৩ বছর ওড়িশার রাউরকেল্লায় সেখানকার ইস্পাত জেনারেল হাসপাতালটিকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ কিন্তু সে প্রতিশ্রুতি পালিত হয়নি৷ তাই সেই কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্যে রাউরকেল্লার মুক্তিকান্ত বিসওয়ালা (বয়স ৩০) রাউরকেল্লা থেকে পায়ে হেঁটে দিল্লি যাত্রা করেন৷ এই হাসপাতাল ছাড়া আরও একটি দাবী তাঁর৷ রাউরকেল্লার ব্রাহ্মণী নদীর ওপর একটি সেতু খানিকটা তৈরী হয়ে আজও পড়ে আছে৷ কাজ বন্ধ৷ এমতবস্থায় তাঁর দাবী এই যে সেতুর কাজও পুরো করতে হবে৷ এটাও প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতির অন্যতম৷
গত এপ্রিল মাসে মুক্তিকান্ত তাঁর পথযাত্রা শুরু করেছিলেন৷৷ ৩ মাস হেঁটে আগ্রার হাইওয়ের ধারে অজ্ঞান হয়ে পড়েন তিনি৷ তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে৷ হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে আবার তিনি যাত্রা শুরু করবেন ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদিকে তাঁর প্রতিশ্রুতি পূরণের দাবী জানাতে তাঁর সঙ্গে দেখা করবেন৷
আনন্দমার্গীয় বিধিতে অন্নপ্রাশন ও নামকরণ
নিজস্ব সংবাদদাতা, আসানসোল, বর্ধমান ঃ গত ৩রা জুন আসানসোলের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রী সঞ্জিৎ মজুমদার ও শ্রীমতী বনশ্রী মজুমদারের পুরে অন্নপ্রাশন ও নামকরণ আনন্দমার্গের সমাজশাস্ত্র চর্র্যচর্য অনুসারে অনুষ্ঠিত হয়৷ অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয় আনন্দমার্গের কুমারপুর আশ্রমে৷ মার্গীভাই-বোন ও আত্মীয়স্বজনের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটি আনন্দমুখর হয়ে ওঠে৷ অনুষ্ঠানের অঙ্গ হিসাবে সকাল ৯ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত তিনঘন্টা অখন্ড কীর্ত্তনের আয়োজন করা হয়৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন শ্রীমতী দীপ্তি মাইতি ও আচার্য শুভপ্রসন্নানন্দ অবধূত৷ অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন আচার্য মোহনানন্দ অবধূত৷ অনুষ্ঠানে শিশুপুরে নামকরণ করা হয় অর্চিষ্মান৷ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অবধূতিকা আনন্দসুধা আচার্যা, অবধূতিকা আনন্দসুমিতা আচার্যা, অবধূতিকা আনন্দ সর্বাণী আচার্যা প্রমুখ৷ প্রায় দুইশত অতিথি অভ্যাগতদের মিলিতভোজে আপ্যায়িত করা হয়৷