February 2024

লাউয়ের ঔষধীয় গুণাগুণ

লাউ একটি নির্দোষ সবজি৷ স্নায়ুতন্তু ত্ত্বন্দ্বব্জ্লন্দ্ব ন্দ্রন্ত্ব্ব্জন্দ্বব্দগ্গ, স্নায়ুকোষ ত্ত্বন্দ্বব্জ্লন্দ্ব ন্তুন্দ্বপ্তপ্তব্দগ্গ, লিবার ও কিডনীর পক্ষে এটি শুভ ফলপ্রদ৷ স্মৃতিশক্তি ৰৃদ্ধিতেও লাউ সাহায্য করে৷ অর্শ, যৌন অক্ষমতা ও ক্লীবতা, সুপ্তিস্খলন রোগে লাউয়ের তরকারী পথ্য ও ঔষধ৷ লাউ কথঞ্চিত পরিমাণে চর্ম রোগকেও প্রতিরোধ করে৷

লাউয়ের খোলা (লাউ বাকলা–কচি অবস্থায়) মুখে লালা এনে খাদ্য হজমে সাহায্য করে৷ লাউয়ের খোলা যকৃতের পক্ষে খুবই ভাল৷ লাউয়ের ৰীজের তৈলও চর্ম রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহূত হয়৷

মধু 

আয়ুর্বেদাচার্য

টনসিলের ব্যাধিতে মধু

টনসিলের  ব্যাধিতে মধু উপকারী৷ মিষ্টি আপেলের রসের সাথে ২/৩ চামচ মধু মিশিয়ে দিনে বারে  বারে (৪/৫ বার) সেবন করলে টনসিলের ব্যথা হ্রাস পায় আর তার স্ফীত আকারও কমে ছোট হয়ে আসে৷

পেট গরম হলে, মল পরিষ্কার না হলে অনেক সময় মুখে জিহ্বায় অনেকের ঘা হয়৷ মধু খেলে শরীরের স্বাভাবিকতা ফিরে আসে আর মুখের ঘা ঠিক হয়ে যায়৷

রুদ্রের আশীষ

কৌশিক খাটুয়া

অন্তবিহীন পথের পুঁজি

    অন্তরেরই স্বান্তনা,

সে’ স্বান্তনা দূর করে দেয়

     অবাঞ্ছিত যন্ত্রনা৷

তোমার লীলার যুগল স্বরূপ

      আনন্দ আর যন্ত্রনা,

মঙ্গলময় আশীষ নিহিত

    নাইকো সেথায় বঞ্চনা৷

ব্যথা কেন আসে কেন চলে যায়

কাঁদিয়ে মাতিয়ে হাসিতে ভরায়,

কারণ-অকারণ নাই নিবারণ

      জাগ্রত করে চেতনা৷

লুকায়ে যে’জন অন্তরেতে

আলো হাতে পথ দেখাতে,

 অসহায় দিগ্‌ভ্রান্ত পায়

   একাত্মতার মন্ত্রণা৷

তোমার পথের পান্থ যে’জন

    লক্ষ্য পূরণে অগ্রগমন,

ঝঞ্ঝা-ঝটিকা সাময়িক বাধা

চড়ুই ছানার শাস্তি

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

দুপুর বেলা ঘুলঘুলিতে

চড়ুই পাখীর ঝগড়া---

কিচির মিচির খাবার ওদের

হয় না সমান বখরা৷

কেউ নেবে না কমতি কিছু,

চায় না কেউ ঠকতে,

তুতুন বাবুর ঘুম ভেঙেছে,

চললো সে তাই বকতে৷

ডান হাতে এক ছড়ি নিয়ে

যেমনি তুতুন উঠলো,

চড়ুইগুলো ফুড়ুৎ ফুড়ুৎ

এদিক ওদিক ছুটলো৷

একটি ছানা নরম ডানা

পারলো নাকো উড়তে

মারের চোটে চললো সে তাই

যমের বাড়ি ঘুরতে৷

হায় রে কপাল, এমনি যারা

নির্দোষ অসহায়

শাস্তি যত তারাই যে পায়

তারাই জীবন খোয়ায়৷

বইয়ের নামেই বিপত্তি

ঔষধ রোগকে হত্যা করে৷ তাই হত্যাকারী অর্থে ‘থুর্ব’ ধাতু ড করে যে ‘থ’ শব্দ পাই তার একটি যোগরূঢ়ার্থ হচ্ছে ঔষধ৷ এই ঔষধ যে কেবল শারীরিক রোগের ঔষধ তাই নয়, মানসিক রোগের ঔষধও৷ মানসিক রোগের যতরকম ঔষধ আছে তার একটা নাম হচ্ছে মানুষের মনে রসচেতনা জাগিয়ে তার মনকে হালকা করে দিয়ে ব্যথাভার সরিয়ে দেওয়া–চিন্তাক্লিষ্টতা  অপনয়ন করা৷ এজন্যে প্রাচীনকালে এক ধরনের মানুষ থাকতেন যাঁরা মানুষের মনকে নানান ভাবে হাসিতে খুশীতে ভরিয়ে রাখতেন৷ মন ভাবে–ভাবনায় আনন্দোচ্ছল হয়ে উপচে পড়ত৷ এই ধরনের মানুষেরা শিক্ষিত বা পণ্ডিত থেকে থাকুন বা না থাকুন এঁরা মানব মনস্তত্ত্বে অবশ্যই পণ্ডিত হতেন৷ এঁদেরই বলা হত বিদুষক৷ বিদুষকের ভাববাচক বিশেষ

 (১) প্রাচীনকাল থেকেই ‘দ’ শব্দটি নানান অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে৷ বেদের একটি আখ্যায়িকায় আছে, পরস্পর সংঘর্ষরত দেবতা, দানব ও মানুষেরা একবার দেখলে, তাদের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে এক জ্যোচিষ্মান পুরুষ৷ নীচের দিকে তাকিয়ে তার আদি-অন্ত দেখা যায় না! ওপরের দিকে তাকিয়েও আদি-অন্ত দেখা যায় না এ যেন জ্যোতিঃর একটি ঘনীভূত রূপ৷ তারা সবাই করজোড়ে তাঁর কাছ থেকে নির্দেশ প্রাপ্তির আশায় দাঁড়িয়ে রইল৷ সেই বিরাট পুরুষ তাদের উদ্দেশে কেবল ‘দ’ শব্দটি উচ্চারণ করে অন্তর্হিত হলেন৷

২৩শে বাংলার তরুণ ব্রিগেডকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা

শেষ দু’টি ম্যাচে আবহাওয়ার কারণে পুরো ম্যাচ হয়নি৷ এক পয়েন্ট নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল৷ প্রথম ম্যাচে জিততে না পারলেও প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার কারণে তিন পয়েন্ট তুলে নিয়েছিল বাংলা৷ কিন্তু মনোজ তিওয়ারিরা জয় পাচ্ছিলেন না৷ অবশেষে জয়ে ফিরল বাংলা৷  অসমের বিরুদ্ধে ইনিংস এবং ১৬২ রানে ম্যাচ জিতে নিল বাংলা৷ আর এই জয়ের নেপথ্যে কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্ল দেখছেন তরুণদের দাপট৷

অলিম্পিক্সের আগে বিশ্বরেকর্ড করলেন দিব্যাংশ সিংহ পানোয়ার

  রাজস্থানের বাসিন্দা দিব্যাংশের পরিবারের কেউ শুটিংয়ের সঙ্গে যুক্ত নন৷ বাবা অশোক পানোয়ার স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত৷ ২০১৯ সালে বিশ্ব জুনিয়র শুটিং প্রতিযোগিতায় একের পর এক পদক জিতে প্রথম বার সবার নজরে আসেন দিব্যাংশ৷ সেখানে রুপো জিতে টোকিয়ো অলিম্পিক্সে একটি জায়গা নিশ্চিত করেন তিনি৷ এশিয়ান গেমসের ফাইনালে একটুর জন্য উঠতে পারেননি৷ হতাশ হয়েছিলেন৷ কিন্তু হাল ছাড়েননি৷ তারই ফল পেলেন দিব্যাংশ সিংহ পানোয়ার৷ বিশ্ব শুটিং প্রতিযোগিতায় ১০ মিটার এয়ার রাইফেল বিভাগে সোনা জিতেছেন তিনি৷ পয়েন্টের নিরিখে বিশ্বরেকর্ড করেছেন দিব্যাংশ৷ এশিয়ান গেমসে সোনা জিতেছিলেন চিনের শেং লিহাও৷ ফাইনালে তাঁর পয়েন্ট ছিল ২৫৩.৩৷ স

অনূর্ধ-১৯ বিশ্বকাপে ভারতের বিরুদ্ধে আমেরিকার হয়ে ১১জন ভারতীয় ক্রিকেটারই খেলছেন

  ভারতের হয়ে খেলছেন ১১ জন ভারতীয় ক্রিকেটার৷ প্রতিপক্ষ দল আমেরিকার হয়েও খেলছেন ১১ জন ভারতীয় ক্রিকেটার৷ এমনই নজিরবিহীন ঘটনা দেখা গেল অনূর্ধ-১৯ বিশ্বকাপে৷ আমেরিকার হয়ে খেলতে নামা ১১ জন ভারতীয়ের সবার জন্ম অবশ্য ভারতে হয়নি৷ কিন্তু তাঁরা ভারতীয় বংশোদ্ভূত৷ অনূর্ধ-১৯ বিশ্বকাপে আমেরিকার দলে যে ১১ জন খেলছেন তাঁদের নাম প্রণব চেট্টিপালায়াম, ভব্য মেহতা, সিদ্ধার্থ কাপ্পা, ঋষি রমেশ (অধিনায়ক), উৎকর্ষ শ্রীবাস্তব, মানব নায়ক, অমোগ আরেপল্লি, পার্থ পটেল, আরিন নাদকর্ণি, অতীন্দ্র সুব্রহ্মন্যণ ও আর্য গর্গ৷ এই ১১ জনের মধ্যে প্রণব ও উৎকর্ষের জন্মও ভারতে৷ বাকি ন’জন অবশ্য আমেরিকায় জন্মেছেন৷ আমেরিকার হয়ে ১১ জন ভারতীয় খ

আনন্দমার্গ স্কুলে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

গত ২১ শে জানুয়ারি ’’২৪ হাওড়ার উদয় নারায়ন ব্লকের দক্ষিণ চাঁদচক আনন্দ মাগ’’ স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়৷ ওখানে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন অমিয় পাত্র, সহযোগিতায় ছিলেন সুব্রত সাহা,ভারতী কুন্ডু মনিকা ঘোড়ুই সহ শিক্ষক মহাশয়া, প্রধান শিক্ষিকা দিদি৷ এছাড়াও স্কুলের ছাত্র,ছাত্রা ওভিভাকবৃন্দ৷