ক্রিকেট ও কদর্য জাতিবিদ্বেষ
- Read more about ক্রিকেট ও কদর্য জাতিবিদ্বেষ
- Log in to post comments
প্রাউটের সর্বস্তরের কর্মীদের বর্তমান, সামাজিক, অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রাউটিষ্ট কর্মীদের সচেতন করতে আগামী ১৭ থেকে ২১শে ডিসেম্বর,২০২৩ প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্সালের উদ্যোগে মেদিনীপুর শহরে কেরানীটোলায় আনন্দমার্গ স্কুলে পাঁচদিন ব্যাপী প্রাউট প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে৷ এই শিবিরে প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্সাল দিল্লী সেক্টরের সমস্ত স্তরের কর্মীবৃন্দ যোগ দেবেন৷ প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্সালের দিল্লী সেক্টরের চিফ সেক্রেটারী আচার্য সুপ্রভানন্দ অবধূত বলেন–মানব সভ্যতা আজ এক চরম সংকট মুহূর্তে এসে উপনীত হয়েছে৷ মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, সামাজিক অবিচার, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত অবৈজ্ঞানিক শিক্ষা ব্যবস্থ
আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ কর্ত্তৃক নগাঁও (অসম)-এর আমবাগানে গত ১৮ই ও ১৯শে নভেম্বর আনন্দমার্গ ধর্মমহাসম্মেলনের আয়োজন করা হয়৷ অনুষ্ঠানের সূচনা হয় প্রভাত সঙ্গীত (শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার কর্ত্তৃক সুর করা), ‘ৰাৰা নাম কেবলম্’ কীর্ত্তন ও সম্মিলিত ধ্যানের মাধ্যমে৷ এই উপলক্ষে ৪৮ ঘন্টা ‘ৰাৰা নাম কেবলম্’ অখণ্ড কীর্ত্তনের আয়োজন করা হয়৷ আচার্য বিকাশানন্দ অবধূত, মার্গগুরু প্রতিনিধি আধ্যাত্মিকতা ও মানব জীবনের লক্ষ্য নিয়ে বত্তৃণতা দেন৷ তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য মনই প্রধান উপাদান৷ মন যদি ইতিবাচকতার দিকে অগ্রসর হয় তবে আমরা অবশ্যই আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি৷ আচার্য বিকাশানন্দ অবধূত বলেছেন যে ধ্যা
২৬শে নভেম্বর হলো পবিত্র সংবিধান দিবস এই দিনে মহান্ দেশনেতা বি.আর. আম্বেদকর বিভিন্ন দেশের সংবিধানের সারমর্মগুলি গ্রহণ করে ভারতের মৌলিক আদর্শকে সামনে রেখে ভারতের সংবিধান রচনা করেছিলেন৷ এটি একটি অভিনব সংবিধান যা সর্বাপেক্ষা বৃহত্তম সংবিধান বলে পরিচিত৷
এই পবিত্র সংবিধানকে ৭৬ বছরের শাসনে প্রায় ১০০বার সংশোধন করা হয়েছে৷ কেন্দ্রীয় সরকারের সেই পবিত্র সংবিধানকে আজ দেখাই যায় না৷ পবিত্র সংবিধান আজ সংশোধনের কালির দাগে ক্ষত বিক্ষত৷ কেন্দ্রে যে দল শাসনে এসেছে তারাই সংবিধানকে সংশোধনের অছিলায় আঘাত করে আহত করেছে৷
দুধের মধ্যে যে রকম ঘি ব্যাপ্ত হয়ে থাকে আর মন্থন করলে সেটা ওপরে উঠে আসে, ঠিক সেই রকম তোমার মধ্যে পরমপুরুষ ব্যাপ্ত আছেন সাধনারূপী মন্থনের দ্বারা তুমি তাঁকে পেয়ে যাবে৷ মন্থন করলে যে মাখন বেরিয়ে আসে, সেটাই পরমপুরুষ৷ তিনি তোমার ভিতরে আছেন ঘরের মধ্যে কোনো দেবতাকে তুমি বাহ্যিক পূজা করে, বহিরঙ্গিক সাধনার দ্বারা তাঁকে পাবে না৷ বরং সেটার দ্বারা তুমি তাঁর থেকে আরো দূরে সরে যাবে৷
ব্যবসায় ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের নিরঙ্কুশ স্বাধীনতা দিয়ে কেবল করধার্যের ক্ষেত্রে কঠোরতা করা যে সাফল্যজনক হয় না তা’ অধিকাংশ রাষ্ট্রেরই জানা আাছে৷ আজকের পৃথিবীর অধিকাংশ রাষ্ট্রেই বিক্রয়কর, ক্রয়কর, আয়কর, অতিলাভ কর প্রভৃতি ৰাৰদ সরকারের যা’ আয় হ’য়ে থাকে তা’ ন্যায্য–প্রাপ্যের এটি অতিক্ষুদ্র ভগ্ণাংশ মাত্র৷ কর আদায়কারী কর্মচারীদের চাইতে কর যারা ফাঁকি দেয় তারা অনেক ৰেশী ৰুদ্ধিমান, অনেক ৰেশী অভিজ্ঞ৷ সমস্বার্থের ভিত্তিতে তারা ৰেশ একতাৰদ্ধও ৰটে, কিন্তু কর আদায়কারীরা একতাৰদ্ধ নয়, তাদের মধ্যে ৰখরা নিয়ে সংষর্ঘ থাকে, তাদের মধ্যে নীতিগত ভেদ থাকে, তাদের মধ্যে বিশ্বাস–ঘাতকতা থাকে, তাই অতিরিক্ত কর–ধার্য করে’ বৈশ্য
১৯৪৭ সালের ১৫ই আগষ্ট ব্রিটিশরা স্বাধীন ভারতবর্ষের প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৫০ সালের ২৬শে জানুয়ারী ভারতের নিজস্ব সংবিধান কার্যকর করা হয় ও ভারতকে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়৷ এই সংবিধানে প্রতিটি মানুষের জীবনধারণের অধিকার, সমানাধিকার, স্বাধীনতার অধিকার প্রভৃতি মৌলিক অধিকার স্বীকৃত হয়৷
প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া নামক একটি নোতুন জগতের সাথে আমাদের পরিচিতি ঘটেছে৷ এক বিংশ শতাব্দীর সূচনা লগ্ণ থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ার পথ চলা শুরু৷ বর্তমান সময়ে এর প্রভাব ও বিস্তার উপেক্ষা করার মতো নয়৷ আট থেকে আশি সকলের কাছেই সমাদর লাভ করেছে সোস্যার মিডিয়া পরিবারের সদস্যবৃন্দ যেমন--- ফেসবুক , হোয়াটস আপ, টুইট্যার, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি ৷
লক্ষ কোটি মানুষের মেল বন্ধন ঘটেছে৷ সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে৷ আঙুলের স্পর্শে ভৌগোলিক দূরত্ব মুছে যাচ্ছে, দেশ-মহাদেশ -মহাসাগর অতিক্রম করে মানুষ মিশে যাচ্ছে, একাকার হয়ে যাচ্ছে স্থান-কাল-পাত্র উপেক্ষা করে৷
পরম পূজ্য ‘ৰাৰা’ (শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকার) ‘গন্ধ্’ ধাতুটির ১২টি অর্থ ও ব্যাখ্য করেছেন৷ কিন্তু এই ১২টি অর্থ বলেই ৰাৰা থেমে যান নি৷ অনেকের মনে হতে পারে তাঁর এই জ্ঞান-ভান্ডার স্কুল-কলেজের অধ্যয়নের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে অথবা বিভিন্ন পুস্তক অধ্যয়ন ক’রে অর্জিত হয়েছে৷ কিন্তু যাঁরা ৰাৰার সান্নিধ্যে অনুক্ষণ রয়েছেন তাঁরা প্রত্যেকেই নিশ্চিতভাবেই জানেন যে, ৰাৰার ঘরে কোনওদিনই কোন পুস্তকই নেই৷ ঘরে তো দূরের কথা, পৃথিবীতে কোন মহান ব্যষ্টি এধরণের পুস্তক এখনও লেখেন নি৷ এ সবই জন্মার্জিত৷
বিভিন্ন দেশের চালু ইন্টারনেটের পরিষেবা এখন সেকেন্ডে বড় জোর ১০০জিবি তথ্য দেওয়া নেওয়া করতে পারে৷ কিন্তু চিনের এই নতুন ইন্টারনেট পরিষেবা এক সেকেন্ডে দেওয়া নেওয়া করবে অন্তত ১ টেরাবাইট বা এক টিবি তথ্য৷
একনিমেষে ১০০০জিবি ডেটা এদিক ওদিক৷ অথচ তার মধ্যে এক চুল হোঁচট খাবে না ইন্টারনেট৷ এমনই দ্রুততম গতির ইন্টারনেট চালু করেছে চিন৷ তাদের দাবী এখনও পর্যন্ত সারা পৃথিবীতে এত দ্রুতগতির ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়নি৷