December 2019

খানার মর্ম সবাই বোঝে না

‘কৌশিকা’ শব্দের একটি অর্থ হ’ল রেকাবি, পিরীচ (পেয়ালা–পিরীচ), ডিশ, প্লেট (চায়ের প্লেট), জলখাবারের জন্যে ব্যবহার করা ছোট আকারের কানা–উঁচু থালা, ফুলকাটা থালা, সরা প্রভৃতি৷ প্রাচীন ভারতে এই প্রত্যেকটি জিনিসই ‘কৌশিকা’ নামে পরিচিত ছিল ও জলখাবারের জন্যে এই বাসনই সাধারণতঃ ব্যবহার করা হত৷ প্রাচীন রাঢ়ে রান্না করা জলখাবারের জন্যে ‘কৌশিকা’–ই ব্যবহার করা হত৷ কিন্তু না–রাঁধা জলখাবারের জন্যে ছোট আকারের একপ্রকার পাত্র যাকে ছোট ধুচুনী বা পেত্তে বলা হয় বা বলা হত তা–ই ব্যবহার করা হত৷ রাঢ়ের পণ্ডিতেরা এই জন্যে ছোট আকারের ধুচুনী বা পেত্তের জন্যে সংস্কৃত ‘কৌশিকা’ শব্দ ব্যবহার করতেন৷

খুদে ওস্তাদ

প্রতিভা একেই বলে৷ বয়স মাত্র তিন বছর৷ এখনই ওর ব্যাট করার কৌশল দেখে অবাক অনেক প্রথিতযশা ক্রিটার৷ মাইকেল ভন, কেভিন পিটারসেন, বিরাট কোহলির মত স্বণামধন্য খেলোয়াড়রা খুদে ক্রিকেটারের ভি.ডি.ও. ক্লিপিংসে কভার ড্রাইভ, স্টেড ড্রাইভ দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন৷ তাঁদের মতে জন্মগতভাবে এমন প্রতিভা রয়েছে বলেই এত ছোট বয়সে বড়দের মত নিখুঁত ব্যাকরণগত ব্যাট চালাতে পারে এই খুদে ব্যাটসম্যান৷

রানের পাহাড় গড়ে দ্বিতীয় ম্যাচে জয় ভারতের

ওয়েষ্ট ইণ্ডিজের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজ জেতার পর প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে পোলার্ড বাহিনীর কাছে হার মানে ভারত৷ খাতায় কলমে শক্তিশালী ভারতীয় ব্যাটিং সেদিন নিজেদের প্রতি সুুবিচারকরতে পারেনি৷ কিন্তু বিশাখাপত্তনমের ব্যাটিং সহায়ক পীচে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক ও.ডি.আই-তে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে রোহিত শর্মা ও কে এল রাহুলের জোড়া শতরানের ভিতের ওপর  দাঁড়িয়ে শ্রেয়াস আইয়ার (৩২ বলে ৫৩) ও ঋষভ পন্থ (১৮ বলে ৩৭)-এর ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ৫০ ওভারে ৩৮৭ রান তোলে ভারত৷ মূলতঃ এই রানের পাহাড়প্রামণ স্কোরের সামনে অসহায় হয়ে পড়ে ক্যারিবিয়ানরা৷ কিন্তু লড়াই করে প্রায় ৩০০ রান তুলতে সমর্থ হয় ওয়েষ্ট ইণ্ডিজের ব্যাটসম্যানেরা৷ সিরিজ এখ

মার্গীয় বিধিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

বনগাঁ নিবাসী পরলোকগত পঙ্কজ ঘোষের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান মার্গীয় বিধিতে অনুষ্ঠিত হয় ১৮ই ডিসেম্বর বনগাঁ আনন্দমার্গ স্কুলে৷ বার্ধক্যজনিত রোগে পঙ্কজ ঘোষ পরলোক গমন করেন৷ মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭২ বছর৷ ১৮ই ডিসেম্বর মধ্যাহ্ণে বনগাঁ স্কুলে স্থানীয় মার্গী ভাইবোন, স্কুলের অধ্যক্ষ আচার্য সর্বানন্দ অবধূত, আচার্য সুদীপানন্দ অবধূত ও আচার্য সুপ্রভানন্দ অবধূতের উপস্থিতিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সম্পন্ন হয়৷ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আচার্য সুদীপানন্দ অবধূত৷

সেরাম থেলাসেমিয়া প্রিভেনশন ফেডারেশনের উদ্যোগে ‘বিশ্ব এইডস্’ দিবস-এ শোভাযাত্রা, রক্তদান শিবির ও ওষুধ প্রদান

গত ১লা ডিসেম্বর  সেরাম থ্যালাসেমিয়া প্রিভেনশন ফেডারেশনের  উদ্যোগে উত্তর কলকাতায় শ্যামবাজার হয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বিভিন্ন রাস্তা পরিক্রমা করে৷ মারণ রোগ এইডস্ ও থ্যালাসেমিয়া রোধে, জনচেতনা বৃদ্ধির সঙ্গে মিছিলে ‘মোবাই অক্সিজেন পার্লার’-এর সুব্যবস্থা ছিল আকর্ষণীয়৷

আগামী দিনে প্রকৃতিকে দূষণ মুক্ত করতে এই ধরণের পার্লার ঘুরে বেড়াবে রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে৷ সচেতনতা মিছিলের সাথে স্বেচ্ছায় রক্তদান, থ্যালাসেমিয়া-এইডস্ আক্রান্ত শিশুদের বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সেমিনার ইত্যাদির ব্যবস্থা ছিল৷