January 2018

বিরাট কোহলি এখন দক্ষিণ আফ্রিকার টার্গেট

দক্ষিণ আফ্রিকার সফরে ভারতীয় দলের অধিনায়ককে  আসল পরীক্ষার   সম্মুখীন হতে হবে---  বলে মনে করেন বিষেণ সিং বেদি৷ তিনি জানান, দক্ষিণ আফ্রিকার পেস আক্রমন খুবই শক্তিশালী, এর বিরুদ্ধে যেমন তাঁকে রান করতে হবে তেমনি আবার ভারতীয় দলকে সাফল্যের দিকে এগিয়ে নিতে যাবার জন্য অধিনায়কত্বের গুরু দায়িত্বও পালন করতে হবে৷ কোহলি এতদিন সহজ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে খেলেছেন, কিন্তু প্রশ্ণটা হলো বিশ্বের সেরা টেষ্ট খেলার দেশের বিরুদ্ধে কোহলির কেমন পারফর্মেন্স হবে তাই এখন দেখার৷ তিনি মনে করেন দক্ষিণ আফ্রিকা এক শক্তিশালী ক্রিকেট খেলার দেশ, ভারতকে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে৷ মূলত এখন দক্ষিণ আফ্রিকার একটাই উদ্দেশ্য ‘‘টার্গ

কীভাবে আমরা বিশ্বমানের ফুটবলার গড়ে তুলব?

সারা দেশ জুড়েই প্রতিভাধর ফুটবলারদের অনুসন্ধান করছে ভারতের বিভিন্ন ক্লাব৷ সেই সব ক্লাবগুলি নিজেদের অ্যাকাডেমিতে ফুটবলারদের নানান সুযোগ সুবিধা দিয়ে, আবাসিক ক্যাম্প করে, ভাল দেশী-বিদেশী কোচ দিয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করেছেন৷ উদাহরণ হিসেবে কলকাতার মোহনবাগান, ইষ্টবেঙ্গল, গোয়ার কিছু ক্লাব চেষ্টা চালাচ্ছেন ভাল ফুটবলার তৈরী করার৷ উদ্দেশ্য অদূর ভবিষ্যতে ভাল মানের ফুটবলার ভারত উপহার দেবে বিশ্বকে৷ উদ্দেশ্য মহৎ কিন্তু বেশ কয়েক বছরের প্রচেষ্টাতেও ভারত এখনও পর্যন্ত এমন একটি ভারতীয় ফুটবল দল উপহার দিতে পারেনি যা অন্তত এশিয়ার বুকে পারফরমেন্সের বিচারে এক থেকে পাঁচের মধ্যে থাকতে পারে৷

নেতাজীর ‘সমন্বয়বাদে’র  স্বপ্ণ প্রাউটেই মূর্ত্ত হয়ে উঠেছে

মহাকালের কালচক্রে দিন, মাস, বছর নিয়মিত আসে যায়৷ কিন্তু এরই মধ্যে বছরের এক একটা দিন এমনই স্মরণীয় হয়ে থাকে যে, আমরা এটিকে পবিত্র দিন হিসেবে গ্রহণ করতে বাধ্য হই৷ এমনি একটা পবিত্র দিন ২৩শে জানুয়ারী–নেতাজী জয়ন্তী৷ এই দিন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর পূণ্য জন্মদিন, যিনি আজীবন দেশের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতার জন্যে কঠোর তপস্যা করে গেছেন৷

ভক্তিরেব গরীয়সী

মানসপট আর মনের ময়লা

নির্গুণ ব্রহ্মের কোনো রূপ নেই৷ তিনি নিরাকার৷ এই ব্রহ্মই সগুণ ব্রহ্মরূপে (যা নির্গুণ ব্রহ্মের কার্যান্বিত রূপ), প্রকৃতির সহায়তায় ব্রহ্মভাবের জন্ম দেন, সেই সগুণ ব্রহ্ম প্রতিটি ধূলিকণায় ব্যাপ্ত আছেন৷ আমার মানসপটের ওপর ব্রহ্মের প্রতিচ্ছায়া পড়ছে, আর এই প্রতিচ্ছায়া কিরকম ভালভাবে পড়বে তা নির্ভর করে আমারই সংস্কারের ওপর৷ মানসপট যত মলযুক্ত হবে, তার ওপর ততখানিই খারাপ প্রতিফলন পড়বে৷ সাধনার দ্বারা আমরা মনের এই ময়লাকে পরিষ্কার করি৷

সুভাষচন্দ্রের ‘কৌলালিক’ ভূমিকা

(পরমশ্রদ্ধেয় শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকার তাঁর ‘শব্দ চয়নিকা’ (জ্ঞানকোষ) গ্রন্থে ‘কুলাল’ শব্দ ও তার বিভিন্ন অর্থ নিয়ে আলোচনা প্রসঙ্গে সুভাষচন্দ্র বসুর ‘কৌলালিক’ ভূমিকা সম্পর্কে যে অভিমত ব্যক্ত করেছেন তা তুলে দেওয়া হ’ল৷)

আনন্দমার্গের  সমাজশাস্ত্রে নারীর স্থান

সুশীলা দেবী

সমাজ সম্পর্কে আনন্দমার্গ দর্শনের প্রণেতা শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী বলেছেন–‘‘নীতিবাদের স্ফূরণ থেকে বিশ্বমানবত্বে প্রতিষ্ঠা–এ দুয়ের মাঝখানে রয়েছে যেটুকু অবকাশ তাকে অতিক্রম করার যে মিলিত প্রয়াস তারই নাম সামাজিক প্রগতি, আর যারা মিলেমিশে চেষ্টা করে এই অবসরটুকু জয় করবার প্রয়াসে রত হয়েছে তাদের নাম একটা সমাজ৷’’ সমাজ  সম্পর্কে এই স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচয় ইতোপূর্বে মানুষ পায়নি৷ উপরিউক্ত সংজ্ঞা থেকেই ধারণা করা যায়, আনন্দমার্গের দর্শনশাস্ত্র, ধর্মশাস্ত্র ও সমাজশাস্ত্রের চিন্তাধারা প্রচলিত সমস্ত প্রকার দর্শন ও শাস্ত্রের তুলনায় উন্নত, স্বতন্ত্র ও বিপ্লবধর্মী, সর্বপ্রকার সংকীর্ণতামুক্ত উদার ও সার্বভৌম পথের

বধিরতা

লক্ষণ ঃ এই রোগে আক্রান্ত হবার প্রথমের দিকে রোগী কাণে ভোঁ–ভোঁ শব্দ শোণে ও ক্রমশঃ অনান্য সমস্ত শব্দই রোগীর কাছে অস্পষ্ট হয়ে যেতে থাকে৷

কারণ ঃ জন্মগত কারণ ব্যতিরেকে বধিরতা নিজে কোন রোগ নয়–অন্য রোগের প্রতিক্রিয়া মাত্র৷ তাই এ রোগের অজস্র কারণ থাকতে পারে৷

১) অতিরিক্ত কুইনাইন বা অন্য কোনবিষ ঔষধ রূপে দীর্ঘকাল ব্যবহার করলে শ্রবণশক্তি হ্রাসপ্রাপ্ত হয় বা স্তম্ভিত হয়ে যায়৷

২) পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবে প্রৌৌত্বে বা বার্দ্ধক্যে অনেক লোকের শ্রবণযন্ত্রের স্নায়ুপুঞ্জ দুর্বল হয়ে পড়ে ও তার ফলে বধিরতা দেখা দেয়৷

রক্ত ও স্বাধীনতা

শ্রীপথিক

                নেতাজী,

                তুমি আমাদের বলেছিলে

                                রক্ত দাও স্বাধীনতা দেব৷

                আমরা বলেছিলুম রক্ত নয়

                                বিনা রক্তেই তো স্বাধীনতা পাব৷

                অত্যাচারীর হৃদয়ে ঘটবে  পরিবর্তন,

                ওরা নিজেরাই যেচে স্বাধীনতা দেবে৷

 

                স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি .....

                কিন্তু সেই তো রক্ত আমাদের দিতেই হচ্ছে

                গ্রামে গঞ্জে শহরে নগরে

                কিন্তু সে রক্ত তোমার চাওয়া

অসমে ১.৩৯ কোটি বাঙালী বিতাড়নের প্রতিবাদে

অসমে ১.৩৯ কোটি বাঙালী বিতাড়নের চক্রান্তের প্রতিবাদে গত ১৮ই জানুয়ারী কোলকাতায় জীবনদীপ ভবন থেকে আমরা বাঙালীর নেতৃবৃন্দ ও সমর্থকদের এক বিক্ষোভ মিছিল রাসেল ষ্ট্রীটে অসম ভবনে সামনে এসে পৌঁছায়৷ এখানে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে আমরা বাঙালীর বিক্ষোভ সমাবেশ৷ সমাবেশে আমরা বাঙালীর বিভিন্ন বক্তারা অসম সরকারের বাঙালী বিতাড়নের চক্রান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানান৷ এই সমাবেশে অসমের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সানওয়ালের কুশপুত্তলিকাও দাহ করা হয়৷