January 2023

প্রাউট দর্শনই অর্থনৈতিক শোষণ থেকে বাঁচাতে পারে

পথিক বর

দীর্ঘ ৭৫ বছর পরেও আমাদের ভাবতে হচ্ছে যে স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও দেশের সিংহভাগ মানুষের বেঁচে থাকার জন্য যে পাঁচটি জিনিষের অত্যধিক প্রয়োজন, তারা পাচ্ছে না৷ আজও অনেকের ক্ষুধা নিয়ে জন্ম হচ্ছে পথে ঘাটে, আর মরতে হচ্ছে সেই পথে ঘাটে অবহেলিত পশু- পক্ষীদের মত৷  পাশাপাশি ভারতের মত বিরাট দেশে যৎসামান্য মুষ্টিমেয় কিছু ধনী ভাগ্যবানরা দেশের সম্পদের সিৎহভাগের মালিক৷

বিশ্বৈকতাবাদ দ্বারা ধর্মের প্রতিষ্ঠা

পরমসত্তা যখন প্রকৃতির ৰন্ধন থেকে মুক্ত, সেই অবস্থা হচ্ছে নির্গুণ আর ৰন্ধনযুক্ত পরমসত্তা সগুণ৷ সগুণেও আছে দু’টি বিভাগ–একটা তার রূপময় অস্তিত্ব আর অন্যটি অরূপ৷

মানুষের মধ্যে যে ৰুদ্ধি, ৰোধি, আমি–ৰোধ ঢ–ন্দ্রন্দ্বন্দ্বপ্তনু ইত্যাদি আছে এরা সব অরূপ৷ সেই রকম সগুণ ৰ্রহ্মেরও ৰুদ্ধি, ৰোধি ও আমি–ৰোধ অরূপ৷ সেইজন্যে সেগুলির কোনটাই আমরা দেখতে পাই না৷

পরিকল্পনার মৌল নীতি

যাঁরা বিভিন্ন স্তরে যোজনা পর্ষদের সঙ্গে সংযুক্ত সেই ধরণের বড় বড় অর্থনীতিবিদদের কোন পরিকল্পনা প্রণয়নের আগে যে কয়েকটি বিষয়ের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত সেগুলি হ’ল–

* উৎপাদনের ব্যয়

* উৎপাদন–ক্ষমতা

* ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতা

* সামূহিক প্রয়োজনীয়তা৷

এবার উপরি–উক্ত বিষয়গুলির প্রত্যেকটিকে নিয়ে আলোচনা করা যাক৷

উৎপাদন–ব্যয়

দেশকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আন্তরিক প্রচেষ্টা করতে হবে

প্রভাত খাঁ

মানুষ যেটা দেখতে অভ্যস্ত সেটারই কথা বলে কিন্তু পরিবর্ত্তনশীল জগতে অনেক কিছুরই পরিবর্তন ঘটে সেটাকে ধৈর্য ও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে যদি গ্রহণ করা হয় ও সেটাকে দাঁড় করাবার আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকে তা হলে দেখা যাবে পুরাতনের পাশে নোতুন স্থান করে নিয়েছে৷ আজকের যা নোতুন, কালই সেটা পরিবর্ত্তনশীল জগতে পুরাতন হয়ে যায়৷ তার স্থলে নোতুন আসে৷ অনেক পত্র পত্রিকায় অনেক লেখকের লেখায় বলা হচ্ছে যে পুঁজিপতিদের সাহায্য ছাড়া শিল্প গড়া সম্ভবপর নয়৷ তাই সমস্যাসঙ্কুল পশ্চিমবঙ্গে শিল্প গড়তে পুঁজিপতিদের দাবী দাওয়া মেনে তাঁদের আহবান জানাতে হবে তবেই এ রাজ্যে শিল্প গড়ে উঠবে৷ তাঁরা অর্থাৎ লেখকগণ বিশেষ বিশেষ শিল্পপতিদের নামও উল্লে

এবার বাঙলা জাগবে

আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত

ছোটবেলায় মুখে মুখে শুনতাম ‘বর্গী এলো দেশে’৷ এই বর্গীরা কারা ও  তাদের বাঙলায় আসার কারণটি কী? সে প্রায় ২৮০ বছর আগের কথা৷ এই বর্গীরা ছিল পশ্চিম ভারতীয়, তৎকালীন মারাঠা রাজ্যের৷ এই বর্গীদের সর্দার মারাঠা দস্যু ভাস্কর পণ্ডিত নামে পরিচিত৷ মূলত তাঁরা সম্পদ ও নারী লুট করতো, এক কথায় তাদের আমরা লুটেরা বলতাম৷  এদেরকে  সাহায্য করতেন একশ্রেণীর অর্থ পিশাচ মীরজাফর অথবা রাজাকার বাঙালী, যারা জাতির কলঙ্ক--- বাঙালী জাতির বিশ্বাসঘাতকের দল৷ বাঙালীস্থান অতীতে ছিলো এখনো আছে সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলার দেশ৷ তাই কবি বলেছিলেন---

‘এমন দেশটি কোথায় খুঁজে পাবে নাকো তুমি,

শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে হার মানিয়ে নেটে নজরকাড়া ফল পিয়াসা মহলদারের

শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এবারের নেট পরীক্ষায় নজরকাড়া ফল করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন পিয়াসা৷ পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৯৯.৩১শতাংশ৷ উচ্চতা মাত্র তিন ফুট৷ শারীরিক প্রতিবন্ধকতায় ছোটবেলা থেকেই হাঁটাচলা করতে পারেন না নদীয়ার পিয়াসা মহলদার৷ ফলে দিনের বেশির ভাগ সময়েই  শুয়ে থাকতে হয় তাঁকে৷ কিন্তু পিয়াসার যেটা ছিল সেটা হচ্ছে তীক্ষ্ন মেধা আর অসম্ভব মনের জোর৷ আর এই মনের জোরই তাঁকে এই ফলাফল অর্জন করতে সাহায্য করেছে৷

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল নেপাল ও দিল্লি

দিল্লি আবার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল৷ রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৩৷ গত মঙ্গলবার রাতের এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল নেপাল৷ ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস)-র দাবি, উৎসস্থল মাটি থেকে দশ কিলোমিটার গভীরে৷ মঙ্গলবার একদিনে মোট তিনবার কেঁপে উঠেছে নেপাল৷ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও অজানা৷

মনে পড়ে --- চল্লিশ বছর আগের কথা

মনোজ দেব

শ্রদ্ধেয় বরুণ সেনগুপ্ত তখনও বর্তমান পত্রিকা প্রকাশ করেনি৷ বাংলা ভাষার বিখ্যাত পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত৷ সম্ভবত ১৯৮০ মে মাসের প্রথম দিকে ওই পত্রিকায় তিনি একটি প্রবন্ধ লেখেন যার শিরোনাম ছিল--- ‘‘শুধু বঙ্গভাসাভাসী শরণার্থীদের নাগরিকত্বের প্রমান দিতে হবে?’’

হিজাবের জন্য মৌলবী পাগড়ি ফেলে দিয়ে সরকারের প্রতি প্রতিবাদ ইরানের পড়ুয়াদের

ইরান সরকারের হিজাব নিয়ে কড়াকড়ির বিরোধিতায় আন্দোলন এমনিতেই চরম আকার নিয়েছে৷ ক্ষোভ আরও বাড়িয়েছে নীতি-পুলিশি৷ সেই আন্দোলনের অঙ্গ হিসেবে ধর্মের নামে বাড়াবাড়ি রুখতে  মৌলবীদের ই নিশানা  করেছে তরুণ প্রজন্ম৷

নায়গ্রা জলপ্রপাতের নীচে সুড়ঙ্গ

নায়াগ্রা জলপ্রপাতের নীচে থাকা একটি শতাব্দী প্রাচীন সুড়ঙ্গ আবারও খুলে দেওয়া হল জনসাধারণের জন্য৷ পর্যটকদের ‘ঐতিহাসিক’ ওই সুড়ঙ্গ দেখানোর জন্যে এমনই পরিকল্পনা করা হয়েছে৷ নায়গ্রা জলপ্রপাতের নীচে থাকা এই সুড়ঙ্গটি ৮মিটার লম্বা, ৬মিটার চওড়া৷ সুড়ঙ্গটিতে প্রবেশ করতে হবে কানাডার দিকে জলপ্রপাতের যে অংশটি, তার কাছ দিয়ে৷ সুড়ঙ্গটি প্রায় ২২০০ ফুট (০.৬৭ কিলোমিটার) দীর্ঘ৷ একটি কাচের লিফটে করে পর্যটকদের ওই সুড়ঙ্গের মুখ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে৷ তার পরে অন্য একটি লিফটে করে সুড়ঙ্গের ১৮০ ফুট ভিতরে নিয়ে যাওয়া হলে একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে পৌছবেন তাঁরা৷ এই সুড়ঙ্গটি আসলে ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রেরই অংশ৷ ১৯০৫ সালে জলপ্রপাতের কা