সংবাদ দর্পণ

ডব্লু.বি.সি এস পরীক্ষায় বাংলা বাধ্যতামূলক---পি.এস.সির সিদ্ধান্তে স্থগিতাদেশ নবান্নের জয় বাঙলার ভণ্ডামি ছাড়ুক তৃণমূল---আমরা বাঙালী

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

এরাজ্যে অবাঙালী তোষণে বিধান রায় থেকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য---একই পথের অনুসারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও৷ প্রবীন প্রাউটিষ্ট নেতা শ্রীপ্রভাত খাঁ বলেন--- স্বাধীনতার পর প্রায় আটদশক হতে চললো, বাঙলার রাজনৈতিক দলগুলি বাঙলার স্বার্থে দিল্লীতে সংসদে ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি৷ রাজ্যে তো নিজেরাই খেয়োখেয়ি করে পশ্চিমবাঙলাকে ধবংসের কিনারে নিয়ে এসেছে৷ কিন্তু অবাঙালীর স্বার্থে এ রাজ্যের সব রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ৷ তাই ডব্লু বি সি এস পরীক্ষায় বাংলাকে বাধ্যতামূলক করার পি.এস.সির সিদ্ধান্ত স্থগিত করলো নবান্ন৷ কিন্তু বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি এব্যাপারে একটা কথাও বলছে না৷ প্রধান বিরোধী দলও নীরব৷ অথচ বিজেপি শাসিত মহারাষ্ট্র গুজরাটে, রাজস্থানে প্রভৃতি রাজ্যে সরকারী বেসরকারী সব কাজে মারাঠি গুজরাটি বাধ্যতামূলক৷ শ্রীখাঁ বলেন রাজ্যের প্রতিষ্ঠিত কোন রাজনৈতিক দলের ওপর ভরসা না করে বাঙালীকে বিকল্প রাজনৈতিক দলের অনুসন্ধান করতে হবে৷ আমরা বাঙালীই হবে সেই বিকল্প দল৷

আমরা বাঙালীর তীব্র প্রতিবাদ ঃ---চলতি বছর ডব্লু.বি.সি.এস পরীক্ষায় বাংলা ভাষার পেপার বাধ্যতামূলক করার যে সিদ্ধান্ত পি.এস.সি’র পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছিলো, সেই সিদ্ধান্তকে ‘নবান্ন’ এর তরফ থেকে স্থগিত রাখার চরম বিরোধিতা করে তৃণমূল কংগ্রেসের সরকারকে ‘বাঙালী বিরোধী’ বলে মন্তব্য করে ‘আমরা বাঙালী’ সংগঠন৷

ডব্লু.বি.সি.এস পরীক্ষায় বাংলা ভাষার পেপার বাধ্যতামূলক করার দাবীতে গত ৯ই জুন ২০২৫,‘আমরা বাঙালী’ সংঘটনের পক্ষ কলকাতার পি.এস.সি ভবনে স্মারকলিপি প্রদান ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করে৷কেন্দ্রীয় সচিব জ্যোতিবিকাশ সিনহা বলেন প্রতিটি রাজ্যের সিভিল সার্ভিসে সেই রাজ্যের আঞ্চলিক ভাষার পরীক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়ায় রাজ্য সরকারী চাকারীতে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের অধিবাসীরা অগ্রাধিকার পায়৷ বাঙলার ক্ষেত্রে ডব্লুবিসিএস এ হিন্দী-উর্দু-নেপালী ভাষায় পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দিয়ে বহিরাগত প্রবেশের পথ করে দিচ্ছে রাজ্য সরকার৷ এতে করে বঞ্চিত হতে হবে বাঙালী যুবক-যুবতীদের৷‘আমরা বাঙালী’ বাঙালী জাতির ওপর এই বঞ্চনা মানবে না, ডব্লুবিসিএস পরীক্ষায় বাংলা ভাষার পেপার বাধ্যতামূলক না হওয়া পর্যন্ত আমাদের লড়াই চলবে৷ আরও বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কমিটির সংঘটন সচিব তপোময় বিশ্বাস, জয়ন্ত দাশ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ৷

স্বাধীনতার সাত দশক পরেও প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলি আর্থিক মুক্তির দিশা দেখাতে পারেনি প্রাউটিষ্টদের হাতেই আছে বিকল্প পথ ও পরিকল্পনা

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

স্বাধীনতার পর সাত দশক পার হয়ে গেছে৷ দেশের অধিকাংশ মানুষের কাছে এখনও স্বাধীনতার অমৃত অধরা৷ এখনও তারা জীবন ধারণের নূ্যনতম প্রয়োজনটুকুও জোগাড় করতে হীমসিম খায়৷ সম্প্রতি দিল্লিতে প্রাউটিষ্টদের এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ সেই সম্মেলনে বিভিন্ন প্রাউটিষ্ট নেতার বক্তব্যের সারমর্ম ছিল---দেশে প্রায় ২৮০০-র মত নথিভুক্ত রাজনৈতিক দল আছে৷ কিন্তু তারা কেউই সাধারণ মানুষের ঘরে স্বাধীনতা সুফল পৌঁছে দিতে পারেনি৷ বরং তারা দেশের পুঁজিপতিদের সেবায় ব্যস্ত থেকেছে৷

সম্মেলনে উপস্থিত একজন প্রতিনিধি বলেন অক্সফাম ইণ্ডিয়ার ২০২৪-এর আর্থিক সমীক্ষার প্রতিবেদনে দেখা যায় দেশের ১ শতাংশ ধনী ব্যষ্টির হাতে দেশের ৪০ শতাংশ সম্পদ গচ্ছিত আছে৷ নীচের দিকের ৫০ শতাংশ মানুষের হাতে মাত্র তিন শতাংশ সম্পদ৷ এই আর্থিক চিত্রই দেখিয়ে দেয় দেশের আর্থিক বৈষম্যের করুণ দশা৷ নেতাদের নৈতিকতার অভাব ও রাজনৈতিক দলগুলির ব্যর্থতায় জনগণের এই দুর্দশা দিন দিন বেড়ে চলেছে৷

অপর এক প্রতিনিধি বলেন--- দেশে এত রাজনৈতিক দল, কিন্তু কোন দলই সাধারণ মানুষের নূ্যনতম প্রয়োজন অন্ন, বস্ত্র ও বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার সুব্যবস্থার কথা ভাবেনি৷ দলগুলো শুধু ধর্মমতের গোঁড়ামি, জাত-পাত সাম্প্রদায়ীকতা নিয়ে রাজনীতি করে৷ মানুষকে সংকীর্ণ ভাবাবেগ উস্কে দিয়ে দাঙ্গা বাধায় এতে সাধারণ মানুষের কোন কল্যাণ হয় না, পরস্পরের প্রতি হিংসা বিদ্বেষ, ঘৃণার বিষ ছড়িয়ে ভোটে বাজিমাত করতে চায়, এই রাজনীতিই স্বাধীনতার পর প্রায় আট দশক ধরে দেশকে পিছনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? ফলস্বরূপ আর্থিক বৈষম্য, সামাজিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক তঞ্চকতা, সাংস্কৃতিক অবক্ষয় দিন দিন দিন বেড়ে চলেছে৷ নেতামন্ত্রী থেকে সাধারণ মানুষের নৈতিক মান তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে৷

বিশিষ্ট প্রাউটিষ্ট আচার্য সন্তোষানন্দ অবধূত বলেন--- সারা দেশ নিদারুণ যন্ত্রণাদায়ক সমস্যায় জর্জরিত৷ দেশকে এই যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে প্রয়োজন দৃঢ় আধ্যাত্মিক নীতিবাদে প্রতিষ্ঠিত নেতৃত্বের৷ নৈতিক ও সাংস্কৃতিক অবক্ষয় রাজনীতিকেও গ্রাস করেছে৷ এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে রাজনৈতিক নেতাদের বাধ্যতামূলকভাবে নৈতিকতায় প্রতিষ্ঠিত হতে হবে৷

কিন্তু দেশের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর আর ভরসা রাখা যায় না৷ তাই প্রাউটই একমাত্র বিকল্প পথ সমাজের সার্বিক সমস্যার সমাধানের৷ তিনি প্রাউটিষ্টদের আহ্বান জানিয়ে বলেন---প্রাউটিষ্টদের আশু কর্তব্য মানুষকে সামাজিক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে সচেতন করে তোলা৷

আনন্দনগরের আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডলে বিপুল উৎসাহে অনুষ্ঠিত হলো আনন্দপূর্ণিমা ধর্মমহাসম্মেলন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৩০,৩১শে মে ও ১লা জুন ২০২৫ আনন্দনগরে আনন্দপূর্ণিমা উপলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক আনন্দমার্গ ধর্ম মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ বিভিন্ন দেশ-বিদেশের ভক্তমণ্ডলীর সমাগমে ও উচ্চ আধ্যাত্মিক তরঙ্গের পরিমণ্ডলে ২৯ মে ২০২৫ বিকেল ৩টায় ৭২ ঘণ্টার অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম’ নাম সংকীর্ত্তনের মাধ্যমে সম্মেলনের শুভারম্ভ হয়৷ প্রত্যহ প্রভাতী কীর্তনের মাধ্যমে প্রভাতফেরী ও ভোর পাঁচটায় পাঞ্চজন্যের আধ্যাত্মিক এষণায় অনুষ্ঠানের শুভারম্ভ হতো৷ এ তদ্ব্যতীত সকাল-সন্ধ্যায় মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, প্রভাত সঙ্গীত ও তার মর্মার্থ ব্যাখ্যা, দুবেলা তাণ্ডব-কৌষিকী নৃত্য পরিবেশন অনুষ্ঠিত হতো৷ প্রত্যহ সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পশ্চিম রাঢ়ের বিখ্যাত লোকনৃত্য ‘ছৌ’ এর আকর্ষণীয় পরিবেশনা, সম্মিলিত আধ্যাত্মিক অনুশীলন, মার্গগুরু প্রতিনিধি আচার্য বিকাশানন্দ অবধূতজীর আধ্যাত্মিক প্রবচনে অনুষ্ঠান যথাযথ ভাবমর্যাদা সহকারে পালিত হয়েছে৷ তিনদিনের এই আলোচনায় আলোচ্য বিষয় ছিল আনন্দনগরের গুরুত্ব, আধ্যাত্মিক অনুশীলনের প্রয়োজনীয়তা ও সামাজিক একতা ও সাংঘটনিক অনুশাসনের দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া প্রভৃতি৷ সম্মেলনের শেষ দিন সার্কেল অনুযায়ী আলোচনা আগামী ৬ মাসের কর্মসূচী ও প্রথম ডায়োসিস লেবেলের সেমিনারের স্থান তারিখ ও প্রশিক্ষকদের নাম ঘোষণা করা হয়৷ ১লা জুন অপরাহ্ণ সাড়ে তিন ঘটিকায় অখণ্ড কীর্ত্তন সমাপ্ত হয়৷

মহাসম্মেলনের শেষ দিনে মার্গগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ভিডিওতে আশীর্বচন ও বরাভয় মুদ্রার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান সুসম্পন্ন হয়৷ ভক্তমণ্ডলী বিপুল উদ্দীপনা ও আধ্যাত্মিক প্রেষণা নিয়ে গৃহমুখী হন৷

নাকাশীপাড়া ব্লকের আনন্দমার্গ স্কুলে সেমিনার

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

পাটীকাবাড়ী,নদীয়া ১৮শে মে২০২৫ ইউনিট সচিব তথা নদীয়া জেলা কমিটির অন্যতম সচিব শ্রীগৌরাঙ্গ মল্লিক ও উক্ত ব্লকের সদসা-সদস্য বৃন্দের উদ্যোগে প্রবল উৎসাহ উদ্দিপনার মধ্যে দিয়ে ৩০ জন মার্গী দাদা-দিদির উপস্থিতিতে ১৮ই মে ২০২৫ রবিবার নদীয়া জেলার অন্তর্গত পাটীকাবাড়ী আনন্দমার্গ স্কুলে নদীয়া জেলার নাকাশীপাড়া ব্লক সেমিনার অনুষ্ঠিত হল৷ সেমিনার শুরুতেই ধর্মচক্রে ডাঃবৃন্দাবন বিশ্বাস শ্রীমতী কাকলী মন্ডল, শ্রীমতী আলপনা মন্ডল পরিবেশিত প্রভাত সঙ্গীত ও মানব মুক্তির মহামন্ত্র বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তনের পরে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান,গুরুপূজা হয়৷ স্বাধ্যায় করেন শ্রীমতীতৃপ্তি বিশ্বাস৷ এরপর একটি সুন্দর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পরমারাধ্য মার্গগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করে অনুষ্ঠানে আসন গ্রহন করেন নদীয়া জেলার ভুক্তিপ্রধান জেনারেল শ্রীনিলচন্দ্র বিশ্বাস ও প্রধান প্রশিক্ষক শ্রীগোরাচাঁদ দত্ত৷ শ্রীগোরাচাঁদ দত্ত সেমিনারের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন৷ এর পরই সেমিনারে আলোচনায় অংশ গ্রহন করেন উক্ত সেমিনারের প্রধান প্রশিক্ষক বিশিষ্ঠ তাত্তিক ও সুবক্তা শ্রীগোরাচাঁদ দত্ত তাঁর আলোচ্য বিষয় ছিল--- ‘‘শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী জীবনধারা ও আনন্দমার্গের সাধনা’’৷ এছাড়া প্রশিক্ষক ছিলেন নদীয়াজেলা কমিটির অন্যতম সদস্য সুবক্তা স্মরজিৎ মন্ডল এঁদের উভয়ের মূল্যবান বক্তব্য উপস্থিত সদস্য-সদস্যা কর্তৃক প্রশংসিত হয়েছে৷ উপস্থিত ছিলেন ভুক্তিপ্রধান এস ডি এম ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস অর্থসচিব শ্রীআনন্দ বিশ্বাস, কার‌্যালয় সচিব সকলের প্রিয় বিশিষ্ট শিক্ষাব্রতী ও প্রাবন্ধিক শ্রীমনোরঞ্জন বিশ্বাস ও সদস্য শ্রীমনোতোষ মজুমদার প্রমুখ৷

আফ্রিকায় আনন্দমার্গের অনুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৭ ও ১৮ মে শনি ও রবিবার ২০২৫ আফ্রিকা মহাদেশের কঙ্গোর ডলিসি প্রদেশের মার্গীভাই যিনি স্থানীয় হাইকোর্টের এটর্নী জেনারেল মিঃ বিদ্যানন্দ ও স্থানীয় মার্গী দাদা-দিদিদের অকুন্ঠ সহযোগিতায় সকাল থেকেই ৫০ তমএকটি বর্ণময় বার্ষিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আচার্য প্রবুদ্ধানন্দ অবধূত, অবধূতিকা আনন্দ পুণ্যশীলা আচার্যা, আচার্য কৃষ্ণকৃপানন্দ অবধূত৷ দু’দিন ধরে এই অনুষ্ঠানে মানব মুক্তির মহামন্ত্র বাবানাম কেবলম অখন্ড সংকীর্র্ত্তন ,মিলিত সাধনা,মিলিত আহারের ব্যবস্থা করা হয়৷ আনন্দমার্গ দর্শনের বিভিন্ন দিক নিয়ে মূল্যবান আলোচনায় অংশগ্রহন করেন উক্ত সন্ন্যাসী দাদা ও দিদি৷ অনুষ্ঠানে লক্ষ্যনীয় ছিল উক্ত ডলিসী প্রদেশের এটর্নী জেনারেল মিঃ বিদ্যানন্দ দাদার মূল্যবান বক্তব্য৷ তাঁর বিষয় ছিল ‘আনন্দমার্গ দর্শন’৷ কঙ্গো র মার্গের সদস্যদের নিষ্ঠা, ভক্তি ও মার্গ গুরুদেব শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী আদর্শের প্রতি অতুলনীয় আস্থা৷ কেনিয়া থেকে আগত আরও একজন সন্ন্যাসী দাদা আচার্য কৃপাময় ব্রহ্মচারিও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং অনেককেই আধ্যাত্মিক সাধনায় দীক্ষিত করেন৷ অনুষ্ঠানে দুদিনই তিন শতাধিক ভক্তের উপস্থিতি ছিল৷

‘বাংলাদেশী’ তকমা দিয়ে বাঙালী নির্যাতন-বিতাড়নের প্রতিবাদে আমরা বাঙালী

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

সম্প্রতি অসম, ত্রিপুরা ও উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলি, উড়িষ্যা, গুজরাট, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড সহ সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে বাংলাভাষী তথা বাঙালীদের ‘বাংলাদেশী’ তকমা দিয়ে নির্যাতন-বিতাড়নের তীব্র প্রতিবাদ জানালো ‘আমরা বাঙালী’ রাজনৈতিক সংগঠন৷

সংগঠনের কেন্দ্রীয় সচিব জ্যোতিবিকাশ সিনহা জানান, স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে হিন্দী সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বাঙালী বিদ্বেষ চরম প্রকট৷ উত্তর পূর্বাঞ্চলের অসমের বরাক হোক কিংবা সমগ্র ত্রিপুরা বাঙালী অধ্যুষিত অঞ্চল হওয়া সত্ত্বেও এখানকার অধিবাসী ভূমিপুত্র বাঙালীদের ওপর চরম রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালানো হয়েছে শুধুমাত্র বাঙালী হওয়ার কারনে৷ নেলির বাঙালী গণহত্যা হোক কিংবা ত্রিপুরায় এডিসি’র নামে বাঙালীদের চরম বঞ্চিত করা, এসবই হয়েছে৷ ইদানিং সেই বাঙালী বিদ্বেষী ষড়যন্ত্রকে আরো উগ্র ভাবে ছড়ানো হচ্ছে বাঙালীদের ‘বাংলাদেশী’ এই গুজব রটিয়ে৷ এখন মূলত মুসলমান ধর্মমতালম্বী বাঙালীদের টার্গেট করে তাদেরকে ‘বাংলাদেশী’ মিথ্যে অপবাদ দিয়ে নির্যাতন চালালেও এদের মূল টার্গেট--- নির্বিশেষে ‘বাঙালী’ জাতিকে নিঃশেষ করে দেওয়া৷ ইতিমধ্যে মহারাষ্ট্রে ১৮ লক্ষ রেশন কার্ড বাতিল করেছে! এই প্রক্রিয়ায় গোটা দেশজুড়ে লাগু করে বাঙালীদের দেশ থেকে তাড়ানো চক্রান্ত চলছে! পশ্চিমবঙ্গেও বাঙালীদের বাংলাদেশী আখ্যা দেওয়া হচ্ছে৷ পশ্চিমবঙ্গ, বরাক, ত্রিপুরা সহ সমগ্র ভারতবর্ষের বাঙালীরা এর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আবাজ তুলুন-- একটিও বৈধ বাঙালীকে বাংলাদেশী মিথ্যে অপবাদ দিয়ে নির্যাতন নিপীড়ন করা চলবে না৷ সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে ‘বাংলাদেশী’ চিহ্ণিত করতে পারলে নিশ্চয়ই ভারতীয় আইন-সংবিধান মেনে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সঙ্গে কথা বলে তাদের হাতে সেই বাংলাদেশীদের প্রত্যার্পিত করা হোক৷ কিন্তু শুধুমাত্র বাঙালী বিদ্বেষকে হাতিয়ার করে বাঙালীদের বাংলাদেশী মিথ্যা তকমা দেওয়া চলবে না৷

‘আমরা বাঙালী’র কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সচিব তপোময় বিশ্বাস বলেন ‘হিন্দী-হিন্দু-হিন্দীস্তান’ কার্যত এই ভাবাবেগকে কেন্দ্র করে গো-বলয় এবং জাতীয় স্তরে বাঙালী বিদ্বেষকে আবার চাগাড় দেওয়ানো হচ্ছে৷ হিন্দী সাম্রাজ্যবাদী শক্তি সুযোগের সদ্ব্যবহার ছাড়তে রাজি নয় একদম৷ কাশ্মীরের পহেলগামে জঙ্গী আক্রমণ, বাংলাদেশ - পাকিস্তানের ভারত বিরোধী চক্রান্ত, এই কঠিন সময়ে উগ্র জাতীয়তাবাদকে হাতিয়ার করে বাঙালীদের দেখলেই তাদের সহজেই ‘বাংলাদেশী’ তকমা দাগা হচ্ছে! পাকিস্তানের দালাল বলা হচ্ছে৷ আসল তথ্য কিন্তু অন্য কথা বলছে, দেশে থেকে যারা পাক গুপ্তচরগিরি করে দেশবিরোধী চক্রান্ত ছকছে---তাদের অধিকাংশই হিন্দুত্ববাদী নেতা! হিন্দু সম্প্রদায়ের বাঙালীরা হয়তো ঠাণ্ডা ঘরে বসে মজা নিচ্ছে, কারন আক্রান্তের অধিকাংশই মুসলমান বাঙালী, সেই ঠাণ্ডা ঘরে নিশ্চিন্ত বসে থাকা অমুসলিম-হিন্দু বাঙালীদের মনে করিয়ে দিই অসমে এন.আর.সি লাগু করার প্রাকমূহূর্তে বলেছিলো- ধর্মীয় অত্যাচারের কারনে পালিয়ে আসা অমুসলিম শরনার্থীদের কোনো ভয় নেই, তারা বিদেশী বা ডি-ভোটার চিহ্ণিত হবে না৷ এই ফাঁদে পা দিয়েই অমুসলিম মূলত হিন্দু বাঙালীরা মরেছে৷ অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দী নরক যন্ত্রতা ভোগ করা বাঙালীদের অধিকাংশই হিন্দু ও অমুসলিম বাঙালী৷ এমনকি বজরঙ দল করা বন্দী বাঙালীদের সংখ্যাও নেহাত কম নয়৷ পশ্চিমবঙ্গের বাঙালীদেরও সাবধান হওয়ার সময় এসেছে৷ হিন্দু-মুসলিম বাঙালীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে হিন্দী-ঊর্দু সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামের প্রস্তুতি নিতে হবে৷ বাঙালীদের ভাসমান জনগোষ্ঠীতে পর্যবসিত করে ভাসমান জনগোষ্ঠীতে পরিণত করার হিন্দী সাম্রাজ্যবাদী সরকারের এই ষড়যন্ত্র রুখতে হবে৷ আমাদের বক্তব্য---‘লাউড এণ্ড ক্লিয়ার’---সঠিক তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে যদি কাউকে বা কাদের বাংলাদেশী শনাক্ত করা যায় তাহলে আইন মেনে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হোক অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশীদের৷ কিন্তু বাংলা ভাষা বিদেশী বাংলাদেশীদের ভাষা এইসব উষ্কে দিয়ে বৈধ ভারতীয় বাঙালীদের বাংলাদেশী আখ্যা দিয়ে নির্যাতন বিতাড়ন বন্ধ করতে হবে৷ যারা রটাচ্ছে-- বাংলা ভাষা বিদেশী বাংলাদেশীদের ভাষা, ভারতের ভাষা হিন্দী! সেই মুর্খ অর্বাচীনরা নিশ্চয়ই জানেন,ভারতবর্ষ যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা ভাষায় রচিত ‘জণগণ মন অধিনায়ক’৷ ভারতবর্ষ যুক্তরাষ্ট্র---এখানে নির্দিষ্ট কোন রাষ্ট্রভাষা নেই, হিন্দী রাষ্ট্রভাষা নয়৷

মার্গীয় বিধিতে বিবাহ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

পুরুলিয়ার জয়পুর থানার অন্তর্গত কর্মটার গ্রাম নিবাসী শ্রী ভীখাম্বর মাহাতো ও শ্রীমতী খুকি মাহাতোর সুযোগ্য পুত্র সঞ্জয় মাহাত, আর আড়ষা থানার থাকুরসিমা-পারুলট্যাঁড় গ্রাম নিবাসী প্রয়াত অনিল চন্দ্র মাহাতো ও শ্রীমতী নূনিবালা মাহাতোর কন্যা শিখা মাহাত, ১১মে, ২০২৫, আনন্দনগরের ঐতিহ্যমণ্ডিত এ.এম.আই.টি. ভবনে আনন্দমার্গের চর্যাচর্য বিধান অনুসারে বিবাহের পবিত্র বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন৷ এই বিবাহ তাঁদের পারস্পরিক আত্মিক সংযোগ ও স্বাধীন ইচ্ছার সুমধুর ফলস্বরূপ সম্পন্ন হয়েছে৷ আনন্দমার্গের দার্শনিক ও সামাজিক আদর্শের আলোকে এই বিবাহ অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়েছে, যেখানে পারস্পরিক সম্মান ও আধ্যাত্মিক সাধনার মাধ্যমে দুটি আত্মার পবিত্র মিলন সাধিত হয়েছে৷ পাত্রপক্ষে পৌরহিত্য করেন আচার্য নিত্যনবীনানন্দ অবধূত ও পাত্রীপক্ষে পৌরহিত্য করেন অবধূতিকা আনন্দ সুমিতা আচার্যা৷ তাঁদের পবিত্র মন্ত্রোচ্চারণ, আধ্যাত্মিক নির্দেশনা ও আশীর্বাদে এই অনুষ্ঠান এক অপরূপ অনারাম্ভর উৎসবে রূপান্তরিত হয়েছে৷

এই বিবাহ কেবল দুই ব্যষ্টির মিলন নয়, বরং আনন্দমার্গের উদাত্ত আদর্শের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবিযেখানে নিঃস্বার্থ সেবা, সামাজিক সমতা ও আধ্যাত্মিক উৎকর্ষের প্রতি অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়৷ নবদম্পতি সঞ্জয় ও শিখার এই নতুন জীবনযাত্রা একে অপরের প্রতি দায়িত্ববোধ, পারিবারিক সমন্বয় আর আনন্দমার্গের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে এগিয়ে চলুক, এই কামনায় সকলে তাঁদের প্রতি শুভেচ্ছা ও আশীর্বাদ বর্ষণ করছেন৷

আনন্দনগর স্কিল ট্রেনিং সেন্টার থেকে উত্তীর্ণদের জন্যে কর্মসংস্থানের সুবর্ণ সুযোগ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্র্পেরেশন NSDC) অনুমোদিত আনন্দনগর অ্যাপারেলস ট্রেনিং সেন্টার-এর সমাপ্ত প্রশিক্ষণ ও সফলভাবে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের জন্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে৷ সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে উল্লিখিত সংস্থাগুলিতে চাকরির জন্যে তারা আবেদন করতে পারবেন৷ যোগ্য ও আগ্রহী প্রার্থীদের জন্যে থাকছে বিশেষ সুযোগ-সুবিধাও৷ এই উদ্যোগ শুধুমাত্র আত্মনির্ভরতার পথে এক বাস্তব পদক্ষেপ নয়, বরং আনন্দনগর স্কিল ট্রেনিং সেন্টারের গুণগত মান ও ভবিষ্যৎ-দর্শনের প্রতিফলনও বটে৷

বণিকের স্বার্থ-সিদ্ধি করতে গিয়ে অন্ধ আবেগের বলি ১১জন

সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়

এক সময় ক্রিকেটকে বলা হতো জেনট্‌ল ম্যান গেমস্‌৷ সময়ের স্রোতে ক্রিকেটের সে কৌলিন্য ভেসে গেছে৷ বলা ভালো বণিকের স্বার্থলোভ ক্রিকেটের কৌলিন্যকে গ্রাস করেছে৷ বণিকের স্বার্থসিদ্ধিতে প্রচার মাধ্যম সব থেকে বড় সহায়ক৷ এরাই ভাষার চাতুর্যে মানুষকে অন্ধ আবেগে ভাসিয়ে দেয়৷ কয়েক মাস আগেই কুম্ভমেলায় ধর্মীয় উন্মাদনার বলি হয়েছে শতাধিক মানুষ৷ সেখানেও জীবনহানির প্রকৃত হিসাব না মিললেও আর্থিক লাভের অঙ্ক পাই টু পাই বুঝে নিয়েছে৷

একদিনের ক্রিকেট আসার পর পাঁচদিনের ক্রিকেটের গরিমা অনেকটাই ম্লান৷ আজকের গতিশীলতার যুগে পাঁচদিন ধরে মাঠে বসে ক্রিকেট দেখার ধৈর্য ও মানসিকতা দুটোরই অভাব৷ তবু পঞ্চাশ ওভারের একদিনের ক্রিকেটেও ক্রিকেটের গরিমা বজায় ছিল৷ কিন্তু ক্রিকেটের সঙ্গে কোন সম্পর্ক নেই ব্যবসাই যাদের একমাত্র লক্ষ্য তাদের মস্তিষ্ক প্রসূত বিশ ওভারের খেলা শুরু হতেই ক্রিকেট হয়ে গেছে নিকৃষ্টতম জুয়া৷ ক্রিকেটের প্রতিভাও এখন নিলামের বাজারে বিক্রয় হচ্ছে৷ ব্যবসা বজায় রাখতে বাজার ধরে রাখতে প্রচার মাধ্যমও মাঠে নেমেছে মানুষের অন্ধ আবেগকে উস্কে দিতে৷

দল জয়ী হয়েছে উল্লাস অবশ্যই করুক৷ কিন্তু আবেগে এতটাই অন্ধ যে তার আবেগের দৌড়ে সামনে পিছনে কে মরছে, কে পড়ছে সে দিকে তাকাবার অবসর নেই৷

ধর্মের অঙ্গন থেকে খেলার মাঠ এই অন্ধ আবেগকে উস্কে দিয়ে ব্যবসায় মুনাফা লুটতে মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া আর কতদিন চলবে৷ আবেগ উচ্ছাস অবশ্যই থাকবে৷ কিন্তু সংযমহীন অমানবিক অন্ধ আবেগের শিকার মানুষ আর কত দিন হবে৷

সংবাদের শিরোনামে ব্যাঙ্গালুরু৷ সংবাদের উৎস আই পি এল জয়৷ বিজয় উৎসবে সামিল হতে চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে জনস্রোত৷ ১৭ বছর পর আই পি এল জয়৷ তাই স্টেডিয়ামের গেট খোলামাত্রই অনুষ্ঠান মঞ্চের কাছে পৌঁছাতে হুড়োহুড়ি৷ পুলিশ ভীড় নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে বলপ্রয়োগ করে৷ পরিণতি ভীড়ের চাপে পদপিষ্ট হয়ে ১১ জন মৃত৷ আহত প্রায় অর্ধশত৷ অচেতন মানুষের আবেগকে উস্কে দেওয়ার মর্মান্তিক পরিণতি৷ তবু কি আই.পি.এল কর্মকর্র্ত ও প্রচার মাধ্যমের সম্বিত ফিরবে!

দূর্গাপুর,পানপাড়া আনন্দমার্গ স্কুলে সেমিনার

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৪ঠা মে ২০২৫ ইউনিট সচিব শ্রীসুকান্ত বিশ্বাস ও উক্ত ব্লকের সদসা-সদস্যবৃন্দের উদ্যোগে প্রবল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ৫০ জন মার্গী দাদা-দিদির উপস্থিতিতে ৪ঠা মে ২০২৫, রবিবার নদীয়া জেলার অন্তর্গত দুর্গাপুর পানপাড়া আনন্দমার্গ স্কুলে নদীয়া জেলার রানাঘাট ১নং ব্লক সেমিনার অনুষ্ঠিত হল৷ সেমিনার শুরুতেই ধর্মচক্রে শ্রীসুকান্ত বিশ্বাস ও ডাঃবৃন্দাবন বিশ্বাস পরিবেশিত প্রভাত সঙ্গীত ও মানবমুক্তির মহামন্ত্র বাবানাম কেবলম কীর্ত্তনের পরে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান,গুরুপূজাও স্বাধ্যায় হয়৷ এর পরই সেমিনারে আলোচনায় অংশ গ্রহন করেন প্রধান প্রশিক্ষক প্রবীন আনন্দমার্গী শ্রীগৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য তাঁর আলোচ্য বিষয় ছিল ---‘‘আদর্শ সমাজ গঠনে আনন্দমার্গের ভূমিকা পরবর্ত্তী প্রশিক্ষক ছিলেন ---কৃষ্ণনগর ডিট এস (এল তথা কৃষ্ণনগর আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা অবধূতিকা আনন্দ শিবধ্যানা আচার্যা তাঁর আলোচ্য বিষয় ছিল-চতুবর্গ ও ভক্তি’ তাঁর মূল্যবান আলোচনা সেমিনারে উপস্থিত সদস্য কর্তৃক প্রশংসিত হয়েছে৷

উপস্থিত ছিলেন---ভুক্তিপ্রধান জেনারেল শ্রীনিল চন্দ্র বিশ্বাস, ভুক্তিপ্রধান এস ডি এম ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস, অর্থসচিব শ্রীআনন্দ বিশ্বাস, নদীয়া ভুক্তি কমিটির কার‌্যালয় সচিব সকলের ‘প্রিয় বিশিষ্ট শিক্ষাব্রতী ও প্রাবন্ধিক শ্রীমনোরঞ্জন বিশ্বাস বিশিষ্ঠ আনন্দমার্গী শ্রী গোরাচাঁদ দত্ত প্রমুখ৷