৪ঠা ফেব্রুয়ারী রবিবার ‘বিশ্ব ক্যানসার দিবস’ বিশেষ উদ্বেগের সঙ্গে উদ্যাপিত হ’ল৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী ২০১৯ সাল থেকে ভরতবর্ষে ব্যাপকভাবে ক্যানসার রোগ ছড়িয়ে পড়বে৷ বিশ্ব জুড়ে এই রোগ প্রতিরোধের চেষ্টা চলছে৷ কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না৷ ভারতবর্ষে ঋষি-মহাঋষিরা আধ্যাত্মিক সাধনার সঙ্গে যৌগিক চিকিৎসার ব্যবস্থা দিয়েছেন৷ যম-নিয়ম, আসন, প্রাণায়ামের দ্বারা এই রোগ থেকে দূরে থাকা যায়৷ উপযুক্ত খাদ্যাভাসের মাধ্যমেও রোগকে অনেকখানি প্রতিহত করা সম্ভব৷
৪ঠা ফেব্রুয়ারী সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে আলোচনা করে এই রোগ সম্বন্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে৷ সেরাম থ্যালাসেমিয়া ফেডারেশনের সঞ্জীব আচার্য মহাশয়ের সঙ্গে আলোচনাকালে এ ব্যাপারে তিনি সমাজে ব্যাপকভাবে সচেতনতা সৃষ্টি করার গুরুত্বের কথা বলেন৷ রোগ নির্ণয়ের আগাম সংকেতের নির্ধারণ করার প্রয়োজনীয়তার ওপর তিনি গুরুত্ব দেন৷
‘সংবেদন’ নামক একটি সমাজ সেবা মূলক সংস্থার কর্ণধার সমিত সাহা যিনি প্রতিবন্ধীদের স্বাবলম্বী করার চেষ্টায় রত, তিনি বলেন প্রতিবন্ধীরা এমনিতেই দুর্দশাগ্রস্ত তারপর এরা ক্যানসারে আক্রান্ত হলে খুবই অসুবিধায় পড়বে৷
ডাঃ রাজকুমার সাউয়ের সঙ্গে মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে এক আলোচনায় তিনি বলেন ঠিক সময় ক্যানসার রোগ ধরা পড়লে তার চিকিৎসাও সম্ভব৷ তিনি বলেন, সময়মত চিকিৎসা করলে ক্যানসার রোগী সেরে ওঠে৷ ক্যানসার সম্বন্ধে বিস্তারিত জানার জন্যে পাঠক ৯০৬২১৭৫৩১৬ (মোবাইল) নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন৷