বিতর্ক--- মুখ খুললেন মহিলা সমাজ নেত্রী

সম্প্রতি শ্যামবাজারে কুরুচিকর পোষাকের বিরুদ্ধে বাঙালী মহিলা সমাজ একটি ব্যানার টাঙায়৷ এর কয়েকদিন পরেই হায়দরাবাদের ধর্ষরের ঘটনাটি ঘটে৷ এরপর সোস্যাল মিডিয়ায় এই ব্যানার নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়৷ অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজন সেই ব্যানারের পাশেই  একটি ব্যানার টাঙিয়ে দেয় যাতে লেখা ছিল ‘মধ্যযুগীয়  হাম্বা’৷

ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে ‘আমরা বাঙালী’

ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচনে বাঙালীর বাঁচার দাবীকে সামনে রেখে ‘আমরা বাঙালী’ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে৷ দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফার নির্বাচনে মোট আটটি কেন্দ্রে আমরা বাঙালী প্রার্থী দিয়েছে৷ এই কেন্দ্রগুলি হ’ল ইচাগড় (প্রার্থী ব্যাসদেব মাহাতো), জুগসালাই (প্রার্থী মোহনলাল রজক), খরসোয়াঁ (প্রার্থী জয়মোহন সর্দার), বহরাগড়া (প্রার্থী কৃষ্ণচন্দ্র জানা), জামশেদপুর পূর্ব (প্রার্থী শ্রীমতী দেবযানী বিশ্বাস), চন্দনকেয়ারী (প্রার্থী  কিরিটী ভূষণ দাস), বেরমো (প্রার্থী টেকো মাহাতো), গোড্ডা (অনিল কুমার মাহাত)৷ আমরা বাঙালী কেন্দ্রীয় কমিটির সচিব শ্রীবকুল রায় ঝাড়খণ্ডবাসীর কাছে আবেদন জানিয়ে বলেন দীর্ঘ কুড়ি বছর আগে ঝাড়খণ্ড রাজ্