অক্সিজেন ছাড়াই এভারেস্টের শীর্ষে ভারতীয়
সর্র্বেচ্চ শৃঙ্গের পথে সঙ্গে নেই কোনও শেরপা, নেই অক্সিজেন সিলিন্ডার৷ এ ভাবেই বৃহস্পতিবার ভোরে এভারেস্টের (৮৮৪৮ মিটার) শীর্ষে আরোহণের কৃতিত্ব অর্জন করলেন লে-র বাসিন্দা, ৪২ বছরের স্কালজাং রিগজিন৷
সর্র্বেচ্চ শৃঙ্গের পথে সঙ্গে নেই কোনও শেরপা, নেই অক্সিজেন সিলিন্ডার৷ এ ভাবেই বৃহস্পতিবার ভোরে এভারেস্টের (৮৮৪৮ মিটার) শীর্ষে আরোহণের কৃতিত্ব অর্জন করলেন লে-র বাসিন্দা, ৪২ বছরের স্কালজাং রিগজিন৷
সমুদ্রের নীচে ১০০ দিন কাটালেই নাকি বয়স ১০ বছর কমে যায়! শুধু তা-ই নয়, শরীরের কোলেস্টরলের মাত্রাও কমে, লম্বা হয় ক্রোমোজোম!
মানুষ যে সকল সহজলভ্য খাদ্য খেয়ে থাকে তার অন্যতম হচ্ছে শাক৷ শব্দটাই বলে দিচ্ছে শাক মানে তাই–ই যা শক্তি জোগায়৷ তোমরা জান অধিকাংশ শাকেই যথেষ্ট পরিমাণ লোহা থাকে যা রক্ত ৰৃদ্ধির সহায়ক৷ কেবল শাক খেয়েও বেঁচে থাকা যায়৷ তবে শাকের পুষ্টি মূল্য আয়তনের তুলনায় কম৷ বাংলায় ‘শাক’ শব্দটি অত্যন্ত সীমিত অর্থে চলে৷ আমরা শাক বলতে ৰুঝি পালং শাক, নটে শাক, শুশুনি শাক প্রভৃতিকে৷ কিন্তু আসলে cereal বা মূল ভোজ্যের পাশে যা কিছু পার্শ্বভোজ্য (রন্ধনের পদ বা রেস্তোরাঁর মেনু) আছে সবাই শাক পর্যায়ভুক্ত৷ অর্থাৎ শাক মানে যে কেবল ‘সাগ’ হিন্দিতেৰ তাই নয়, সব রকমের শাক–সব্জীও শাক৷ অর্থাৎ যে বস্তু মোটামুটি বিচারে vegetable পর্যায়
বর্তমান যুগটা হ’ল হাইটেক যুগ৷ এই হাইটেক যুগেও আমাদের সমাজ সংসার আজ হাজারো সমস্যার মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে৷ ব্যষ্টি তথা সমষ্টি জীবন সর্বত্রই চলছে চরম অরাজকতা–চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা৷ এক ভয়ঙ্কর জটিল পরিস্থিতির মধ্য দিয়েই আমরা এগিয়ে চলছি ধীরে ধীরে হয়তো ধংসেরই দিকে....৷
১
মেঘলা সকাল
বৃষ্টি অকাল
ভারি মজার দেশ,
নাই উত্তাপ
রোদের প্রতাপ
নাই ক্লান্তি ক্লেশ৷
রবির ছুটি
নাই ভ্রুকুটি
শীতল পরিবেশ!
২
ঝঞ্ঝা ক্ষুদ্ধ
অদ্য প্রভাতে
নাই রবি সাথে
জানিনা কি কাজে মত্ত,
এলোমেলো হাওয়া
কালো মেঘ ছাওয়া
তুফানের ঔদ্ধত্য!
চারিদিক হতে, শুধু এই রব ওঠে
শান্তি দাও হে প্রভু---
দ্বন্দ্বে লিপ্ত বিশ্ব মাঝারে
শান্তি আসে না কভু৷
চারিদিকে শুধু হাতছানি দেয়
লোভের করাল ছায়া,
আশীবিষ সম বেষ্টন করে
মোহের অন্ধ মায়া৷
তোমা ভুলে যারা এই পৃথিবীতে
ভোগতৃষ্ণায় রত
আত্মস্বার্থ পূর্ণ করিতে
লহে প্রাণ শত শত৷
কোটি কোটি তব জীব পশু-পাখী
তোমারে ফিরিয়া যাচে---
তাই বুঝি ধরা দিলে ধূলির এই
ক্লীষ্ট বসুধা মাঝে!
আকাশে মেঘ জমতে দেখলে আমরা মনে করি খুব বৃষ্টি হবে৷ কিন্তু মেঘ ছাড়াও বৃষ্টির আরো পূর্ব লক্ষণ আছে৷
একটি প্রাচীন ৰাংলা গানে ‘কোদণ্ড’ শব্দটি কোদাল অর্থে ব্যবহূত হয়েছিল৷ গানটি রচনা করেছিলেন সুবিখ্যাত পাঁচালী গায়ক দাশরথি রায়–সংক্ষেপে দাশু রায়৷ ৰাংলার এই জন্মসিদ্ধ প্রতিভা দাশু রায় কবিতায় কথা বলতে পারতেন......পারতেন গানেও কথা বলতে৷ সংস্কৃত শাস্ত্রেও ছিল তাঁর প্রচণ্ড দখল......আর প্রচণ্ড দখল ছিল যেমন ৰাংলায় তেমনি সংস্কৃতেও৷ তার সঙ্গে তিনি ছিলেন মজলিশী মেজাজের মানুষ৷ লোককে হাসাতে পারতেন দারুণ৷
তিরন্দাজি বিশ্বকাপে টানা তৃতীয় বার সোনা জিতল ভারতের মহিলা কমপাউন্ড দল৷ দক্ষিণ কোরিয়ায় আয়োজিত বিশ্বকাপের ফাইনালে তুরস্ককে ২৩২-২২৬ ব্যবধানে হারিয়ে সোনা জিতেছেন জ্যোতি সুরেখা ভেনম, পরনীত কৌর এবং অদিতি স্বামী৷
এ বার বিশ্বকাপে প্রথম থেকেই দাপট দেখিয়েছেন জ্যোতি, পরনীত, অদিতিরা৷ গ্রুপ পর্বে দ্বিতীয় হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিলেন তাঁরা৷ এর পর কোয়ার্টার ফাইনালে বাই পায় ভারতীয় দল৷ সেমিফাইনালে আমেরিকাকে ২৩৩-২২৯ ব্যবধানে হারিয়েছিলেন তাঁরা৷ তার পর ফাইনালেও তুরস্ককে ৬ পয়েন্টে ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের হ্যাটট্রিক করল জ্যোতি, পরনীত, অদিতির ভারতীয় দল৷