আইসল্যান্ডের পেনাল্টি সুট মিশ করেন মেসি৷ আর তারপর ফুটবলের দর্শক মহলে ও সমালোচকদের মধ্যে সমালোচনার বিরাট ঝড়ের সৃষ্টি হয়৷ দর্শকদের মধ্যে চলতে থাকে হাহাকার৷ সবাই খুবই নিরাশ হন মেসির দিক থেকে৷ ঠিক এই সময়ে একজন মেসির পাশে এসে দাঁড়ান তাকেও ফুটবলের জনক বললে কিছু ভুল হবে না কারণ তিনি মানেই ফুটবল দিয়েগো আর্র্মন্দো মারাদোনা৷
বিশ্বকাপের গোড়াতে মেসির হোচট খাওয়ার জন্য তিনি দায়ী করেছেন মেসিকে নয় , দলের কোচ জর্জ সাম্পাওলিকে দায়ী করেছেন ৷
১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক মারাদোনা বলেছেন ‘‘ আমিও পাঁচটা পেনাল্টিতে গোল করতে পারিনি৷ কিন্তু এরপরেও আমি দিয়েগো মারাদোনাই রয়ে গেছি৷ যে দুটো ম্যাচ ড্র হয়েছে, তার জন্যে মেসি দায়ী নয়৷ ও তো সর্বস্ব উজার করে দিয়েছে, নিজের কোনো ত্রুটি রাখেনি দেখে মনে হয়েছিল ও রেগেও গেছে, যেমন আমি একসময় রেগে যেতাম৷ আর্জেন্টিনা মানেই যেন মেসি৷ খেলানোর ভুলে এই দুটি ম্যাচ ড্র হয়েছে৷ সব সময় গাঁয়ে সেটে যাওয়া দুজনকে নিয়ে খেলতে হচ্ছে, আর তাদের যখন বোকা বানাচ্ছে, তখন সামনে কাউকে পাচ্ছে না পাস দেওয়ার জন্য৷’’
এভাবেই যদি কোচ খেলাতে থাকে তবে যা খেলার ফল তা তো সবাই দেখলই দেশে ফিরতে পারবে না এভাবে খেললে, আইসল্যান্ডের খেলোয়াড়গুলোর হাইট ৬ ফুটের থেকে একটু বেশি আর তখন কি ডিসিশন নেওয়া হল হেড করার৷ কেন শর্ট কর্র্ণরের কথাটা মাথা থেকে বেরিয়ে গেছিল? তিনি কোন ফুটবলারকে দোষারোপ করছেন না৷ তিনি বলতে চাইছেন প্রস্তুতির অভাব৷ প্রস্তুতির কোন দৃশ্যই তাঁর চোখে পড়ে নি৷