October 2024

ভারতের সেরা পেসারের খেতাব পেলেন বুমরা

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে ৪০০ আন্তর্জাতিক উইকেট পূর্ণ করেন যশপ্রীত বুমরা৷ ষষ্ঠ ভারতীয় বোলার হিসেবে এই নজির গড়েন৷ প্রথম ইনিংসে চার এবং দ্বিতীয় ইনিংসে এক উইকেট নেন৷ মোট উইকেট সংখ্যা ৪০১৷ ভারতের সর্বকালের সেরা পেসার কে সেই নিয়ে তর্ক চলে৷ অনেকেই এই জায়গায় রাখেন জাহির খানকে৷ আবার অনেকের মতে সেরা বুমরা৷ এবার খোদ জাহিরের সার্টিফিকেট পেয়ে গেলেন বুমবুম৷ তাঁর দাবি, সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দেবেন বুমরা৷ একইসঙ্গে জানিয়ে দেন, বর্তমানে বিশ্বের সেরা ফাস্ট বোলার তিনি৷ জাহির বলেন, ’’একজন বোলারের কাছে এটা বিশাল প্রাপ্তি৷ ও আরও রেকর্ড তাড়া করবে৷ পেসারদের মধ্যে বর্তমানে বুমরা বিশ্বের সেরা বোলার৷ আশা করব, ও নিজ

দাবা অলিম্পিয়াডে ইতিহাস তৈরি করেছে ভারতীয় দল

প্রথম বার ওপেন ও মহিলাদের বিভাগে সোনা জিতেছে তারা৷ এই কীর্তির পরে ট্রফি নিয়ে ভারতের দাবা খেলোয়াড়েরা যখন উল্লাস করছেন তখনই দেখা গেল ভারতের ক্রিকেট অধিনায়ককে!

রোহিত সশরীরে সেখানে যাননি৷ তিনি উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় দাবাড়ুদের উল্লাসের মধ্যে দিয়ে৷ সোনা জেতার পরে ট্রফির মঞ্চে ভারতের চার জন পুরুষ ও চার জন মহিলা দাবাড়ুকে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়৷ তাঁদের হাতে ছিল দেশের জাতীয় পতাকা৷ তার পরে দেখা যায়, তানিয়া সচদেব ও ডি গুকেশ দু’দিক থেকে রোহিতের কায়দায় ট্রফি নিয়ে ঢুকছেন৷ তার পরে সেই ট্রফি তাঁরা সতীর্থদের হাতে দিয়ে দেন৷

‘‘স নো বুদ্ধ্যা শুভয়া সংযুনক্তু’’

ভারতের ইতিহাসে মদালসা এক মহান চরিত্র৷ তিনি তার পুত্রের জন্যে দু’টি উপদেশ রেখে গিয়েছিলেন৷ প্রথম উপদেশ ছিল---জীবনে সব রকম সঙ্গই পরিত্যাগ করবে৷ যদি একান্তই তা না পার, তবে সৎসঙ্গ করবে৷ দ্বিতীয়টা ছিল---জীবনে সর্বপ্রকার কামনা বাসনাই ত্যাগ করবে৷ যদি একাস্তই তা না পার, তবে কেবল মোক্ষের বাসনা রাখবে৷

অর্থকে সচল রাখো

অর্থের মূল্য ৰেড়ে চলে তার চলমানতায় অর্থাৎ টাকা যত হাত ঘুরতে থাকে ততই তার মূল্য বাড়তে থাকে৷ টাকা যত সিন্ধুকে ৰন্ধ থাকবে তত মরচে পড়বে, ছাতা ধরবে, তার মূল্য তত কমে যেতে থাকবে৷ এইটাই অর্থনীতির মৌলিক কথা৷ এই জনকল্যাণের কথা ভেবে কৌশীদ ব্যবস্থা রাখতে হয় ও জনগণের সামগ্রিক আর্থিক উন্নতির কথা ভাবতে গেলে কৌশীদ ব্যবস্থা অপরিহার্য হয়ে যায়৷keep the wagons moving এর মতkeep coins (money) moving- কথাটা সমভাবে সত্য৷ তবে কৌশীদকে এ ব্যাপারে দু’টি জিনিসের দিকে নজর রাখতে হৰে৷ একটা হচ্ছে কৌশীদ ব্যবস্থা এমন যেন না হয় যার রাক্ষুসী ক্ষুধায় সাধারণ মানুষের জীবন কুশীদ যোগাতেই বিপর্যস্ত হয়ে না পড়ে......পৃথিবীর অধিকাংশ দ

কোকিল

কোকিল ঃ ‘ক’ শব্দের উত্তর ‘ইলচ্‌’ প্রত্যয় করে আমরা ‘কিল’ শব্দ পাচ্ছি৷ কে+কিল= কোকিল, যার মানে হচ্ছে ধবনির মাধ্যমে যে সত্তা তার পরিচিতি জানিয়ে থাকে৷ এটা হ’ল ভাবারাঢ়ার্থ৷ যোগারূঢ়ার্থে ‘কোকিল’ হচ্ছে একটি বিশেষ কৃষ্ণকায় পাখী৷ কোকিল>কোইল> কোয়েল৷ পর্যায়বাচক শব্দ হচ্ছে পিক, পরভৃত৷ ‘পিক বলতে কোকিলের কুহুধবনিকেও বোঝায়, আবার কোকিলকেও বোঝায়৷

তুলনীয় ঃ

‘‘পিক কিবা কুষে কুঞ্জে কুছ গায়

ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে বহে কিবা মধু বায়?’’

ভাঙে তো মচকায় না

সেই যে গল্প আছে না, একজন বাঙলাভাষী জমিদারের সখ হয়েছিল ঊর্দুভাষী সাজবার৷ থাকতেন তিনি গ্রামে৷ গ্রামের লোককে তিনি বোঝাবার চেষ্টা করতেন যে তাঁর পূর্বপুরুষেরা আসলে উর্দুভাষী ছিলেন৷ বাঙলায় আসার পরে ভাষাতে কিছুটা বাংলা প্রভাব পড়ে গেছে, আসলে তাঁরা উর্দুভাষীই৷