December 2017

মার্গীয় বিধিতে  বিবাহানুষ্ঠান

গত ১৩ই ডিসেম্বর  আনন্দমার্গীয় বিধিতে এক বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়৷  পাত্র মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি মহকুমার অন্তর্গত ঘুনটিয়া গ্রামের শ্রী সুজিত ঘোষ (পিতা) ও শ্রীমতী অঞ্জলি ঘোষের  জ্যোষ্ঠ পুত্র মিলন ঘোষ৷ আর পাত্রী গুন্দুরিয়া গ্রাম (কান্দি) নিবাসী শ্রী গোলবদন (পিতা)  ও শ্রীমতী  রিনা  ঘোষ (মাতা) -এর  কন্যা কল্যাণীয়া কৃষ্ণা ঘোষ৷

এই বিবাহানুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন পাত্র-পক্ষে আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত  ও পাত্রীপক্ষে শ্রী সাক্ষী গোপাল ঘোষ৷ শেষে আনন্দমার্গের বিবাহব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত৷

মার্গীয় বিধিতে নামকরণ ও অন্নপ্রাশন

ত্রিপুরার গোমতী জেলার উদয়পুরের কুপিলং গ্রাম নিবাসী সুধন দেবনাথের  পৌ ও সজল চন্দ্র দেবনাথের  শিশুপুরে শুভ  নামকরণ ও অন্নপ্রাশন গত ১৮ই ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত  হয়৷

প্রভাত সঙ্গীত, কীর্ত্তন ও সাধনার পর আনন্দমার্গের আদর্শের  ওপর বক্তব্য রাখেন ও পৌরোহিত্য করেন  আচার্য সুনন্দানন্দ অবধূত৷ শিশুর নাম রাখা হয়৷ ‘তপোব্রত’৷

সি. আর. দাশগুপ্ত  পরলোকে

বিজ্ঞানের ছাত্রের মধ্যে কে. সি. নাগ ও ফিজিক্সে সি. আর. দাশগুপ্তের বই পড়েনি এমন কাউকে প্রায় পাওয়া যাবে না৷ শ্রী দাহগুপ্ত ছিলেন সিটি কলেজের অধ্যাপক৷ দীর্ঘদিন তাঁর বই ছিল ক্যালকাটা বুক হাউস ও বুক সিণ্ডিকেটের বেস্ট সেলার অর্থাৎ সর্বাধিক বিক্রিত পুস্তক৷ শ্রী দাশগুপ্তের জন্ম হয়েছিল বাঙলাদেশের খুলনা জেলায়৷ গত ১২ই ডিসেম্বর ভোরবেলায় তিনি সকলকে ছেড়ে চলে গেলেন৷ মৃতুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর৷ আমরা শোকাহত৷ তাঁর অমর আত্মার উদ্দেশ্যে আমরা শ্রদ্ধা নিবেদন করি৷

 

পরলোকে আচার্য ত্রম্বকেশ্বরানন্দজী

গত ২২শে  ডিসেম্বর  আনন্দমার্গের Dada Tryambakeshvarananda প্রবীণ সন্ন্যাসী আচার্য ত্র্যম্বকেশ্বরানন্দ  অবধূত  পরলোক গমন করেন৷ তাঁর  মৃত্যুসংবাদ মুহূর্তের  মধ্যে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে  যায় ও  দেশ-বিদেশের  আনন্দমার্গী মহলে গভীর শোকের ছায়া নেমে আসে৷  বিশেষ করে  প্রাউট-দর্শনের ওপর তাঁর অগাধ জ্ঞান,  প্রাউট প্রচার  ও  প্রভাত সঙ্গীত  প্রচারে  তাঁর  মহান  অবদানের  জন্যে  আচার্য ত্র্যম্বকেশ্বরানন্দজ্  আনন্দমার্গী

সভ্যতার সঙ্কট ও তার প্রতিকার

আচার্য গুরুদত্তানন্দ অবধূত

সবাই সুখ চায়, শান্তি চায়৷ কিন্তু বর্তমান পরিবেশ পরিস্থিতি সুখ বা শান্তির জন্যে অনুকূল নয়৷ অর্থ দিয়ে মানুষ কত কি করছে৷ সুখ শান্তি সে তো অর্থকরী ফসল নয় যে অর্থ দিয়ে তা কিনবে৷ তা মানুষের কর্মের পরিণতি৷ বর্তমান এ জটিল পরিস্থিতিতে এককভাবে শান্তি রক্ষা করাও সম্ভব নয়৷ তাই সামূহিক জীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে হলে চাই শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা৷ আর তারই জন্যে প্রয়োজন কুসংস্কার মুক্ত বৃহদাদর্শ৷ ‘‘যত মত তত পথ’’ হলে এখন আর চলবে না৷ সর্বধর্ম সমন্বয়ও আর কাজে লাগছে না৷ তাই চাই সংগ্রামী জীবন, বলিষ্ঠ মন, কর্মতৎপর,  সৎসাহসী গোষ্ঠীবদ্ধ মানুষ৷ কী তাঁদের কাজ?

বাংলাদেশের আনন্দমার্গের মনোজ্ঞ সাংসৃকতিক অনুষ্ঠান

Bangla desh

 

 

বগুড়া (বাংলাদেশ)ঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বগুড়ায় ১৬ই থেকে ১৮ই ডিসেম্বর --- এই তিন দিনের  ‘বিজয়  মেলা’-র প্রথম দিনেই আনন্দমার্গ সুকলকে  এখানে সাংসৃকতিক অনুষ্ঠান করার অনুমতি  দেয়৷  সেই অনুসারে  বগুড়া আনন্দমার্গ সুকলের  ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা  পরম শ্রদ্ধেয়

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ

আমেরিকান ডাক্তাররা  মানুষের  শরীরে এক নূতন ক্যান্সার খুঁজে পেয়েছেন, যার কারণ সিলভার নাইট্রো অক্সাইড৷ যখন তুমি  মোবাইল কার্ড নখ দিয়ে ঘষে তোল তখন এটি তোমার শরীরে স্কিন ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়াতে  পারে৷  এছাড়া বিশেষজ্ঞদের কিছু পরামর্শ

(১) সন্ধ্যা ৫ টার পর ভারী খাদ্য  খেও না, (২) রাতের চেয়ে দিনে জল বেশি পান করো৷(৩) ঘুমানোর উত্তম সময় হল রাত ১০টা থেকে  ভোর ৪টা৷ (৪) মোবাইলের চার্জে বাতি যখন শেষ দাগে তখন কোনো কল ধরো না, এ সময় রেডিয়েশন অন্যান্য সময়ের চেয়ে ১০০ গুণ বেশি থাকে৷

জনপ্রতিনিধিদের যোগ্যতা

গুজরাট বিধানসভার ১৮২ জন বিধায়কের মধ্যে ৪৭ জনের বিরুদ্ধে ক্রিমিন্যাল কেস চলছে৷ ১৪১ জন ক্রোড়পতি৷ ৯৬ জনের পড়াশুণা ক্লাস ফাইভ থেকে বারো ক্লাস পর্যন্ত মাত্র৷ ৬০ জন কেবল স্বাক্ষর করতে পারে৷ এরা জনসাধারণের কী কল্যাণ করবে? এটাই বর্তমান গণতন্ত্রের অবস্থা৷

অজীর্ণ রোগে নিরাময়

অজীর্ণ রোগ নিজে প্রাণঘাতক নয় কিন্তু এর ফলে অনেক প্রাণঘাতক রোগের সৃষ্টি হতে পারে ও বৈবহারিক জগতে এই ব্যাধি কষায় বৃত্তিকে বাড়িয়ে দেবার ফলে মানুষ অত্যন্ত খিটখিটে হয়ে পড়ে৷ অজীর্ণ রোগ থেকে পাকস্থলীর, অন্ত্রের ও মলনাড়ীর বিভিন্ন ধরণের ক্ষত, কোষ্ঠকাঠিন্য ও জটিল আমাশয় সৃষ্টি হবার সম্ভাবনা পূর্ণ মাত্রায় থেকে যায়৷

চিকিৎসা ঃ

প্রাতে ঃ উৎক্ষেপ মুদ্রা, ময়ূরাসন, পদহস্তাসন, শয়ন বজ্রাসন, আগ্ণেয়ী প্রাণায়াম৷