গোর্খাল্যাণ্ড

বিমল গুরুং এখন বাঘের পীঠে চড়েছে - এখন বাঘের পীঠ থেকে নামবার উপায় খুঁজছে?

গোর্খাল্যাণ্ড নিয়ে নূতন করে হিংসাত্মক আন্দোলন ও পাহাড়ে একটানা বনধ্ ডেকে এখন গুরুং বনধ্ তোলার পথ খঁুজে পাচ্ছে না৷ সাধারণ পাহাড়বাসীর খাদ্য মিলছে না, গুদাম লুটের চেষ্টা চলছে৷ সাধারণ মানুষ এখন ভেতরে ভেতরে মোর্চা নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে৷ যদিও মুখে সাহস করে কিছু বলতে পারছে না৷

গোর্খাল্যাণ্ডের মত বিচ্ছিন্নতাবাদী হঠকারী আন্দোলন চিরকালের মত বন্ধ হোক

প্রভাত খাঁ

সবার ওপরে পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়ন৷ তার জন্যে চাই শান্তি  শৃঙ্খলা ও আইনের শাসন৷ অতীতের কথা বলে সময় নষ্ট করাটা ভালো নয়৷  বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী পাহাড়ে শান্তি-শৃঙ্খলা ফেরাতে তো একধাপ এগিয়ে দার্জিলিংয়ে জিটিএ করেছিলেন প্রায় পাঁচ বছর আগে৷ পাঁচ বছরে দার্জিলিংয়ের উন্নতিকল্পে হাজার হাজার কোটি কোটি টাকা দিয়েছেন জিটিএ-কে৷ একমাস পরে পাঁচ বছর পূর্ণ হবে৷ বিমল গুরুংয়ের নতুন দল জনমুক্তি মোর্চা কোথায় কত টাকা খরচ করেছেন, তার হিসেব আজ পর্যন্ত দেননি৷ মুখ্যমন্ত্রী দার্জিলিংয়ে গেছেন মন্ত্রী পরিষদের সভা করতে৷ রাজ্যের সার্বিক উন্নয়নের পর্যালোচনা করতে৷ এটাকে গ্রীষ্মকাল অধিবেশন বলা যায়৷ আগে সেই অধিবেশন হয়েছিল সিদ্ধার্থ শঙ

দার্জিলিংয়ের গোর্খাল্যাণ্ড আন্দোলনের পেছনে চীনের হাত আছে

দার্জিলিঙে বিদেশী গোর্র্খদের বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন ও সেই আন্দোলনকে সামনে রেখে দার্জিলিং বনধ্ এর ফলে ২০শে জুন পর্যন্ত  প্রতক্ষভাবে ও পরোক্ষভাবে ক্ষয়-ক্ষতির  পরিণাম  ১৫০ কোটি টাকা৷ ৮ই মার্চ মুখ্যমন্ত্রী পাহাড়ে মন্ত্রিসভা ডাকার দিন থেকেই গোর্র্খল্যান্ড মুক্তি মোর্র্চ সুপ্রিমো বিমল গুরুং গোর্র্খল্যান্ড রাজ্যের দাবীতে অনির্দিষ্টকাল বনধ্ ঘোষণা করে৷ মোর্র্চর ডাকা বনধের জন্য পর্যটন শিল্প মার খাচ্ছে৷ ব্যবসা বাণিজ্যের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে৷  তাছাড়া পুলিশের গাড়ীতে  ও অন্যান্য সরকারী  বাসে আগুন লাগানো,  বিভিন্ন  সরকারী দফতরে আগুন লাগানো---এসব মিলিয়ে ২০শে জুন পর্যন্ত প্রায় ১৫০ কোটি টাকার মতো সম্পত্ত

দার্জিলিংয়ে গোর্খাল্যাণ্ড আন্দোলনের প্রতিবাদে আমরা বাঙালী

বারাসত : অবিলম্বে দার্জিলিংয়ে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী বিমল গুরুং-এর  গ্রেফ্তারের দাবীতে ১৪ই জুন বুধবার বিকেল ৪টায় বারাসাত ষ্টেশন থেকে আমরা বাঙালীর একটি মিছিল চাঁপাডালির মোড়ে এসে পৌঁছায়৷ দার্জিলিং পাহাড়ে সম্প্রতি সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী বিমল গুরুংকে অবিলম্বে গ্রেফ্তারের দাবী ও দার্জিলিংয়ের স্কুল কলেজে বাংলা ভাষা আবশ্যিক করার দাবীতে ও বিমল গুরুংএর অসংবিধানিক দাবী দাওয়ার প্রতিবাদে আমরা  বাঙালীর পক্ষ থেকে চাঁপাডালি মোড়ে পথ অবরোধ করা হয়৷ প্রতিবাদ সভায় বিমল গুরুং-এর কুশপুত্তলিকা দাহ করে উল্লিখিত দাবীর ভিত্তিতে বক্তব্য রাখেন জয়ন্ত দাস, বিকাশ বিশ্বাস, অজিত বিশ্বাস, উজ্জ্বল ঘোষ, দীপঙ্কর মন্ডল প্রমুখ৷ এই পথ

বিজেপির দার্জিলিংয়ের স্কুলগুলিতে বাংলা শিক্ষার বিরোধিতা

গত ১৬ই মে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবাঙলার সমস্ত স্কুলে দশম শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা পড়ানো বাধ্যতামূলক করার কথা ঘোষণা করেছেন৷ দার্জিলিংয়ে বিমল গুরুংরা এর বিরোধিতা করেছে৷ এর প্রতিবাদে পাহাড়ে স্কুল-কলেজ বন্ধ রেখে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে৷ নেপাল থেকে জীবিকার সন্ধানে গোর্খারা বা নেপালীরা পশ্চিমবঙ্গে এসে বসতি স্থাপন করেছে৷ ১৯৫০-এর ভারত-নেপাল চুক্তিতেও বলা হয়েছে নেপালীরা জীবিকার জন্যে ভারতে বসবাস করতে পারবে, কিন্তু তারা এদেশের নাগরিকত্ব পাবে না৷ অর্থাৎ তারা বিদেশী বলেও পরিচিত থাকবে৷ সেই বিদেশী নেপালীরা পশ্চিমবাঙলায় থাকবে, এখানকার সব সুবিধা ভোগ করবে অথ