লক্ষ্মী যখন আসবে
কোজাগরী পূর্ণিমায় অনুষ্ঠিত হয় লক্ষ্মীপূজা৷ লক্ষ্মীপূজার ইতিহাস খুব বেশী প্রাচীন নয়৷ দ্বাদশ শতকের পর থেকেই লক্ষ্মীপূজার প্রচলন ঘটে৷ তার আগে শুধু কোজাগরী পূর্ণিমা পালিত হত৷
- Read more about লক্ষ্মী যখন আসবে
- Log in to post comments
কোজাগরী পূর্ণিমায় অনুষ্ঠিত হয় লক্ষ্মীপূজা৷ লক্ষ্মীপূজার ইতিহাস খুব বেশী প্রাচীন নয়৷ দ্বাদশ শতকের পর থেকেই লক্ষ্মীপূজার প্রচলন ঘটে৷ তার আগে শুধু কোজাগরী পূর্ণিমা পালিত হত৷
সেকালে কোলকাতায় বসবাসকারী উৎকলবাসীদের মধ্যে গুড়ুকী তামাকের ব্যাপক প্রচলন ছিল৷ স্থানীয় লোকেদের সে তামাকের রসৰোধ ছিল না৷ যে দু’একজন লোকের তার রসৰোধ হয়েছিল তাঁরা গোপনে ওড়িষ্যাবাসীদের কাছে গিয়ে গুড়ুক সেবন করে আসতেন৷ সাধারণতঃ ওড়িষ্যাবাসীরা মানুষ হিসেবে খুব ভাল হয়৷ কেউ কিছু চাইলে তারা না দিয়ে থাকতে পারে না৷ তারাও তাই গুড়ুক–আকাঙক্ষী লোকেদের গুড়ুকী দানে তৃপ্ত করত৷ লোকে বলে, কোনো অজানা–শাস্ত্রে নাকি আছে ঃ
‘‘তাম্রকূটং মহদ্দ্র ব্যং শ্রদ্ধয়া দীয়তে যদি৷
অশ্বমেধসমপূণ্যং টানে টানে ভবিষ্যতি’’৷
ঔষধ রোগকে হত্যা করে৷ তাই হত্যাকারী অর্থে ‘থুর্ব’ ধাতু ড করে যে ‘থ’ শব্দ পাই তার একটি যোগরূঢ়ার্থ হচ্ছে ঔষধ৷ এই ঔষধ যে কেবল শারীরিক রোগের ঔষধ তাই নয়, মানসিক রোগের ঔষধও৷ মানসিক রোগের যতরকম ঔষধ আছে তার একটা নাম হচ্ছে মানুষের মনে রসচেতনা জাগিয়ে তার মনকে হালকা করে দিয়ে ব্যথাভার সরিয়ে দেওয়া–চিন্তাক্লিষ্টতা অপনয়ন করা৷ এজন্যে প্রাচীনকালে এক ধরনের মানুষ থাকতেন যাঁরা মানুষের মনকে নানান ভাবে হাসিতে খুশীতে ভরিয়ে রাখতেন৷ মন ভাবে–ভাবনায় আনন্দোচ্ছল হয়ে উপচে পড়ত৷ এই ধরনের মানুষেরা শিক্ষিত বা পণ্ডিত থেকে থাকুন বা না থাকুন এঁরা মানব মনস্তত্ত্বে অবশ্যই পণ্ডিত হতেন৷ এঁদেরই বলা হত বিদুষক৷ বিদুষকের ভাববাচক বিশেষ
এণ্টার্কটিকা মহাদেশে কেবল দুটো ঋতু৷ শীতকাল ও গ্রীষ্মকাল৷ শীতকালে ২৪ ঘণ্টাই অন্ধকার থাকে৷ গ্রীষ্মকালে ২৪ ঘণ্টাই সূর্যের আলো দেখতে পাওয়া যায়৷
***
একজন মানুষের হাতের আঙুলের ছাপ যেমন আরেকজনের চেয়ে আলাদা, তেমনি, ঠোঁটের ছাপও একজনের থেকে আরেক জনেরটা সম্পূর্ণ আলাদা৷ আরও মজার হচ্ছে একটি জেব্রার গায়ের সাদাকালো ডোরাকাটা দাগও অন্য যে কোন জেব্রার গায়ের দাগের চেয়ে আলাদা৷
টয় (TOY) ভয়
জাতীয় ক্রিকেট এ্যাকাডেমির দায়িত্ব নিতে একদমই রাজি হচ্ছেন না ভারতীয় দলের প্রাক্তন ব্যাটসম্যান ভিভিএস লক্ষ্মণ৷ এতদিন এ্যাকাডেমির দায়িত্ব সামলেছেন রাহুল দ্রাবিড়৷ কিন্তু টি-২০ বিশ্বকাপের পর দু’বছরের জন্য তিনি বিরাট কোহলীদের কোচ হচ্ছেন৷ তাঁর ছেড়ে যাওয়া পদে রাহুলের জায়গা পাকা হওয়ার পরই ভারতীয় বোর্ড (বিসিসিআই)৷ ভারতীয় কোচের পদে রাহুলের জায়গা পাকা হওয়ার পরই জাতীয় এ্যাকাডেমির প্রধান পদে আবেদনপত্র চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল বোর্ড৷ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাতীয় ক্রিকেট এ্যাকাডেমির প্রধান হিসেবে যাঁকে নেওয়া হবে, তাঁর সঙ্গে দু’বছরের চুক্তি হবে৷ তিনি বোর্ড সচিবের অধীনে থাকবেন৷ সূত্রের খবর, এ্যাকাডেমির প্রধান
টি-২০ বিশ্বকাপের আগে নিভৃতবাস শেষ করে অনুশীলনে নেমে পড়ল টিম ইন্ডিয়া৷ রবিবার সন্ধ্যায় দুবাইয়ের মাঠে অনুশীলনে নামল বিরাট কোহলীরা৷ অনুশীলনে হার্ডল করার সময় দেখা গিয়েছে মেন্টর মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকে৷ পরের রবিবার দুবাইয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে খেলতে নামবে ভারত৷
রবিবার বিসিসিআই তাদের টুইট্যারে গোটা দলের ছবি দিয়ে লেখে, ‘আমরা চলে এসেছি৷’ সোমবার সন্ধ্যায় ইংল্যাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবেন বিরাটরা৷ বুধবার দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ অষ্ট্রেলিয়া৷ দু’টি প্রস্তুতি ম্যাচই দুবাইতে৷
পেট্রোলের রেকর্ড স্পর্শ করলো ডিজেল৷ পেট্রোলের মূল্য আগেই তিন অঙ্ক পার করেছে৷ ২৮শে অক্টোবর পেট্রলের দাম ৩৩ পয়সা বেড়ে হয়েছে ১০৮.৭৮ টাকা, ডিজেল ৩৬ পয়সা বেড়ে হলো ১০০.১৪ টাকা৷
আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্র্সল রিলিফটিমের মেদিনীপুর শাখার উদ্যোগে গত ২৭শে অক্টোবর বটতলা চকে হরিজন প্রাথমিক বিদ্যালয় ১১০ জন ছাত্র-ছাত্রাকে সোয়াবিন বড়ি দেওয়া হয়৷ মিডডে মিলের খাদ্যসামগ্রীর সঙ্গে এ্যামার্টের পক্ষ থেকে সোয়াবিন বড়ি দেওয়া হয়৷ প্রধান শিক্ষক সঞ্জীব কুমার দে ও সহ শিক্ষকদের উপস্থিতিতে এই কর্মসূচি পালন করা হয়৷ এ্যামার্টের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন রঞ্জিত ঘোষ, অসীম পাল, আশিস মণ্ডল, কল্পনা গিরি, অনিন্দ্যসুন্দর পাল, দিলীপ পাল, বিশ্বদেব মুখোপাধ্যায় প্রমুখ৷
মার্গগুরু শ্রীশ্রী আন্দমূর্ত্তিজীর পাঞ্চভৌতিক দেহের ৩১তম মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে গত ২১শে অক্টোবর থেকে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত ছয়দিনব্যাপী ‘ৰাৰা নাম কেবলম্’ মহামন্ত্রের অখণ্ডকীর্ত্তন অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হল৷ ২১শে অক্টোবর মহাপ্রয়াণ দিবসে বিকেল ৩-৩০ ঘটিকায় মার্গগুরুদেবের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতে আনন্দমার্গীরা কলকাতাস্থিত ‘পরম শ্রদ্ধেয় ‘ৰাৰা’র (শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর) স্মৃতিসৌধে এই অখণ্ডকীর্ত্তন শুরু করেন৷ কোভিড-১৯-এ সরকারী বিভিন্ন স্বাস্থ্যবিধি কার্যকরী করার পরিপ্রেক্ষিতে সব জায়গা থেকে আনন্দমার্গীদের পক্ষে এই মহাপ্রয়াণ অনুষ্ঠানে যোগদান করা সম্ভব ছিল না৷ তাই অন-লাইনে এই সমগ্র অনুষ্ঠানটি
বিশিষ্ট অসমীয়া বুদ্ধিজীবী নগেন সইকিয়ার বরাককে অসমের ক্যান্সার মন্তব্যের প্রতিবাদ জানায়‘আমরা বাঙালী’ রাজ্যকমিটি৷ অসম প্রদেশ সচিব সাধন পুরকায়স্থ এক প্রেস বিবৃতিতে বলেন, অসম সাহিত্যসভার প্রাক্তন সভাপতি বিশিষ্ট অসমীয়া বুদ্ধিজীবী নগেন সইকিয়া বাঙালী সংখ্যাগরিষ্ঠ বরাক উপত্যকাকে অসমের ক্যান্সার, তাই বরাককে অসম থেকে পৃথক করে একটি রাজ্য তৈরির পক্ষে মত ব্যক্ত করেছেন৷ শুধু নগেন সইকিয়া নন, এইভাবে পালাক্রমে অনেক অসমীয়া বুদ্ধিজীবী বরাককে পৃথক করার কথা বলেছেন৷ ‘‘আমরা বাঙালী’’ মনে করে, ডঃ নগেন সইকিয়া সত্যি কথাটি বলেছেন৷ ঐতিহাসিক, ভৌগলিক, ভাষা, সংস্কৃতির দিক দিয়ে অবিভক্ত কাছাড় জেলা বর্তমান বরাক উপতক্যায় আলাদ