July 2017

গোর্খাল্যাণ্ড আন্দোলনের প্রতিবাদে আমরা বাঙালীর গণবস্থান

শিলিগুড়ি ঃ বাঙলা ভাঙার চক্রান্তকারী , বিদেশী সন্ত্রাসবাদী খুনী ও জাতীয় সম্পদ ধবংসকারী বিমল গুরুংকে গ্রেফতারের দাবীতে গত ১৯শে জুন  শিলিগুড়ি শহরের প্রধান ডাকঘরের সামনে সকাল দশ ঘটিকা থেকে বিকাল ৫ ঘটিকা পর্যন্ত আমরা বাঙালীদলের পক্ষ থেকে গণ অবস্থান করা হয়৷ গণবস্থানে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সচিব বকুল রায়,

জি.এস.টি ---প্রারম্ভিক ঢক্কানিনাদ ও ধোঁয়াশা

জ্যোতিবিকাশ সিন্হা

গত ৩০শে জুন মধ্যরাত্রে সংসদের সেন্ট্রাল হলে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে পণ্য-পরিষেবা কর বা গুডস্ এ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স সংক্ষেপে জি.এস.টি-র পথ চলা শুরু হলো৷ সারা দেশে একই রকম কর ব্যবস্থা প্রবর্ত্তনের উদ্দেশ্যে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর আমলে প্রায় সতেরো বছর আগে জি.এস.টির ভাবনা -চিন্তা শুরু হয়৷ পরবর্ত্তীকালে ২০১১ সালে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ও বর্তমান রাষ্ট্রপতি শ্রী প্রণব মুখ্যোপাধ্যায় সংসদে জি.এসটির সংশোধনী বিল পেশ করেছিলেন৷ এরপর বিভিন্ন রাজনৈতিক স্তরে আলাপ-আলোচনা,

আদর্শ জীবন

‘‘যচ্ছেদ্ বাঙ্মনসী প্রাজ্ঞস্তদ্

যচ্ছেদ্জ্ঞান আত্মনি৷

জ্ঞানমাত্মনি মহতি নিযচ্ছেৎ

তদ্ যচ্ছেচ্ছান্ত আত্মনি৷৷’’

সামাজিক–অর্থনৈতিক বিকেন্দ্রীকরণ

সভ্যতার উন্মেষের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনে জেগেছিল শিল্প সৃষ্টির এষণা ও প্রেষণা৷ এষণাই প্রেষণাকে ডেকে আনে৷ সভ্যতার প্রথম ধাপে শিল্পমাত্রই ছিল কুটির শিল্প৷ নারী–পুরুষ–বালক–ব্ নির্বিশেষে সবাই শিল্প রচনায় হাত লাগাত৷ পরে দেখা গেল কিছু  শিল্প গ্রামে গ্রামে করা যায় না.....করতে হয় কিছু সংখ্যক গ্রাম নিয়ে৷ তা না হলে তাদের একদিকে যেমন বাজারের ঘাটতি পড়ে, অন্যদিকে তেমনি শিল্পীর সংখ্যাতেও অভাব দেখা দেয়৷ তখন মানুষ প্রথম শিল্পায়োগ বা কারখানায়* যেতে শুরু করল৷ এখানে প্রসঙ্গতঃ একটা কথা বলে’ রাখি৷ শিল্প যত বেশী কুটীর–শিল্প হয়, শিল্প যত বিকেন্দ্রীকৃত হয়, মানুষের সুবিধা তত বেশী৷ এতে যে শুধু আর্থিক সামর্থ্যকে চারি

জি.এস.টি নিয়ে আশঙ্কা

আচার্য সত্যশিবানন্দ অবধূত

মোদী সরকারের হঠকারী চিন্তাভাবনা  ও কার্যকলাপের আর একটি নিদর্শন একেবারে তাড়াহুড়ো করে ১লা জুলাই মধ্যরাত থেকে জি.এস.টি (গুডস্ এ্যান্ড সার্ভিসেস্ ট্যাক্স) চালু করা৷ যদিও এর সপক্ষে যুক্তি দেখাতে গিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বক্তব্য, এর ফলে সারাদেশে একই করব্যবস্থা চালু হচ্ছে৷ ১৭ রকমের  পরোক্ষ করকে একই ছাতার তলায় আনা  হবে৷  একই জিনিসের জন্যে দুবার আলাদা কর দিতে হবে না৷ ইত্যাদি ইত্যাদি৷

গোর্খাল্যাণ্ড আন্দোলন প্রসঙ্গে

গোর্খাল্যাণ্ড আন্দোলন যা পশ্চিমৰঙ্গের উত্তরাংশের কয়েকটি জেলা দাবী করছে, তা আজ  এক চরম অবস্থায় পৌঁছেছে৷ গোর্খা, যারা রাজ্যের বাইরে থেকে এসেছে, তারা ভারতের নাগরিকত্বের সুযোগ নিয়ে এখন একটি পৃথক রাজ্য দাবী করছে৷

দার্জিলিঙের বিছিন্নতাকামী শক্তির বিরুদ্ধে সমস্ত বাঙালীরা ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন গড়ে তুলুন

স্নেহময় দত্ত

পাহাড় জ্বলছে৷ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে বাংলার ভাষার পঠন-পাঠন্ বাধ্যতামূলক ঘোষণা করার পর থেকেই পাহাড়ের বিমল গুরুং এ্যান্ড কোং গর্জে ওঠেছে বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে৷ শুধু বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে নয়, তাঁদের মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে দার্জিলিংকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিচ্ছিন্ন করে গোর্র্খল্যান্ড গড়ে তোলা৷  বাংলা ভাষায় পঠন একটা অছিলামাত্র,

গোর্খাল্যাণ্ডের নামে বাংলা ভাগের বিরুদ্ধে হাওড়ায় আমরা বাঙালী বিভিন্নস্থানে পথসভা ও বিমল গুরুং এর কুশপুত্তলিকা দাহ

হাওড়া ১লা জুলাই: দার্জিলিং এ গোর্র্খল্যান্ডের নামে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা বিমল গুরুং বাংলা ভাগের যে চক্রান্ত করছে তার বিরুদ্ধে আমরা বাঙালীর পক্ষ থেকে হাওড়া জেলার আন্দুল, রাণী হাটি ও বাগনানে মিছিল ও পথসভা হয়৷ সভাশেষে, চক্রান্তকারী বিমল গুরুং এর কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়৷ বক্তাদের মধ্যে ছিলেন উৎপল কুন্ডু চৌধুরী<

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় সফল ছাত্র-ছাত্রাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

পুরুলিয়া: গত ৫ই জুলাই পুরুলিয়া জেলার আড়শা ব্লকের অন্তর্গত চিতিডি গ্রামের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে সফল ছাত্র-ছাত্রাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন চিতিডি গ্রামের এস.এস.এ.সি (স্পিরিচুয়ালিস্টস্ স্পোর্টস্ এ্যান্ড   এ্যাডভেঞ্চারস্ ক্লাব)-এর সদস্যবৃন্দ ৷

বাংলা বাঁচাও, বাঙালী বাঁচাও

একর্ষি

ভাষা-সংসৃকতি একটি জনগোষ্ঠীর প্রাণ ভোমরা৷ একে অবহেলা করা, অবজ্ঞা করা, গুরুত্বহীন করা বা মর্র্যদা না দেওয়া নিজের পায়ে নিজেই কুড়ুল মারা ৷ সর্র্বেপরি মাতৃভাষাকে সরকারী বেসরকারী  সব ধরণের  কাজে ও শিক্ষায় আবশ্যিক না করা  আত্মহননের  সামিল৷ পশ্চিমবঙ্গে কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষায় বাংলা আবশ্যিক না হওয়াতেই যত বিপত্তি৷ ভা