February 2024

নূতন করে সেজে উঠছে আসানসোলের বক্রেশ্বর বারাবণি উষ্ণপ্রসবণ

বীরভূম জেলার বক্রেশ্বর পরিচিত পর্যটন কেন্দ্র৷ মূলতঃ উষ্ণপ্রসবনের জন্যেই বক্রেশ্বর বিখ্যাত৷ অনুরূপ একটি উষ্ণ প্রসবন রয়েছে আসানসোলের বারাবণিতে৷ যেখান থেকে প্রায় ৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার গরম জল বেরিয়ে আসছে৷ তবে আসানসোলের এই উষ্ণ প্রসবণের কথা পশ্চিম বর্ধমানের অনেকেই হয়তো জানেন না৷ বারাবণির জঙ্গল ঘেরা বিজন এলাকায় মাটির নীচে থেকে অনবরত বেরিয়ে আসছে গরম জল৷

বাগনানে নেতাজীর জন্মদিবস পালন

আমরা বাঙ্গালী হাওড়া জেলার পক্ষ থেকে বাগনান ষ্টেশনে মহান দেশপ্রেমিক, বাঙলা মায়ের দামাল ছেলে, জলন্ত ধূমকেতু, উল্কার অনলশিখা নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৮ তম জন্মদিন উপলক্ষে মাল্যর্পন করে শ্রদ্ধা জানানো হয়৷ বক্তব্য রাখেন ভারতী কুন্ডু, অমিয় পাত্র, সুব্রত সাহা প্রমূখ৷

উলুবেড়িয়ায় পদার্পণ দিবস পালন

হাওড়ার উলুবেড়িয়ার যদুবেড়িয়া শিবাজী সঙ্ঘ ক্লাব প্রাঙ্গণে জগৎগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ৪৬তম শুভ পদার্পন দিবস উৎযাপন করা হয়৷ প্রথমে উক্ত অনুষ্ঠানে পতাকা উত্তোলন করেন অমিয় পাত্র মহাদয়, প্রভাত সঙ্গীত ও কীর্ত্তন পরিচালনা করেন সুপ্রিয়া ভৌমিক মহাদয়া, এরপর সাধনা শেষে স্বাধ্যায় পাঠ করেন ভুক্তিপ্রধান সুব্রত সাহা৷ প্রথমে উক্ত অনুষ্ঠানে অতিথি বরণ ও বাবার প্রতিকৃতিতে মাল্যার্পন৷ অনুষ্ঠানে প্রথম বক্তব্য রাখেন আচার্য অভিব্রতানন্দ অবধূত তিনি জগৎগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী বহু মুখী দর্শনের উপর আলোকপাত করেন৷ এরপর নৃত্য পরিবেশন করেন স্থানীয় রাওয়া শিল্পী৷ তারপর ১৯৭৯ সালে বাবা যে উলুবেড়িয়ায় পদধূলি দিয়ে ছিলেন

নহাটায় সরকারী হাসপাতালের দাবী

এতদিন সেহানা পাড়ায় তাল নেই৷ একথা জানালেন স্থানীয় সমাজ সেবী পঙ্কজ বিশ্বাস, তিনি সুকান্ত স্পোর্টিং ক্লাবের  ও সভাপতি বাড়ী -নহাটায় সেহানা পাড়া৷ ঘটনা স্থলে গিয়ে জানা গেছে যে,  এলাকার মানুষ একটি সরকারী  হাসপাতালের দাবীতে আন্দোলন করছেন৷ এই ব্যাপারে  পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে সরকারীভাবে বিভিন্ন স্থানে জানানো হয়েছে৷ জেলা পরিষদের প্রাক্তন কর্মাধ্যক্ষ রবীন্দ্রনাথ সরকার জানান, আমরা এই ব্যাপারে জেলা পরিষদ, জেলা প্রশাসক, মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছি হাসপাতালের জন্য৷ অন্য একজন জেলা পরিষদের প্রাক্তন সদস্যা প্রমিলা সর্দার জানালেন, হাসপাতাল না থাকলে অসুস্থ মানুষদের সমস্যায় পড়তে হয়৷ আমি নিজে জেলাপরিষদ ও জেলা শাসককে জা

শিশুসদনে বেডশিট ও স্কুল ব্যাগ বিতরণ

২৭শে জানুয়ারী’২৪ হুগলী জেলার চন্দননগরের শুভানুধ্যায়ী ও উত্তর ২৪পরগনার শ্যামনগরের শ্রী ভোলানাথ রায়ের সহায়তায় আনন্দনগর শিশু সদনের (চিলড্রেন্স হোম) ছেলেদের বিছানার চাদর ও স্কুল ব্যাগ বিতরণ করা হয়৷

বাঙালী বাহিনীর শোভাযাত্রা

বাঙ্গালী বাহিনীর ও বাঙালি নারী বাহিনীর সদস্যরা একত্রে শোভাযাত্রা সহকারে  উলুবেড়িয়ার বি,টি কলেজে উপস্থিত হয়ে বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা পরম শ্রদ্ধেয় মহান দার্শনিক শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকারকে অভিবাদন জানান--- অমিয় পাত্র সহ বাঙ্গালী বাহিনীর সদস্যরা৷ ওখানে বক্তব্য রাখেন সুব্রত সাহা এবং চল চল চল গান গেয়ে চল গানটি গেয়ে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়৷

ত্রি-দিবসীয় আনন্দমার্গ আন্তর্জাতিক ধর্ম মহাসম্মেলন

আনন্দনগরে ত্রি-দিবসীয় আনন্দমার্গ আন্তর্জাতিক ধর্ম মহাসম্মেলন ৩রা জানুয়ারী,২৪ আনন্দমূর্ত্তিজীর বরাভয় আশীর্বাদ মুদ্রার প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে সুসম্পন্ন হয়৷ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও ভারতের প্রায় সব রাজ্য থেকে ভক্ত আনন্দমার্গীরা সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন৷ তিনদিনের সম্মেলনের বৈশিষ্ট্য ছিল---  ৭২ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্র্ত্তন৷ ৭২ঘণ্টা প্রাক-সমাপ্তি কীর্র্ত্তন পূর্বে কীর্র্ত্তন পরিক্রমা করা হয়৷ প্রতিদিন দু’বেলা মিলিত গুরুসকাস, পাঞ্চজন্য, কীর্র্ত্তন সহযোগে প্রভাত ফেরী, ঈশ্বর প্রণিধান প্রত্যেক আধ্যাত্মিক সাধক নিয়মিত অংশগ্রহণ৷ মার্গগুরু প্রতিনিধি আচার্য বিকাশানন্দ অবধূত দাদা কর্তৃক দু’বেলা আধ্

অখণ্ড কীর্ত্তন

২৬শে জানুয়ারী’২৪ আনন্দনগরের বড়মেট্যালা আনন্দমার্গ আশ্রমে বাৎসরিক তিন ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্ত্তন, নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷ উমানিবাস আনন্দমার্গ গার্ল হাইস্কুলেও প্রজাতন্ত্র দিবসের জাতীয় পতাকা উত্তোলন  করা হয়৷

ডিমডিহায় আনন্দমার্গ হাইস্কুলে প্রজাতন্ত্র দিবস পালন

২৬ শে জানুয়ারী’২৪ আনন্দনগরে আনন্দমার্গ হাইস্কুল, ডিমডিহা,শ্যামপুর ও অন্যান্য প্রাইমারী স্কুলে প্রজাতন্ত্র দিবস জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে পালন করা হয়৷

আনন্দনগরে কাজু বাদামের চাষ

ধর্মগুরু তথা সমাজগুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর পশ্চিমরাঢ়ের বন্ধ্যা-পতিত-ট্যাড়-জমিকে অর্থকরী করে তুলতে আনন্দনগরে বহুমুখী পরিকল্পনা দিয়েছেন, যাতে করে স্থানীয় মানুষ আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হয়ে ওঠে৷ আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ নিঃশব্দে ও নিরলসভাবে বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যদিয়ে সেই কাজ করে চলেছে৷  আনন্দমার্গ ফার্ম ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে বড়মালকা গ্রামে আসামের বঙ্গাইগাঁও জেলা নিবাসী অবসরপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সরকারের পদস্থ আধিকারিক শ্রী নকুল সাহার আর্থিক সহায়তায় ও প্রত্যক্ষ-তত্ত্বাবধানে পাঁচ হাজার কাজু  বাদামের চারাগাছ রোপন করা হয় ও প্রতি বছর সংবৃদ্ধি করা হচ্ছে৷ এই বছর থেকে কাজু গাছে ফুল ও ফল আসা শুরু হয়৷