গত ২রা মার্চ বীরভূম জেলার সাইথিঁয়া ব্লকের বনমালী গ্রামে অনুষ্ঠিত হরিনাম সংকীর্ত্তনের কমিটির তরফ থেকে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের শিউড়ি ডিটের সেক্রেটারী আচার্য্য সৌম্যশিবানন্দ অবধূতকে আমন্ত্রণ জানানো হয়৷ সংকীর্ত্তন কমিটির প্রচারপত্রে অন্যান্য কীর্ত্তনিয়ার সঙ্গে সৌম্যশিবানন্দজীর নামও ছাপা হয়৷ কমিটি ৩ ঘন্টা সময় আনন্দমার্গকে বক্তব্য রাখার জন্য বরাদ্দ করে৷
এই হরি বাসরে আনন্দমার্গের শিউড়ি ডিট-এর দাদার অনুরোধে অতিথি বক্তা হিসাবে হাজির ছিলেন কলকাতা থেকে আগত আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত৷ প্রথম বক্তা আচার্য সৌমশিবানন্দ অবধূত তার বক্তব্যে ভাগবতগীতায় বর্ণিত প্রথম শ্লোক--- ‘‘ধর্মক্ষেত্রে কুরুক্ষেত্রে সমবেতা যুযুৎসবঃ / মানকাঃ পাণ্ডবাশ্চৈব কিমকুর্বত সঞ্জয়’’---এর ব্যাখ্যা করেন৷ আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তি প্রণীত ‘নমামীকৃষ্ণসুন্দরম’, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জীবনবাণী ও লক্ষ্য, আনন্দমার্গের সর্র্বত্মক জীবনাদর্শ, লক্ষ্য ও যোগসাধনা ইত্যাদি প্রাঞ্জলভাবে ব্যাখ্যা করেন কথকতা রূপে গ্রন্থকারে অজস্র গল্পের মাধ্যমে৷