February 2021

অচেনা পৃথিবী

শর্মিলা রীত

হঠাৎ করেই কেমন আজ,

অচেনা এক পৃথিবী৷

চারিদিকই আজ নিশ্চুপ,

নিস্তব্ধ তাই সবাই৷৷

বিশ্ব জুড়ে এক মহামারী,

চারিদিকে হাহাকার৷

হাজার হাজার মৃত্যু মিছিল,

কাড়ছে প্রাণ সবার৷৷

অদৃশ্য এক দানব নাম তার ‘করোনা’৷

 একটু সাবধান আর সতর্ক,

আমরা কি থাকতে পারি না?

গৃহবন্দী আমরাই নাকি

এই যুদ্ধের যোদ্ধা৷

এই পৃথিবীকে আগলে করছে যারা যুদ্ধ

সেই ডাক্তার আর নার্সদের জানাই,

আন্তরিক শ্রদ্ধা৷৷

করজোড়ে তাই প্রার্থনা করি,

ঈশ্বর কিংবা আল্লাহ৷

অসহায় এই মানুষগুলো

একুশের আশ্বাস

জ্যোতিবিকাশ সিন্‌হা

একুশে ফেব্রুয়ারী---

তোমার ঊজ্জ্বল স্মৃতি বাঙালীর মর্মে গাঁথা

তুমি শোষিতের রুক্ষ অন্তরে ফল্গুর সরসতা৷

নিপীড়িত, বঞ্চিত বুকে জাগায়েছো আশা

তোমারপরশে,মানুষ পেয়েছে মুখের ভাষা৷৷

 

বাঙলার মাটি ভাষা-শহীদদের রক্তে রাঙা

তারাই ভেঙেছে পরাধীনতার শিকল,

শোষণ যন্ত্রণা৷

একুশের বলিদান গেয়েছে জীবনের জয়গান

পৃথিবীর কুর্ণিশে

‘আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবসের’ সম্মান৷৷

 

মানব-ওষ্ঠে যতদিন রবে কথা,

ধমনীতে শোণিত

একুশের আহ্বানে মাতিবে

পুণর্বার বাসভূমি মিলি একসাথে

রচিবে বাঙালীস্তান,

শ্রী পঞ্চমীতে ইলিশ

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

হিন্দুশাস্ত্রে বিশেষ বিশেষ দিনে বিভিন্ন খাওয়ার বিধান আছে৷ ওপার বাংলার সরস্বতী পূজোয় জোড়া ইলিশ খাওয়ার রীতি আছে৷ পশ্চিমবঙ্গে সরস্বতী পূজোয় নিরামিষ খাওয়াই বিধি৷ কিন্তু প্রায় সমগ্র  পূর্ববঙ্গে  বিশেষত বরিশাল, রহমৎপুর, গৈলা, জলাবাড়ি, সিরাজগঞ্জ বিক্রমপুর, ময়মনসিংহ প্রভৃতি অঞ্চলে সরস্বতী পূজোয় প্রথম ইলিশ খাওয়া হয়৷ বিজয়া দশমীর পর থেকে ইলিশ খাওয়া বন্ধ থাকে৷ কুমারখালি পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত হলেও সীমান্তবর্তী বলে সেখানেও দশমী থেকে ইলিশ খাওয়া বন্ধ থাকে ও সরস্বতী পূজোয় প্রথম ইলিশ  খাওয়া হয়৷

খ্যাটনভোঁদড় ভট্টাচার্য

‘খেট্’ একটি প্রাচীন ধাতু৷ ধাতুটি পরস্মৈপদী’৷ এর ক্রিয়ারূপ দু’ধরণের৷ ‘লট্তি’–তে যদি বলি ‘খেটতি’ তার মানে হবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলা বা পা’ টেনে টেনে চলা৷ যদি ক্রিয়ারূপে বলি ‘খোটয়তি’ তাহলে তার একটি মানে হবে ঔদরিকের মত অতিভোজন করা৷

গোপীচন্দের অ্যাকাডেমি ছাড়লেন সিন্ধু

করোনার সময় তিন মাস ইংল্যাণ্ডে ছিলেন সিন্ধু৷ সে দেশের খেলোয়াড়দের সঙ্গে অনুশীলন করেছিলেন৷ কোচের সঙ্গে সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে কি না, সে জল্পনা তখনই উঠেছিল৷ তা আরও বাড়ে রবিবার সিন্ধুর সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর৷ তবে এক সংবাদমাধ্যমে সিন্ধু জানিয়েছিলেন, যে গুজব উঠছে তা দেখেশুনে তিনি গভীরভাবে  হতাশ হয়েছেন৷’

অত্যাধুনিক পরিকাঠামো পাবেন সি.এ.বি মহিলা ক্রিকেটাররা

তদিন ধরে অনুশীলন করতে গেলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হতো সিএবি মহিলা ক্রিকেটারদের৷ এখন আর তাদের কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না৷ ময়দানে ওয়াইএমসিএ তাঁবুতেই অনুশীলন করা যাবে৷ সিএবি সভাপতি  অভিষেক ডালমিয়া বলেছেন,‘‘এই প্রথম বাংলার মহিলা ক্রিকেটার ও অনূধর্ব-১৬ ও অনুধর্ব-১৯ ক্রিকেটারদের অনুশীলনের জন্য একটা স্থায়ী জায়গা তৈরি  করা হল ময়দানে৷ এখানে অনুশীলন করার পর ওরা সহজেই ইডেনে গিয়ে ইনডোর, জিম, ও সুইমিং পুল ব্যবহার করতে পারবে৷