আজ মাগো পাশের বাড়ি
হয়নি কিছু রান্না,
খেলতে গিয়ে
শুনতে পেলাম
তাদের করুণ কান্না৷
সারাটা দিন না খেয়ে সব
ক্ষুধার জ্বালায় মরে,
খাবার মত এমন কিছু
নেই যে তাদের ঘরে৷
আমরাতো মা খেয়ে-দেয়ে
বেশতো আছি সুখে,
দাওনাগো মা খাবারটা আজ
অনাহারীর মুখে৷
আলোয় ধরো তোমার মনটাকে
যত বিষ আছে মনে ঝেরে ফেলো আজিকে৷
প্রজাত ভালবাসা উন্মেষিত করে
বিলিয়ে দাও মানবজাতির সমৃদ্ধির তরে৷
মনে করো নাকো তুমি ক্ষণিকের তরে
তোমার জীবন তুচ্ছ এ জগৎ সংসারে৷
তুমিও পারবে মহৎ কাজে প্রবৃত্ত হতে,
(পরে) সোনার পাতায় তোমার নাম লেখা রবে৷
প্রাচীনকালে কোনো লোক যদি অগ্ণিপরীক্ষায় কৃতকার্য হয়ে বেরিয়ে আসত অর্থাৎ সে যুগের সেই নিষ্ঠুর পরীক্ষাতেও দৈবলীলায় উত্তীর্ণ হয়ে আসত সেক্ষেত্রে এই উত্তীর্ণ হওয়াটাকে ৰলা হত ‘কোষশুদ্ধি’৷
কোনো জিনিস অযোগ্য লোকের হাতে পড়ে যদি অপব্যবহূত হয়, তারপর সেটিকে যদি পৰিত্র করা অর্থে পুড়িয়ে নেওয়া হয় তখন সেই বস্তুকেও ‘কোষশুদ্ধি’ ৰলা হয়৷
স্পিরিচ্যুয়ালিষ্টস্ স্পোর্টস এ্যণ্ড এ্যডভেঞ্চারস্ ক্লাব ফুটবল একাডেমি, আনন্দনগর থেকে ‘‘কলকাতা ফুটবল প্রিমিয়ার লীগ’’ খেলার জন্যে উয়ারী এ্যথলেটিক ক্লাবের (উয়ারী এ.সি) প্র্যাক্টিস ম্যাচে দুজনকে পাঠানো হয়৷ চুড়ান্ত প্রতিযোগিতায় দুজনকেই নির্বাচিত করা হয়৷ এদের নাম হচ্ছে হেমলাল মাণ্ডি ও পূর্ণচন্দ্র মাণ্ডি (লাল জার্সি) ৷ উয়ারী.এ.সি ক্লাবের কর্ণধার শ্রীইন্দ্রনাথ পাল মহাশয়কে প্রেরিত প্লেয়ারদের নির্বাচিত করার জন্যে ফুটবল একাডেমি, আনন্দনগরের পক্ষ থেকে উষ্ণ অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাই৷
বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে বিতর্কে আর্জেন্টিনা ফুটবল দল৷ অনূধর্ব-২০ বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন না করতে পারলেও প্রতিযোগিতায় লিয়োনেল মেসির দেশকে খেলার সুযোগ করে দিয়েছে ফিফা, এমনই জানা গেছে সংবাদমাধ্যমের দ্বারা৷ এটা নিয়েও অভিযোগও উঠেছে৷ অনূধর্ব-২০ বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনের জন্য গত মাসে দক্ষিণ আমেরিকায় অনূধর্ব-২০ প্রতিযোগিতা হয়েছে৷ ৫ দেশের প্রতিযোগিতায় চতুর্থ স্থানে শেষ করেছে আর্জেন্টিনা৷ ব্রাজিল, প্যারাগুয়ে ও কলম্বিয়ার কাছে হারতে হয়েছে জাভিয়ের মাস চেরানোর কোচিংয়ে খেলা দলকে৷ যোগ্যতা অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার অনূধর্ব-২০ বিশ্বকাপে খেলার কথা ছিল না আর্জেন্টিনার৷ কিন্তু হঠাৎ তাদের সেই সুযোগ দেয় ফিফা এই নিয়
‘‘জীবনে সত্যিকারের কোন মহৎ আদর্শ না পাওয়া পর্যন্ত মানুষের জাগতিক ভোগলিপ্সা মেটে না৷ নেকড়ে বাঘের মত তার খাবার আশা কিছুতেই পূর্ণ হয় না৷ সর্বদাই সে যেন বলছে---‘‘মৈ ভুখা হুঁ৷’’ তার মুখের হাঁ যেন খোলাই রয়েছে৷ আর পৃথিবীর বোকা মানুষগুলো নিজেদের বিধিলিপিকেই স্মরণ করে তার মধ্যে প্রবেশ করছে৷ এই হিংস্র নেকড়ের দল তাদের রক্ত-মাংস নিঃশেষে খেয়ে ফেলে নীরস হাড়গুলোকে বাইরে ফেলে দিচ্ছে৷ এই নেকড়ে-দর্শনকেও কি মানতে হবে?
আকাশ আমায় শিক্ষা দিল উদার হতে ভাইরে,
কর্মী হবার মন্ত্র আমি বায়ুর কাছে পাইরে৷
পাহাড় শিখায় তাহার সমান
হই যেন ভাই মৌন মহান,
খোলা মাঠের উপদেশে---
প্রাণ খোলা হই তাইরে
সূর্য আমায় মন্ত্রণা দেয় আপন তেজে জ্বলতে
চাঁদ শিখাল হাসতে মিঠে মধুর কথা বলতে৷
ইঙ্গিতে তাই শিখায় সাগর
অন্তর হোক রত্ন আকর
নদীর কাছে শিক্ষা পেলাম আপন বেগে চলতে৷
---সুনির্মল বসু
গত ৮ ও ৯ই এপ্রিল উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বিরাটি মধুমালঞ্চ লজে ইয়ূনিবার্র্সল প্রাউটিষ্ট স্টুডেন্ট ফেডারেশন ও ইয়ূথ ফেডারেশনের দুইদিন ব্যাপী রাজ্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ সম্মেলনে রাজ্যের প্রাউটিষ্ট ছাত্র ও যুব সমাজের শতাধিক কর্মী সমর্থক যোগ দেন৷
করোনার সময়ে ভারতীয় অর্থনীতির হাল তলানীতে গিয়ে ঠেকেছিল৷ কোভিডের প্রভাব কাটিয়ে তা পুরোদমে চালু হয়ে গিয়েছে৷ ভারতের অর্থনীতি দ্রুত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ও এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেকটা মজবুত বলে কেন্দ্রীয় সরকার দাবী করলেও ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব সরকারের গলায় কাঁটায় মতো বিধি আছে৷ এই মূহূর্তে দেশের কর্মসংস্থানের পরিস্থিতি মোটেই আশাব্যঞ্জক নয়৷ উপদেষ্টা সংস্থা সি.এম.আই-এর পরিসংখ্যানে সেটা স্পষ্ট হবে৷ সেখানে দেখা গিয়েছে দেশে বেকারত্বের হার ৭.৮ শতাংশ৷ যা তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ৷ এর সঙ্গে গ্রাম ও শহরের ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব দুশ্চিন্তা বাড়িয়েছে৷ গত তিনমাসে শহরে বেকারত্বের সংখ্যা ৮ শতাংশ ছাড়িয়ে
বিজেপির মাথার মণির কণ্ঠে আমরা বারবার শুনে এসেছি স্বচ্ছ ভারত গড়ার আহ্বান৷ আর বঙ্গ বিজেপিতে যত তৃণমূলের অস্বচ্ছ লোকেরা দলে ভিড়ছে৷