March 2018

তব চিত্তে

শ্রীমন

জীবনে মরণে তোমাকেই আমি জানি,

জানি প্রভু মনোপটে তব ছবি মানি৷

আলো আঁধারের খেলায় তব লীলায়,

মন মেতেছে, ভুবন মেতেছে বিশ্বদোলায়৷

চির অন্ধকার থাকবে না আর

আলো আনিলে প্রভু,

অসাধ্য সাধন, ভালবাসার বন্ধ দ্বার

খুলে দিলে তবু,

ডাক দিয়েছ সব মানবে

তব করুণার অনুরাগে,

জীবে প্রেম জাগিয়েছ ভবে

তব কুসুম পরাগে৷

তুমি হাসিয়েছ কাঁদিয়েছ

তুমি মাতিয়েছ নৃত্যে

তোমার তরেই যাওয়া আসা

তোমায় চাওয়া চিত্তে৷

‘‘চক্রং ভ্রমতি মস্তকে’’

পূর্ব প্রকাশিতের পর–

কিপ্ঢেকঞ্জুস ভাবলে–আরও এগিয়ে দেখি ...... দেখি সম্মুখে আরও কী রয়েছে৷ কিপ্ঢেকঞ্জুস এগিয়ে চলেছে–তিরবেগে তুরঙ্গের মত .......বল্গাবিহীন অশ্বের মত উল্কার গতিতে৷ কিছুদূর যাবার পর সে দেখে সামনে রয়েছে মণি–মুক্তা–মাণিক্যের পাহাড়৷  মণি–মাণিক্য* সে ভাবলে–এতদূর যখন এসেছি তখন আরও মূল্যবান কিছু পাওয়া যায় কিনা এগিয়ে দেখি৷.......এবার সে দৌড়ে দৌড়ে চলেছে ...........হাত–পা অবসন্ন, দম নিতে পারছে না৷ .......সর্বাঙ্গ দিয়ে কালঘাম ছুটছে.........তবুও সে ছুটে চলেছে.......ছুটে চলেছে .......এ চলার কি শেষ নেই

রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে বাঙলাদেশের কাছ থেকে জয় ছিনিয়ে নিল ভারত নিধহাস ট্রফিতে ফাইনালের নায়ক দীনেশ কার্ত্তিক

গত ১৮ই মার্চ কলম্বোয় অনুষ্ঠিত নিধহাস ট্রফির ফাইনালে বাঙলাদেশের বিরুদ্ধে রুদ্ধশ্বাস জয় পেল ভারত৷ টি-২০-র এই ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে বাঙলাদেশIndia team ১৬৬ রান করে৷ শেষ ওভারে বাঙলাদেশের ব্যাটসম্যান ১৬ রান ছিনিয়ে নেয়৷ ২০ ওভারে ১৬৭ রান তোলা ভারতের কাছে খুব কঠিন টার্গেট না হলেও খুব সহজও ছিল না৷ রোহিত শর্মার নেতৃত্বে ভারতের তরুণ খেলোয়াড়রা এই ফাইনালে ম্যাচ প্রায় হাতছাড়া করে ফেলেছিল৷  কিন্তু শেষ বলে ছক্কা মেরে

বাতাসে বারুদের গন্ধ, তবু নাদিয়া লক্ষ্যে অবিচল সফল মহিলা ফুটবল কোচ হয়ে এখন লক্ষ্য ক্রীড়াস্কুল গড়ার

অশান্তি একরকম শ্রীনগরের নিত্য সঙ্গী৷ গোলা-গুলি-রক্ত, খুন-খারাপি শ্রীনগরের রাস্তাঘাটে, অলিতে-গলিতে৷ এযেন এক দমবন্ধ করা পরিবেশ৷ এখানে স্বপ্ণেও Nadiaযেন মৃত্যু ঘনিয়ে আসতে চায়৷ সেইরকম পরিবেশে থেকে কেউ একজন স্বপ্ণ দেখছেন ফুটবল নিয়ে৷ এমন পরিবেশের মধ্যেও  অন্তরে ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা ও স্বপ্ণটাকে বাস্তবে রূপ দিতে বদ্ধপরিকর একটি মেয়ে৷ নাম নাদিয়া নিঘাত৷ তাঁর চারিপাশে ঘিরে রয়েছে আতঙ্ক তবুও তিনি বল পায়ে মাঠে ফুল ফোটান বাচ্চা ছেলেমেয়েদের প

মহম্মদ শামির পাশে পাকিস্তানী মডেল আলিশবা৷

একজন মহিলা বলছেন তিনি দোষী ও হঠকারী৷ আর একজন বলছেন তাঁর কোনও দোষ নেই৷ মহম্মদ শামির বিরুদ্ধে কয়েক দিন যাবৎ তাঁর স্ত্রী হাসিনের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ক্রীড়ামহলে জল্পনা শামির ভবিষ্যৎ নিয়ে৷ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডও এ ব্যাপারে শামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন বলে খবরে প্রকাশ৷ এমন অবস্থায় শামির হয়ে কথা বললেন পাকিস্তানী মডেল আলিশবা৷ পাকিস্তানী মডেল বলেছেন---নিছকই ফ্যান হিসেবে শামির সঙ্গে দেখা করেছি দুবাই বিমানবন্দরে৷ অন্য কোনও অভিপ্রায় ছিল না৷ শামি চরিত্রগতভাবে একেবারেই ত্রুটিমুক্ত৷ আলিশবার এই মন্তব্যের একটাই লক্ষ্য যে শামির স্ত্রী হাসিনের অভিযোগ ভিত্তিহীন৷