গুজরাট বিধানসভা নির্র্বচন ঃবিজেপি ক্রমশ: জমি হারাচ্ছে
গুজরাট বিধানসভা নির্র্বচন শুরু হচ্ছে আগামী ৯ই ডিসেম্বর৷ নির্বাচনের তারিখ যতই এগিয়ে আসছে, বিজেপি ততই জমি হারাচ্ছে৷ সবার মনে প্রশ্ণ, এবার কী হবে?
গুজরাট বিধানসভা নির্র্বচন শুরু হচ্ছে আগামী ৯ই ডিসেম্বর৷ নির্বাচনের তারিখ যতই এগিয়ে আসছে, বিজেপি ততই জমি হারাচ্ছে৷ সবার মনে প্রশ্ণ, এবার কী হবে?
একটা গল্প আছে যে এক জ্ঞানী আর এক ভক্ত আমবাগানে গেল৷ জ্ঞানী পর্যবেক্ষণ করা শুরু করল–এগুলি ল্যাংড়া আম, না হিমসাগর, না অন্য কোনো প্রজাতির আম৷ পৃথিবীতে প্রায় পনেরশো প্রজাতির আম আছে৷ জ্ঞানী দেখতে শুরু করল যে বাগানে আরও কত রকমের আম গাছ আছে৷ এই বিশ্লেষণ অনেকক্ষণ পর্যন্ত চলতে চলতে শেষ পর্যন্ত সূর্যাস্ত হ’ল আর আমের বাগানে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো৷ তখন জ্ঞানী তাড়াতাড়ি আবার কোন্ গাছে কত পাতা আছে, কত শাখা–প্রশাখা আছে, তা গুনতে শুরু করল৷ রাত বাড়তে থাকল৷ কিন্তু এর মধ্যে ভক্ত কী করল?
বিকেন্দ্রিত সামাজিক–অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় অতি সহজেই কৃষি ও শিল্পের আধুনিকীকরণ করা যায় ও তার উৎপাদিত দ্রব্যের বাজারও সহজে পাওয়া যায়৷ এইভাবে যদি সামাজিক–অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলি আপন আপন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার বিকাশ ঘটায় তাহলে বিভিন্ন অঞ্চলের মাথা পিছু আয়–বৈষম্য হ্রাস পাবে ও অনুন্নত অঞ্চলের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়ে তাকে উন্নত অর্থনৈতিক অঞ্চলের সমপর্যায়ে আনা যাবে৷ প্রত্যেকেই অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দ ভোগ করবে৷ যখন প্রত্যেকটি অঞ্চলের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা আসবে তখন সমস্ত দেশই অতি দ্রুত অর্থনৈতিক স্বয়ংসম্পূর্ণতা লাভ করবে৷
এই পৃথিবীর বয়স কয়েক কোটি বছর৷ আর এই পৃথিবীতে মানুষেরও আবির্র্ভব প্রায় দশ লক্ষ বছর আগে৷ পৃথিবী একটি গ্রহ, এই বিশ্বে এমন কত যে গ্রহ আছে তার হিসেব নেই৷ আমরা আমাদের নিকটতম নক্ষত্র সূর্যের জন্যে অস্তিত্ব রক্ষা করে চলেছি৷ এই সূর্যের জন্যে দিন ও রাত্রি হয়, ঋতু পরিবর্ত্তন হয়৷ এটাই করুণাময় শ্রষ্ঠার অসীম কৃপা৷
সম্প্রতি কলকাতার তথাকথিত অভিজাত স্কুল নামে পরিচিত জি.ডি.বিড়লা স্কুলে সাড়ে চার বছরের এক শিশুর ওপর যৌন নির্র্যতন ঘটার পর একদিকে যেমন শিশুটির-স্কুলে যাওয়ার ব্যাপারে ভয়ঙ্কর আতঙ্ক দেখা দিয়েছে তেমনি সারা দেশে ছেলেমেয়েদের পিতা-মাতা বা অভিভাবকরা ও তাদের ছেলে মেয়েদের সুশিক্ষা ও নিরাপত্তার ব্যাপারে শঙ্কিত৷
সম্প্রতি আবার অন্য এক স্কুল এম. পি. বিড়লা স্কুলেও সাড়ে তিন বছরের মেয়ের ওপর স্কুলের দুই শিক্ষাকর্মীর অনুরূপ যৌন নির্যাতনের খবর সামনে এসেছে৷ এই ঘটনাটি সেপ্ঢেম্বরে ঘটেছিল৷ থানায় যথারীতি ডায়রী করা হয়েছিল৷ অভিযুক্তদের ছবিও মেয়েটি চিহ্ণিত করেছে৷ কিন্তু তাদের এখনও গ্রেফতার করা হয়নি৷
কালের কল call) আসে সময়ের তালে তাল মিলিয়ে৷ গজ-বৃহস্পতিরা বলেন এটা বিজ্ঞানের যুগ৷ মানুষ গণতন্ত্র, সাম্য, ঐক্য, শান্তি, বাকস্বাধীনতার পূজারী, আমরা এগিয়ে চলেছি৷ অগ্রগতির নমুনা ছড়িয়ে আছে পথে ঘাটে ফুটপাতে, হোডিংএ , ব্যানারে, গাছের গুঁড়িতে, পাহাড়ের গায়ে, মাঠে-ময়দানে এমনকি আলাপচারিতায়৷ এককটি সময় ছিল যখন মানুষ ছিল শ্রুতিনির্ভর৷ শ্রুতিটাই ছিল প্রামাণ্য৷ বেদ তো মানুষ শুণে শুণেই মনে রাখত৷ তাই বেদের আর এক নাম হয়ে গেল ‘শ্রুতি’৷ পাশাপাশি এও শোনা যায় যে শোনা কথার বা মুখের কথার মূল্য নেই৷ লিখিত নিদর্শন চাই৷ আদালতের শুনানিতে সাক্ষ্য প্রমাণ-এ লিখিত তথ্যাদির সঙ্গে বস্তুগত নমুনাই গ্রাহ্য হলেও শ্রুতিকেও সঙ্গ
গত ৫ই ডিসেম্বর কোচবিহারে শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর শুভ পদার্পণ দিবস বিবিধ কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করা হ’ল৷
প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়৷ কীর্ত্তন ,ধর্মচক্র,গুরুদেবের চরণে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদনের পর শুরু হয় স্মৃতি চারণা৷ ১৯৬৭ সালের পূর্বে যারা আনন্দমার্গ প্রচারক সংঙ্ঘের সাথে যুক্ত হয়ে যারা সেদিন গুরুদেবকে কোচবিহারে সাদর আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তাদের মধ্যে প্রথমেই স্মৃতি চারণ করেন শ্রী প্রদীপ কুমার সরকার৷ তিনি উল্লেখ করেন, পরমারাধ্য ৰাৰার দেওয়া সমাজসেবার কিছু শর্ত পূর্ণ করার পর তবেই তিনি কোচবিহার আসতে রাজী হন ও ধর্মমহাচক্র অনুষ্ঠিত হয়৷
সৃষ্টির প্রারম্ভের আগের কথা৷ সে সময় দেশ–কাল–পাত্রের মত সাপেক্ষ সত্তা ছিল না৷ একমাত্র ছিল অখণ্ড অসীম, ক্ষৃহৎ, সর্বব্যাপী সত্তা, আর সেই সত্তার সাক্ষিত্বরূপে ছিলেন পরমপুরুষ৷ সেই অখণ্ড সৃষ্টির রচয়িতা পরমপুরুষ নিজেকেই অনেক রূপে নানাপ্রকারে অভিব্যক্ত করলেন৷
‘‘ত্বং স্ত্রী ত্বং পুমানসি, ত্বং কুমার উত বা কুমারী৷
ত্বং জীর্নোদণ্ডেন বঞ্চয়সি ত্বং জাতো ভবসি বিশ্বতোমুখঃ৷’’
‘‘নীলঃ পতংগো হরিতো লোহিতাক্ষ
স্তত্তিদ্গর্ভ ঋতবঃ সমুদ্রাঃ৷
অনদিমত্বং বিভুত্বেণ বর্ত্তসে
যতোজাতানি ভুবনানি বিশ্ব৷৷’’
দুই বা ততোধিক সামাজিক–অর্থনৈতিক অঞ্চল একসঙ্গে মিলিত হতে পারে যদি কয়েকটি শর্ত পূরণ হয়৷ শর্তগুলি হ’ল–
১৯৭০ সালে উত্তর বিহারের একজন ভাল গৃহী আচার্যের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছিল৷ তিনি হলেন ডঃ বিদ্যার্থীজী (আয়ুর্বেদিক ডাক্তার)৷ উনি ‘বাবা’র (শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী) খুব ভক্ত৷ তিনি বাবার সম্পর্কে তাঁর এক বিস্ময়কর অনুভূতির কথা আমাকে বলেছিলেন৷ এই ঘটনাটা অনেক আগের৷ তখন তিনি নূতন মার্গী ছিলেন৷ তাঁর ধর্মপত্নী তখনও মার্গী হননি৷ তবে তিনি বিদ্যার্থীজীর সাধনাতে বাধা দিতেন না৷ উনি (ধর্মপত্নী) একবার এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হ’ন৷ প্রতিবেশীরা সবাই পরামর্শ দিলেন স্ত্রীকে বড় শহরে নিয়ে গিয়ে ভাল ডাক্তার দেখাতে৷ তা না হলে যে কোনো সময় তাঁর মৃত্যু হতে পারে৷ বিদ্যার্থীজীর টাকা পয়সা বেশী ছিল না৷ যাই হোক স্ত্রীর