খেলার খবর

২০২৬ সালের কমনওয়েলথ-এ বাদ ৯টি খেলা

স্থান পরিবর্তনের পর এ বার কমল খেলার সংখ্যা৷ ২০২৬ সালের কমনওয়েলথ গেমসে হবে মাত্রটি ১০টি খেলা৷ ২০২২ সালে হয়েছিল ১৯টি৷ সেখান থেকে ন’টি খেলা বাদ পড়ল৷ প্রভাব পড়তে পারে ভারতের পদক জয়ের সম্ভাবনায়৷

‘ডাক্তার অমরনাথ চক্রবর্তী নক-আউট ফুটবল টুর্নামেন্ট

যুবসমাজকে খেলাধুলার প্রতি আকর্ষিত ও সামাজের শুভ কাজে অধিক পরিমাণে লিপ্ত হতে৷ সামাজের অবক্ষয় থেকে যুবসমাজকে রক্ষা করতেSSAC-আনন্দনগর গ্রামের ছেলেমেয়েদের খেলাধুলার মাধ্যমে তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তুলতে সদা সচেষ্ট৷ শিশু বয়স থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক পর্যন্ত ফুটবল টুর্নামেন্ট ও লীগ খেলার আয়োজন করে থাকে৷ এর মাধ্যমে প্রতিভা সম্পন্ন ছেলে ও মেয়েদের চিহ্ণিত করা হয়৷ প্রতিভাসম্পন্নদের বিশেষ সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয় যাতে ভবিষ্যতে সমাজের অমূল্যসম্পদে পরিণত হয়৷

রাজ্য ফুটবল দলেSSAC-আনন্দনগর

‘বেঙ্গল ফুটবল টীম’ (রাজ্য দল) গঠনের জন্যে বেঙ্গল ফুটবল একাডেমীর ফাইনাল ট্রায়ালেSSAC-আনন্দনগর ফুটবল একাডেমীর তিনজন ফুটবল প্লেয়ার নির্বাচিত হয়৷ তাদের উত্তর ২৪ পরগণার খড়াদায় বেঙ্গল ফুটবল একাডেমীর ট্রেনিং সেন্টারে প্র্যাক্টিস চলছে৷ অনূর্ধ-১৯ বেঙ্গল ফুটবল টীমে শ্রী সিমল মাঝি কলকাতা ফুটবল লীগ খেলার জন্যে প্রথম ১৮জন দলের মধ্যে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছে৷ এই প্রথম রাজ্য ফুটবল টীমেSSAC-আনন্দনগর থেকে সুযোগ পেয়েছে৷

অনূর্র্ধ-১৫ শম্ভুনারায়ণ রায় স্মৃতি ফুটবল লীগ

২১-২২ সেপ্ঢেম্বর’২৪ দুই দিন ব্যাপীSSAC-আনন্দনগর আয়োজিত অনূর্ধ-১৫ শম্ভুনারায়ণ রায় স্মৃতি লীগ কাম নকআউট ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় মধ্য আনন্দনগর আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুল প্রাঙ্গণে৷ মোট ১২টি দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ লীগ প্রতিযোগিতায় সুপার সিক্সে যে ছয়টি দল উঠে আসে: ১)SSAC-আনন্দনগর ২) ইয়ং ব্রাদার্স ডামরুঘুটু ৩) আনন্দমার্গ হাইস্কুল ৪) তুইমা ফুটবল ক্লাব ৫) বিবেক ডাইনামাইট ৬) রাজনগর রামচন্দ্র আদর্শ বিদ্যাপীঠ, পূর্ব মেদিনীপুর৷ ১) ফাইনাল ম্যাচ খেলা হয় তুইমা বনাম ইয়ং ব্রাদার্স ডামরুঘুটু৷ ট্রাইবেকারে ৩-২ গোলে তুইমা ফুটবল ক্লাবকে হারিয়ে ইয়ং ব্রাদার্স ডামরুঘুটু চ্যাম্পিয়ন হয়৷

প্রাক্তন শিশুসদনের ছেলেদের দ্বারা আয়োজিত ফুটবল প্রতিযোগিতা

১৪-১৫ সেপ্ঢেম্বর’২৪ প্রাক্তন আনন্দমার্গ শিশুসদনের ছেলেদের দ্বারা আয়োজিত অনূর্ধ-১৭ আচার্য গুনময়ানন্দ অবধূত নকআউট ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷ ১৬টি দল যে যার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে, সেগুলো হচ্ছে৷

দাবা অলিম্পিয়াডে ইতিহাস তৈরি করেছে ভারতীয় দল

প্রথম বার ওপেন ও মহিলাদের বিভাগে সোনা জিতেছে তারা৷ এই কীর্তির পরে ট্রফি নিয়ে ভারতের দাবা খেলোয়াড়েরা যখন উল্লাস করছেন তখনই দেখা গেল ভারতের ক্রিকেট অধিনায়ককে!

রোহিত সশরীরে সেখানে যাননি৷ তিনি উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় দাবাড়ুদের উল্লাসের মধ্যে দিয়ে৷ সোনা জেতার পরে ট্রফির মঞ্চে ভারতের চার জন পুরুষ ও চার জন মহিলা দাবাড়ুকে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়৷ তাঁদের হাতে ছিল দেশের জাতীয় পতাকা৷ তার পরে দেখা যায়, তানিয়া সচদেব ও ডি গুকেশ দু’দিক থেকে রোহিতের কায়দায় ট্রফি নিয়ে ঢুকছেন৷ তার পরে সেই ট্রফি তাঁরা সতীর্থদের হাতে দিয়ে দেন৷

দড়ির ওপর হেঁটে ৪৭ মিনিটে এশিয়া থেকে ইয়ূরোপ পৌঁছে নজির গড়ল এক যুবক

মাত্র ৪৭ মিনিটে ‘আকাশে হেঁটে’ এশিয়া থেকে ইউরোপ পৌঁছে রেকর্ড গড়লেন জান রুজ৷ শক্ত দড়ি বহু উঁচুতে বেঁধে তার উপর দিয়ে হেঁটে নজিরটি গড়েছেন এস্তোনিয়ার এই ‘স্ল্যাকলাইনার’ (যাঁরা দড়ির উপর হেঁটে খেলা দেখান)৷ বহু উঁচুতে শক্ত দড়ি বেঁধে তার উপর হেঁটে খেলা দেখান জানের মতো স্ল্যাকলাইনারেরা৷ সেই কাজে জীবনের ঝুঁকিও অনেক৷ তবে সব বাধাবিপত্তি কাটিয়ে নজির গড়ে ফেলেছেন জান৷

ভারতের সেরা পেসারের খেতাব পেলেন বুমরা

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে ৪০০ আন্তর্জাতিক উইকেট পূর্ণ করেন যশপ্রীত বুমরা৷ ষষ্ঠ ভারতীয় বোলার হিসেবে এই নজির গড়েন৷ প্রথম ইনিংসে চার এবং দ্বিতীয় ইনিংসে এক উইকেট নেন৷ মোট উইকেট সংখ্যা ৪০১৷ ভারতের সর্বকালের সেরা পেসার কে সেই নিয়ে তর্ক চলে৷ অনেকেই এই জায়গায় রাখেন জাহির খানকে৷ আবার অনেকের মতে সেরা বুমরা৷ এবার খোদ জাহিরের সার্টিফিকেট পেয়ে গেলেন বুমবুম৷ তাঁর দাবি, সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দেবেন বুমরা৷ একইসঙ্গে জানিয়ে দেন, বর্তমানে বিশ্বের সেরা ফাস্ট বোলার তিনি৷ জাহির বলেন, ’’একজন বোলারের কাছে এটা বিশাল প্রাপ্তি৷ ও আরও রেকর্ড তাড়া করবে৷ পেসারদের মধ্যে বর্তমানে বুমরা বিশ্বের সেরা বোলার৷ আশা করব, ও নিজ

দলীপ ট্রফিতে ব্যাট হাতে নজির গড়েছেন বাঙলার ঈশ্বরণ

এখনও ভারতীয় দলে অভিষেক হয়নি৷ কিন্তু ঘরোয়া ক্রিকেটে নজর কাড়ছেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ৷ দলীপ ট্রফিতে ব্যাট হাতে নজির গড়েছেন তিনি৷ ঈশ্বরণ নাম লিখিয়েছেন ওয়াসিম জাফর, গৌতম গম্ভীরদের ক্লাবে৷ ২১ বছর পরে আবার কোনও ভারতীয় ক্রিকেটার এই কীর্তি করেছেন৷

প্যারালিম্পিক্সে রূপোর বদলে সোনার পদক জয় করল নবদীপ সিংহ

প্রথমে ভেবেছিলেন রুপো পেয়েছেন৷ কিন্তু কিছু ক্ষণের মধ্যেই বদলে যায় পদকের রং৷ প্যারিস প্যারালিম্পিক্স থেকে সপ্তম সোনা জিতে নেয় ভারত৷ আর সেই পদক আসে জ্যাভলিন থ্রোয়ার নবদীপ সিংহের হাত ধরে৷ ৪৭.৩২ মিটার দূরে জ্যাভলিন ছুড়ে পদক এনে দেন তিনি৷ কিন্তু কী ভাবে বদলে গেল পদকের রং?