February 2020

মার্গীয় বিধিতে গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান

কলকাতা ঃ গত ২৭শে নভেম্বর দক্ষিণ কলকাতার গড়িয়ায় বিশিষ্ট আনন্দমার্গী পার্থপ্রতীম পালের নোতুন বাসভবনের গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান আনন্দমার্গীয় বিধিতে সুসম্পন্ন হয়৷ এই উপলক্ষ্যে এদিন সকালে আনন্দমার্গের বহু সন্ন্যাসী-সন্ন্যাসীনি ও বহু আনন্দমার্গী সমবেত হন৷

কোচবিহার ট্রফি থেকে ছিটকে গেল বাঙলা

কোচবিহার ট্রফিতে সেমিফাইনালেও উঠতে পারল না বাঙলা৷ াকায়ার্টার ফাইনালে মুম্বইয়ের কাছে হার মানল বাঙলার ছেলেরা৷ প্রথম ইনিংসে বাঙলার করা ৩২১ রানের জবাবে ৫৯২ রান তোলে মুম্বাই৷ এরপর দ্বিতীয় ইনিংসে বাঙলার মাত্র ২টি উইকেট পড়ে৷ রান হয় ১৫৬৷ এই সময়ই খেলা অমীংসিত ভাবে শেষ হলেও নিয়মানুযায়ী প্রথমে ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে৷  সেমিফাইনালে গেল মুম্বাই৷ এই ম্যাচে মুম্বাই ব্যাটসম্যানদের সামনে অসহায় দেখিয়েছে বাঙলার বোলারদের৷ প্রথমে ব্যাট করে সহজ পিচে রানের পাহাড় গড়তে না পারার জন্যেই  এই পরাজয়৷

সাঁতরাগাছি ঝিলে এবার পরিযায়ী পাখীর ভীড় বেশী

পাখীরা লিখতে, পড়তে জানে না, প্রতিবাদও করতে জানে না৷ যদি জানত---‘দাও ফিরে সে অরণ্য’ গোছের কিছু লিখত, নতুবা দলবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদ আন্দোলন করত৷ এসব পারে না বলেই নীরবে মুখ ফিরিয়ে নেয়৷

একসময় পরিযায়ী পাখীদের শীতকালীন আদর্শ বাসস্থান ছিল সাঁতরাগাছি ঝিল৷ মানুষের দুর্বুদ্ধির তাড়নায় সেই বাসস্থান আস্তে আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে৷ নগর সভ্যতার গ্রাসে প্রকৃতির সন্তানরা৷ ঝিলের দু’পাশে গড়ে উঠেছে বহুতল প্রাসাদ৷ ঝিলও আর আগের মত পরিষ্কার থাকে না৷ আস্তে আস্তে সুদূর সাইবেরিয়া থেকে শীতকালে উড়ে আসা পাখীর আনাগোনা কমে যাচ্ছে৷ মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে বিহগেরা৷

রাজ্য বাজেট ১০ ফেব্রুয়ারী

আগামী ১০ই ফেব্রুয়ারী রাজ্যের বাজেট পেশ হবে বিধানসভায়৷ বিধানসভার অধিবেশন বসছে ৭ই ফেব্রুয়ারী৷ ওই দিনই রাজ্যপালের ভাষণের আগে সর্বদলীয় বৈঠক ও বিধানসভার কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক হবে৷

করোনার থাবা রুটি-রুজিতে

পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা মহকুমার ভগবানপুর ও পার্শ্ববর্তী তমলুক মহকুমার চণ্ডীপুরের অধিকাংশ মানুষের আয়ের উৎস পরচুল ব্যবসা৷ এই দুই ব্লকের বেশীরভাগ মানুষই বছরে কয়েকশ’ কোটি টাকার পরচুল ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত৷ এই ব্যবসার প্রধান রপ্তানি বাজার চীন৷ প্রতি বছরই চীন থেকে ব্যবসায়ীরা এসে এই দুই ব্লকের বিভিন্ন গ্রামে ঘরভাড়া নিয়ে তিন-চার মাস থাকে৷ তারা সরাসরি কারবারীদের কাছ থেকে পরচুল কেনে৷ এইভাবে পরচুল কেনায় ও মাঝখানে কোন ফড়ে দালাল না থাকায় এই ব্যবসায় গ্রামবাসীরা ভালই উপার্জন করে৷

আধার সংশোধনের নামে  এন.পি.আর!

আধার কার্ড সংশোধনের নামে  এন.পি.আর.-এর আবেদন ফরম্ পূরণ করানো হচ্ছে৷ এমনই অভিযোগ জানালেন মেয়র ফিরহাদ হাকিমের বিধানসভা এলাকার বাসিন্দারা৷ মেয়র অভিযোগ পেয়েই বিষয়টি ওয়াটগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন৷  কে বা কারা এমন কাজ করছে জানতে পুলিশ তদন্তে নেমেছে

দিশীহীনl বিভ্রান্তিকরl অন্তঃসারশূন্য - দীর্ঘতম বাচনিক বাজেটে অর্থনীতির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত

২০২০ সালের আয়-ব্যয় মাত্রিকা (বাজেট) সংসদে পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী৷ যদিও প্রথা মেনে অর্থমন্ত্রী আর্থিক আয়-ব্যয় মাত্রিকা প্রকাশ করলেন৷ কিন্তু এন.ডি.এ সরকারের অন্দরের খবর এই বাজেট প্রধানমন্ত্রীর খবরদারিতেই তৈরী৷ সম্প্রতি শিল্পমহলের সঙ্গে আর্থিক বিষয়ের বৈঠকে অর্থমন্ত্রীই অনুপস্থিত ছিলেন৷

কলিকাতা রিজিয়নে আনন্দমার্গের  সেমিনার

২০২০ নববর্ষের ধর্ম মহাসম্মেলন শেষ হওয়ার পর নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী কলিকাতা রিজিয়নে সেমিনার শুরু হয়েছে, গত  ২৪,২৫ ও ২৬শে জানুয়ারী কলিকাতা সার্কেলের টাটানগর ভূবনেশ্বর সার্কেলের বোধ ও শিলং সার্কেলের  আগরতলায় সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ এইসব সেমিনারে স্থানীয় মার্গী ভাইবোনেরা ও আনন্দমার্গ দর্শন সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিল৷ আনন্দমার্গ দর্শনের আধ্যাত্মিক, সামাজিক অর্থনৈতিক বিষয়ের ওপরই আলোচনা হয়৷ এছাড়া তিনদিনের  এই সেমিনারে প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যা আধ্যাত্মিক অনুশীলন, প্রভাতসঙ্গীত ও কীর্ত্তনের মাধ্যমে এক মনোরম আধ্যাত্মিক  পরিবেশ গড়ে উঠেছিল৷ সেমিনারের আলোচ্য বিষয় ছিল সাধনা  ও মধুবিদ্যা, জাগ্

সামাজিক–অর্থনৈতিক অঞ্চলই পুঁজিবাদী শোষণের অবসান ঘটাবে

আচার্য সত্যশিবানন্দ অবধূ্ত

প্রাউটের মতে গোটা দেশের সর্বাত্মক সামাজিক–অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্যে, সঙ্গে সঙ্গে সর্বস্তরে শোষণের অবসান ঘটানোর জন্যে, চাই বিজ্ঞানভিত্তিক সুষ্ঠু অর্থনৈতিক পরিকল্পনা৷ এ জন্যে প্রথমে গোটা দেশকে প্রয়োজনে একাধিক সামাজিক–অর্থনৈতিক অঞ্চলে (socio-economic unit) বিভক্ত করে প্রতিটি অঞ্চলকে স্বয়ং–সম্পূর্ণ করে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিতে হবে৷ প্রতিটি সামাজিক–অর্থনৈতিক অঞ্চলে ওই এলাকার বিশেষ অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে পৃথক পৃথক পরিকল্পনা রচনা করা বাঞ্ছনীয়৷ এই যে দেশকে প্রয়োজনমত একাধিক সামাজিক–অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিভক্ত করার কথা বলা হ’ল, তা করতে হবে, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করে–

বইমেলায় জনতার ঢল

বার বার স্থান পরিবর্তন হলেও কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা নিয়ে পাঠকের আগ্রহে ভাঁটা পড়েনি৷ তাই প্রতিদিনই বইমেলায় জনতার ভীড় উপচে পড়ছে৷

এই বইমেলায় আনন্দমার্গ প্রকাশনার  ৪৫০ নং ষ্টলেও প্রতিদিন উৎসাহী পাঠকদের  আনাগোনা লক্ষ্য করার মত৷