করোনার সময় তিন মাস ইংল্যাণ্ডে ছিলেন সিন্ধু৷ সে দেশের খেলোয়াড়দের সঙ্গে অনুশীলন করেছিলেন৷ কোচের সঙ্গে সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে কি না, সে জল্পনা তখনই উঠেছিল৷ তা আরও বাড়ে রবিবার সিন্ধুর সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর৷ তবে এক সংবাদমাধ্যমে সিন্ধু জানিয়েছিলেন, যে গুজব উঠছে তা দেখেশুনে তিনি গভীরভাবে হতাশ হয়েছেন৷’
তাই তিনি জানিয়েছেন যে, ‘গাচ্চিবৌলি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে আমি কোরিয়ান কোচ পার্ক তায়ে সাংয়ের সঙ্গে অনুশীলন করব৷ এছাড়া আর কোনও উদ্দেশ্য আমার নেই৷ দুটো জায়গাতেই অত্যাধুনিক মানের পরিকাঠামো রয়েছে৷ তাই পার্থক্যের কোনও জায়গা নেই৷ ব্যাডমিন্টন সংস্থা ও স্পোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার কাছে অনুমতি চেয়েছিলাম! সেটাও পেয়ে গেছি৷
কেন তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাও জানিয়েছেন---‘ওখানকার ইন্ডোর কোর্টের মাপ আন্তর্জাতিক মানের৷ টোকিওতে যে রকম পেতে পারি বা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় যে রকম দেখি, অনেকটা সে রকম৷ টোকিওয়োতে গিয়ে যাতে সমস্যায় পড়তে না হয়, তাই এ ধরনের কোর্টের সঙ্গে আগে থেকে পরিচিত হয়ে থাকা জরুরি৷’ তাই গোপীচন্দের সঙ্গে তাঁর কোন সমস্যা হয়নি৷ আলাদাভাবে অলিম্পিক্সের জন্য প্রস্তুতি নেবার জন্য তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন৷