ত্রিপুরার জাতি-উপজাতির মিলনসেতু সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়ন
কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত বলেছেন---‘জগত্ জুড়িয়া এক জাতি / সে জাতির নাম মানুষ জাতি৷
কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত বলেছেন---‘জগত্ জুড়িয়া এক জাতি / সে জাতির নাম মানুষ জাতি৷
পৃথিবীর ইতিহাসে দেখা গেছে যখনই মানুষের সার্বিক কল্যাণে কেউ এগিয়ে এসেছে তখনই স্বার্থান্বেষী কায়েমী শক্তি তার বিরুদ্ধাচরণ করেছে ও ক্ষুদ্র স্বার্থের যূপকাষ্ঠে বৃহত্তর স্বার্থের বলিদানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে৷ গৌতম বুদ্ধ,
আজকের প্রবন্ধের আলোচ্য বিষয় হ’ল অনাহত চক্রস্থিত বৃত্তি---
ভারতীয় সমাজব্যবস্থায় স্নেহ-প্রেম-দয়া-ভক্তি প্রভৃতি সৎ গুণাবলী একসময় ছিল মানুষের সহজাত৷ আর এই সহজাত সুবৃত্তিসমূহের ফলে মানবিক মূল্যবোধও ছিল অপরিসীম৷ সে সময় কত জ্ঞানীগুণী মানুষের আবির্ভাব ঘটেছে, যারা নিজ নিজ ভাবনাচিন্তায় কর্মসাধনায় দেশকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গৌরবের শিখরে নিয়ে গেছেন৷ কেবলমাত্র বাঙলাতেই জন্ম নিয়েছিল শত শত মনীষী
‘‘পাপ ছাড়ে না বাপকে’’৷ বাঙলার বহু পুরোনো প্রবাদ৷ এবার সেই প্রবাদই সত্যি হতে চলেছে রাজ্য সিপিএমের নেতৃত্বের কাছে৷ আশির দশকের গোড়ায় করা নরহত্যার প্রায়শ্চিত্ত করার বাস্তব পরিস্থিতির সম্মুখে বঙ্গদেশের পক্ককেশী কমরেডরা ১৯৮২ সালের ৩০শে এপ্রিল বিজন সেতুতে যে ১৭ জন নিরপরাধ আনন্দমার্গীকে জীবন্ত দগ্ধ করে মেরেছিল তাঁরা৷ এবার সেই পাপ সুদে–আসলে মেটান
১৯৮২ সালের ৩০শে এপ্রিল৷ তখন সবেমাত্র আকাশ আলো করে পূর্ব দিগন্তে উঁকি দিচ্ছে সূর্য, আনন্দমার্গের আসা–যাওয়ার পথের ধারে ওৎ পেতে বসেছিল সিপিএমের হিংস্র হার্মাদ বাহিনী, ঠিক যেন হিংস্র হায়নার দল৷ আনন্দমার্গের বেশ কিছু সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনী কয়েকটি ট্যাক্সিতে করে হাওড়া থেকে তিলজলা আশ্রমে যাচ্ছিলেন৷ বণ্ডেল গেট ও বালিগঞ্জের বিজন সেতু দিয়েই তিলজলা আশ্রমে যাওয়ার রাস্তা৷ ওই এলাকায় যেই ট্যাক্সিগুলো পৌঁছলো অমন
গত ১লা বৈশাখ বাঙলা নববর্ষের দিনে শ্রদ্ধেয় প্রভাতরঞ্জন সরকারের ‘বাঙলা ও বাঙালী’ পুস্তকের ‘বাঙলার নববর্ষ’ প্রবন্ধটি (৪ঠা এপ্রিল ১৯৮০ প্রদত্ত) পড়তে পড়তে এক জায়গায় চোখ আটকে গেল৷ অনেক মূল্যবান কথা বলার পর শেষের দিকে তিনি বলেছেন---‘‘আজ নতুন করে শপথ নিতে হবে---এই নতুন বছরটা তারা কীভাবে সফল করে তুলবে
তিববত চিরকালই একটি স্বাধীন দেশ৷ তিববতীরা বৌদ্ধধর্মাবলম্বী ও শান্তিপ্রিয় জনগোষ্ঠী৷ চীন আগ্রাসী মানসিকতা নিয়ে তিববতকে জোর করে নিজেদের কব্জায় এনেছে৷ কমিউনিষ্টদের সর্বগ্রাসী ক্ষুধা একসময় এশিয়ার বিশেষ করে দক্ষিণপূর্ব এশিয়া ও তিববতে সামরিক অভিযান চালিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে গ্রাস করে৷ ইউ এন ও-এর প্রতিবাদ ও পৃথিবীর অন্যান্য স্বাধীন রাষ্ট্রের প্রতিবাদের কোনও ধারই ধারেনি৷ এই আগ্রাসী মানসিকতার আরম্ভ হয় সেই মাও সে তুংয়ের আমলে৷ বর্তমান জিং পিয়াংও সেই নীতি নিয়ে চলেছে৷ দলাই লামা প্রাণের দায়ে কিছু অনুগামী নিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন৷ তিনি তিববতের প্রধান ধর্মগুরু৷ সর্বজনশ্রদ্ধেয় এই দলাই লামাকে চীন মোটেই সহ্য করতে পার
বিগত বছর নিয়েছে বিদায় চৈত্রের সাথে---
নবারুণ রাগে নব সাজে নববর্ষের আগমন,
নব উদ্দীপনায় নব আনন্দে নূতন প্রভাতে
নব অঙ্গীকারে সবে নূতন বছর করিছে বরণ৷