আনন্দনগরের রেক্টর মাষ্টার আচার্য নারায়ণানন্দ অবধূত কবি, লেখক, শিল্পী সাহিত্যিক গবেষক, পত্রিকা সম্পাদক ও সমাজের বিভিন্ন পেশার গুনীজনেরা গত ৬-৮ মার্চ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে ‘পলাশ উৎসব’ উপলক্ষ্যে আনন্দনগরে আসেন৷ তাঁদের মধ্যে একজন ছিলেন পক্ষীবিদ, ক্ষেত্র গবেষক ও আঞ্চলিক ইতিহাসবিদ, সান্ধ্যদৈনিক ‘নির্ভিক কন্ঠ’ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ও বিভিন্ন সামাজিক সংস্থার সঙ্গে যুক্ত উঃ২৪ পরগণা জেলার কাচরাপাড়া নিবাসী শ্রীস্বপন কুমার দাস৷ তিনি আনন্দনগরের অস্থি পাহাড় ও ডিমডিহা পাহাড় ঘুরে আরও নতুন ২৮টি প্রজাতির পাখির সন্ধান পেয়েছেন৷ পর্তুগালের আনন্দমার্গী সিষ্টার সারদা এই দুই জায়গায় যেতে পারেনি৷ স্বপন বাবু বলেছেন জীবনে তিনি যত জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছেন ভুটানের পর আনন্দনগরেই সবচেয়ে বেশি পাখি দেখতে পাচ্ছেন৷ ওনার ধারণা আনন্দনগরে শতাধিক প্রজাতির পাখি রয়েছে আর আমারও বিশ্বাস আনন্দনগরের যেসব জায়গা সিষ্টার সারদা ও স্বপন বাবুর যাওয়া হয়নি সেখানে অবশ্যই আরও নতুন প্রজাতির পাখি রয়েছে৷ পাখির ক্রমিক নং ৬৩-৯০ পর্যন্ত স্বপন বাবু৷ সম্প্রতি ‘বাংলার রক্তাক্ত ইতিহাস নামে একটি বই তিনি লিখেছিলেন, সেখানে ১৯৮২ সালের বিজন সেতু সন্ন্যাসী হত্যার ঘটনার কথা বর্ণনা করেছেন৷ ওনাকে আনন্দনগর বাসীর পক্ষ থেকে জানাই শুভকামনা ও অনেক ধন্যবাদ৷