August 2024

দুন এক্সপ্রেসে যাত্রী হামলার প্রতিবাদে আমরা বাঙালীর বিক্ষোভ প্রদর্শন

কুদরা স্টেশনে হাওড়াগামী দুন এক্সপ্রেসের সংরক্ষিত কামরায় কেদারনাথ ফেরত একদল বাঙালী পর্যটকদের ওপর চড়াও হয় কিছু বিহারী দুষৃকতী, আর পি এফের কাছে সাহায্য চাইলেও আরপিএফ নীরব থেকেছে৷ আরপিএফের এরূপ ব্যবহারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ‘আমরা বাঙালী’ ও ‘বাঙালী ছাত্র-যুব সমাজ’৷ আরপিএফের পরোক্ষ মদতের প্রতিবাদে ও দোষীদের শাস্তির দাবীতে হাওড়া স্টেশন থেকে হাওড়া ডিআরএম কার্যালয় অবধি বিক্ষোভ মিছিল করে এসে ডিআরএম সাহেবের নিকট ‘আমরা বাঙালী’ ও ‘বাঙালী ছাত্র-যুব সমাজ’ স্মারকপত্র জমা দেয়৷ ‘বাঙালী যুব সমাজের’ পক্ষে তপোময় বিশ্বাস বলেন- গত মঙ্গলবার হাওড়াগামী ডাউন দুন এক্সপ্রেসের সংরক্ষিত কামরায় কেদারনাথ ফেরত বাঙালী যাত্

গাঁদাল পাতা, কালমেঘ, নিশিন্দা, চিড়ের ক্বাথ ও চাল কুমড়ো

পরিচয় ঃ গাঁদাল পাতার সংস্কৃত নাম খরগন্ধা/খরগন্ধিকা/খরগন্ধনিভা৷ তিনটে শব্দেরই অর্থ গাঁদাল পাতা৷ খর মানে ....... পায়খানার দুর্গন্ধ৷ যে পাতায় কতকটা ওই ধরণের গন্ধ রয়েছে তা খরগন্ধা৷ গাঁদাল পাতার অন্য সংস্কৃত নাম হচ্ছে–কৃষ্ণপল্লবি/কৃষ্ণপল্লবী/কৃষ্ণপল্লবিনী৷ ঙ্মলৌকিক সংস্কৃতে ৰলা হয় গন্ধভাদালী ৰ৷ গাঁদাল একটি লতানে উদ্ভিদ৷

 ঠিকানা

কৌশিক খাটুয়া

ঠিকানা আমার রয়েছে বিশ্বময়,

কোনো ঠিকানাই চিরস্থায়ী নয়

         সাময়িক আশ্রয়,

কত সহস্র জীবন পরে

       মানব জনম হয়,

খুঁজে পেতে হবে অন্তিম ঠিকানা

         লক্ষ্য পরমাশ্রয়৷

 

অজস্র জনম, অজস্র ঠিকানা

       সবই ছিল অস্থায়ী,

মনুষ্যেতর জীবন প্রবাহ

       ছিল এর তরে দায়ী৷

নাই ধারণা, ধ্যান-সাধনা

     ছিলনা তাঁহার সন্ধান,

মানব জীবনে শিক্ষা পেলাম

    পশু-মানুষের ব্যবধান৷

 

করুণাময়ের লীলার ধারায়

  কত জীব দেহ অতিক্রম,

ক্রম উন্নত বিকশিত মন

দিদৃক্ষু

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

হে সুন্দর, হে প্রিয়তম,

ঘোচা ও মোহের ভ্রান্তি,

দেহের সীমার বাইরে দেখাও

তোমার দিব্যকান্তি৷

প্রকটিত হও অন্তরীক্ষে

আলোকিত করো সকল দিককে,

বিশালের মাঝে তুমি যে বিরাট,

ব্রহ্মাণ্ডের তুমি সম্রাট,

নয়ন কাঁদে তোমার বিরহ লাগি

সকল অঙ্গে তোমার সঙ্গ মাগি৷

মুছে দাও আজ সীমার ভূগোল

মুগ্দ করো গো নয়ন যুগল,

দৃষ্টি পথের ঘোচাও আঁধার,

সরাও জড়ের স্তূপ---

হে জ্যোতির্ময় দেখাও তোমার

দিব্যকান্তি রূপ৷

দুঃখ-খরার রুক্ষ জীবনে

আসুক স্নিগ্দ শান্তি,

হে সুন্দর, হে প্রিয়তম,

(১১) ডব্‌ ধাতুর অর্থ নীচে নাৰা/নীচে পড়ে যাওয়া/জলের তলায় থাকা৷ এই ‘ডব্‌’ ধাতু থেকেই ৰাংলায় ‘ডোৰা’ শব্দ এসেছে৷ মনে করো, তুমি সমতল ভূমির উপর দিয়ে যাচ্ছে৷ হঠাৎ একটু নীচের দিকে পড়ে গেল৷ অর্থাৎ মাটির স্তর একটু নেৰে গেল৷ এই নীচু অংশকেও আমরা তাই ডোবা ৰলি৷ ডোৰাতে যে জল জমে থাকতে হবেই এমন কোন কথা নেই৷ ৰাঙলার কোন কোন অংশ---ৰরিশাল, ফরিদপুর, ডাকা (ঢাকা), ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, আড়িয়ল, চাঁদপুর, কালিকচ্ছ, সরাইল প্রভৃতি স্থানগুলিকে এক কালে ডোবা জায়গা ৰলা হত কারণ ওই সকল স্থান বছরে প্রায় সাত মাস জলের তলায় থাকত ডুৰে থাকত৷ এই অর্থে পূর্ব ৰাঙলার একটি ৰড় অংশকে ‘ডবাক্‌’ বলা হত৷ এই ‘ডবাক থেকেই ডাকা (ঢাকা) শব্দটি

মনুষ নহীঁ, দেওতা হ্যায়

তোমরা এমন কিছু কিছু মানুষ নিশ্চয় দেখেছ যাদের শরীরে মায়ামমতা অত্যন্ত বেশী৷ বিপদে আপদে সবাই তাঁদের দ্বারস্থ হয়, তাঁরাও বিপন্ন মানুষকে বাঁচাবার জন্যে আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকেন৷ নিজেকে বিপদে ফেলেও অন্যকে বাঁচাবার চেষ্টা করেন৷ একটি ঘটনার কথা মনে পড়ল৷

সুব্রত মুখার্জী কাপে আনন্দমার্গ হাইস্কুলের নজর কাড়া সাফল্য

২০শে জুন’২৩ ‘ওয়েষ্ট বেঙ্গল কাউন্সিল ফর স্কুল গেমস এণ্ড স্পোর্টস’ আয়োজিত অনুর্ধ - ১৫ বছর ছেলেদের ‘৬৩তম ইণ্টার স্কুল সুব্রত মুখার্জী কাপ ফুটবল চেম্পিয়ানশিপ ২০২৪’ ঝালদা মহকুমা স্তর (পুরুলিয়া জেলা) ফুটবল প্রতিযোগিতা ঝালদা সত্যভামা বিদ্যাপীঠ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়৷ আনন্দমার্গ হাইস্কুল, আনন্দনগর জিলিংলহর হাইস্কুলকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ঝালদা মহকুমা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে৷ আনন্দমার্গ শিশুসদনের সন্তোষ দেব একাই তিনটি গোল করে৷  এখানে উল্লেখনীয় যে টীমের ছয়জন প্লেয়ার ‘স্পিরিচ্যুয়ালিষ্টস স্পোর্টস এণ্ড এডভেঞ্চারস ক্লাব’ SSAC  Academy) একাডেমিতে নিয়মিত অনুশীলন করছে৷ সন্তোষ দেবও একাডেমীর একজন৷ ২৪শে জুন ২০২৪, ‘ওয়েষ্ট ব

১৯ নভেম্বরের আমদাবাদ ফেরেনি ২৯জুনের বার্বেডোজে ১৭ বছর পর আবার বিশ্বজয়ী ভারত

শেষ ওভারের উথালপাথাল করা স্নায়ুর চাপের মধ্যে সূর্যকুমার যাদবের ক্যাচকে আর কী ভাবে ব্যাখ্যা করা সম্ভব? যে ক্যাচটাতে তিনি ‘কিলার’ মিলারকে ফিরিয়ে দিয়ে নিশ্চিত করলেন, বলটা লুফে নেওয়ার পরে শরীর বেরিয়ে যাচ্ছে, ভারসাম্য ধরে রাখা যাচ্ছে না দেখে ফিল্ডার বাউন্ডারির বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার আগে বলটা শূন্যে ছুড়ে দিচ্ছেন৷ তার পরে বল বাতাসে থাকা অবস্থায় গোলদড়ির ওপার থেকে ফিরে এসে সেটাকে তালুবন্দি করে নিচ্ছেন৷ ক্রিকেটের আইন অনুযায়ী আউট, কারণ শরীর যখন সীমানার বাইরে যাচ্ছে, তখন বলের সঙ্গে সংস্পর্শ নেই৷ কিন্তু যত সহজে বলা হল, তত সহজে কি করে দেখানো সম্ভব? কোথায় আইপিএল আর কোথায় বিশ্বকাপ ফাইনাল?

ঈশ্বর সম্প্রাপ্তি একমাত্র লক্ষ্য

মানুষ সাধনা করে ঈশ্বর প্রাপ্তির জন্যে৷ এখন ঈশ্বর সম্প্রাপ্তিটা কেমন জিনিস –না, নিজের সত্তাটা, নিজের অস্তিত্বৰোধটা পরমপুরুষে মিলিয়ে দেওয়া৷ এই মিলিয়ে দেওয়ার উপায়টা কী সাধনার দ্বারা নিজেকে, নিজের সমগ্র সত্তাৰোধকে পরমপুরুষের কাছে নিয়ে যাওয়া ও এর সঙ্গে সঙ্গে আর কী করা –না, কীর্তনের দ্বারা পরমপুরুষকে আকৃষ্ট করে তাঁকে নিজের নিকটে নিয়ে আসা৷

নোতুনের আহ্বান

পথিক বর

 প্রথমবার কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর সুভাষচন্দ্র অভিযোগ করেছিলেন---‘দেশীয় পুঁজিপতিরা ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকে শক্তি যোগায়৷’প্রাউট প্রবক্তা শোষণের তিনটি রূপ বলতে গিয়ে লিখেছেন---’ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের অবসানের পর ১৯৪৭ সালে বাঙলা বিভাগের মধ্যে দিয়ে এলো ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদী শোষণের যুগ৷’

 শোষণের সংজ্ঞায় তিনি বলেছেন---’একটি নির্দিষ্ট ভৌগলিক সীমানার মধ্যে অবস্থিত তথাকার জনগোষ্ঠীর দৈহিক মানসিক ও আত্মিক বিকাশকে স্তম্ভিত করে’’, ওই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদের সঙ্গে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর শ্রম ও মানসিক সম্পদের অবাধ লুণ্ঠনই হলো শোষণ’৷