নূতন বঙ্গাব্দের প্রত্যাশা
বিগত বছর নিয়েছে বিদায় চৈত্রের সাথে---
নবারুণ রাগে নব সাজে নববর্ষের আগমন,
নব উদ্দীপনায় নব আনন্দে নূতন প্রভাতে
নব অঙ্গীকারে সবে নূতন বছর করিছে বরণ৷
- Read more about নূতন বঙ্গাব্দের প্রত্যাশা
- Log in to post comments
বিগত বছর নিয়েছে বিদায় চৈত্রের সাথে---
নবারুণ রাগে নব সাজে নববর্ষের আগমন,
নব উদ্দীপনায় নব আনন্দে নূতন প্রভাতে
নব অঙ্গীকারে সবে নূতন বছর করিছে বরণ৷
(নির্বাচনে) আসন-সংরক্ষণ বিধিটি যদিও গণতান্ত্রিক নিয়মবিরোধী তবুও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্যে সাময়িকভাবে আসন-সক্ষরক্ষণ ব্যবস্থা রাখলেও রাখা যেতে পারে৷ কিন্তু সাধারণতঃ দেখা যায় অনগ্রসর গোষ্ঠীদের প্রতিনিধিদের মধ্যে যোগ্যতা-সম্পন্ন ব্যষ্টি খুব কমই থাকে৷ তাই সংরক্ষিত আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কর্রার অধিকার কোনো গোষ্ঠী বিশেষের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয়৷ তবে ওই সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীদের প্রাথমিক নির্বাচন কালে কেবল মাত্র যে জনগোষ্ঠীর জন্যে আসনটি সংরক্ষিত তাদেরই বোট দেবার অধিকার থাকবে৷ এইভাবে তাঁরা একটি আসনের জন্যে প্রাথমিক নির্বাচনে দু’জন ব্যষ্টিকে মনোনীত করতে পারেন, পরে সর্বসাধারণের বোটে ওই দু’জনের মধ্য
অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক এক ষড়যন্ত্রে পাকিস্তানী সামরিক বিভাগ ভারতের প্রাক্তন নৌ-সেনা অফিসারকে মিথ্যা অভিযোগে সামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছে৷ খোদ পাকিস্তানের এক রাজনৈতিক নেতা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী বেনজির ভুট্টোর পুত্র বিলাবল ভুট্টো এই মৃতুদণ্ডের তীব্র নিন্দা করেছেন৷ সমস্ত পাকিস্তানের মিডিয়া পাকিস্তানী সরকারকে সাবধান করেছেন৷ দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ডন পত্রিকা---প্রথম পৃষ্ঠায় সংবাদ প্রকাশ করে তারা নিজেদের মতামত ও পাকিস্তানের বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রকাশ করেছেন৷ তাঁদের মতে ভারত খুব সহজে এই সিদ্ধান্ত মেনে নেবে না৷ পাকিস্তানের প্রাক্তন লেফটেন্যাণ্ট জেনারেল তালাত মাসুদ বলেন, ‘খুব একটা ভা
খড়্গপুরের এক প্রশাসনিক জনসভায় ৩রা এপ্রিল ২০১৭ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করলেন এগ্রিকালচার ল্যাণ্ডে এখন থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার কোনও খাজনা নেবেন না৷ এটা শুধু মেদিনীপুরে নয়, পশ্চিমবঙ্গের সব জেলার জন্যেই হ’ল৷ মুখ্যমন্ত্রীর এহেন পদক্ষেপকে সাধুবাদ না জানিয়ে পারা যায় না৷
গত ৩০শে মার্চ লোকসভায়, সরকারপক্ষের সংখ্যাধিক্য থাকায়, অর্থবিল ২০১৭ পাশ হয়ে গেল বিরোধীদের ৫টি সংশোধনী প্রস্তাব বাতিল করে দিয়ে, যেটি আগের দিন অর্থাৎ ২৯শে মার্চ রাজ্য সভায় গৃহীত হয়ে ছিল৷ এই বিলটিই জিএসটি বিল নামে পরিচিত৷ এটি কার্যকর হবে আগামী ১লা জুলাই থেকে৷
জি.এস.টি. কী?
গুডস্ সার্ভিস ট্যাক্স (জিএসটি) বা পণ্য সেবা কর যা প্রযোজ্য হবে পণ্য পরিষেবায়৷ এটি বর্তমানে চালু করগুলো যেমন এক্সাইজ্, ভ্যাট ও সারভিস্ ট্যাক্স---এদের পরিবর্তে ব্যবহার হবে৷
জিএসটি কেন?
১লা বৈশাখটাকে হয়তো বা চিনি! তারপর সারা বছর বাংলা মাসের কবে কোন তারিখ বোধ করি বলতে পারব না৷ না, এতে আমার কোন দীনতা নেই! কিংবা আমার দোষও নয়! আসলে ব্যবহারিক জীবনে বাঙলা সাল তারিখের ব্যবহার বর্তমানে নেই বললেই চলে৷ কেবল বাড়ীতে মেয়েরা ব্রত-আচার, পুজো-পাঠ করে তিথি বার দেখে৷ বাঙলায় বড় বড় যে পূজা-উৎসব পালিত হয়, তা সব করে থাকেন পুরোহিতরা পাঁজি পুঁথি দেখে৷ আমরা শুধু কপালে তর্জনী ঠেকিয়ে প্রণাম করি৷ আর একটি দিন শুধু মনে রাখি তা হ’ল ১লা বৈশাখ৷
দেখতে দেখতে একটা গোটা বছর আমরা কাটিয়ে ফেললাম৷ বিদায় নিচ্ছে ১৪২৩৷ অন্যদিকে নোতুনের গান গেয়ে এসে গেছে ১৪২৪৷ আপামর বাঙ্গালীর কাছে ১লা বৈশাখ দিনটি একটি বিশেষ মাত্রা নিয়ে আসে৷ যদিও পরিতাপের বিষয় যে ইংরেজী নববর্ষকে নিয়ে বিশ্ববাসীর যে উন্মাদনা দেখা যায় তাঁর বিন্দুমাত্র বাংলা নববর্ষের কপালে জোটে না৷ জুটবেই বা কেন এ যে নেহাৎ ‘গেঁয়ো যোগী ভিখ পান না’র মত দশা৷ আমরা বাঙালীরা যতটা ধুমধামে ইংরেজী নববর্ষ উদযাপন করি বাংলা নববর্ষের বেলায় ততটা অবহেলা করি৷ বাঙালী আত্মবিস্মৃত জাতি হিসেবে নিজেকে দেখতে ও দেখাতে খুশি হয়৷ কিছুদিন হল আমরা ২১শে ফেব্রুয়ারীর স্মরণে নানা উৎসব অনুষ্ঠান করলাম৷ ‘বাংলা আমার প্রাণের ভাষা’ বল
ব্যষ্টিস্বাতন্ত্র্যবাদ ভিত্তিক অর্থনীতি (পুঁজিবাদ) শোষণ–ব্যবস্থার নামান্তর৷ মার্কসবাদী রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কৃষি ও শিল্প–উদ্যোগ বা কমিউন ব্যবস্থায় ব্যষ্টিস্বাধীনতার কোনো মূল্য নেই, এসব ক্ষেত্রে পরিচালক ও শ্রমিকের সম্পর্ক প্রভু–ভৃত্যের সম্পর্কের মত৷ উৎপাদনে শ্রমিকের কোনো উৎসাহ থাকে না, মমত্ববোধও থাকে না৷ তাতে উৎপাদন চরমভাবে ব্যাহত হয়৷ প্রকৃতপক্ষে এও এক শোষণ–ব্যবস্থা৷ তাই এই ব্যবস্থাকে প্রকৃত জনকল্যাণমূলক বলা চলে না, আর এ ব্যবস্থা বেশি দিন টিঁকেও থাকে না৷
কার্য অনুযায়ী মাইক্রোবাইটাম তিন প্রকারের হয় এরা হল---(১) মিত্র মাইক্রোবাইটাম (ফ্রেণ্ড মাইক্রোবাইম), (২) অরাতি মাইক্রোবাইটাম (এনিমি মাইক্রোবাইটাম) ও (৩) নিরপেক্ষ মাইক্রোবাইটাম (নিউট্রাল মাইক্রোবাইটাম) ৷
মিত্র মাইক্রোবাইটামেরা স্বভাব অনুযায়ী মানুষের সঙ্গে মিত্র সুলভ কার্য করে এরা মনুষ্য সমাজকে শুভের পথে চালিত করে ও হিতের ভাবনা মনের মধ্যে যুগিয়ে যায়৷
ঋতুচক্রের পরিক্রমণ ও বর্ষ পরিক্রমার নিয়মানুযায়ী বাঙলার ১৪২৩ সনকে পিছনে ফেলে আর মাত্র কয়েকটা দিন পরেই আসবে ১৪২৪ সন৷ ১লা বৈশাখ, বাঙলার নববর্ষারম্ভ---বাঙলার নববর্ষের দিন বসন্তের তথা চৈতের শেষ লগ্ণ থেকেই শুরু হয় বর্ষবরণের দিন গোনা মন-প্