মানুষের প্রকৃত প্রতিষ্ঠা
গুরু তিন প্রকারের, শিষ্যও তিন প্রকারের৷ মানুষের অভিব্যক্তিও তিন প্রকারের, বৈদ্যকেও তিন প্রকারের বলা হয়ে থাকে৷ অধম বৈদ্য তিনি, যিনি কেবল ওষুধ বলে দেন, মধ্যম বৈদ্য তিনি যিনি ওষুধ তো বলেই দেন, সঙ্গে সঙ্গে এটাও জেনে নেন যে রোগী সেটা ব্যবহার করতে পারবে কী না৷ যিনি উত্তম বৈদ্য তিনি ওষুধও বলে দেন, জেনেও নেন, আর সঙ্গে সেটা ব্যবহারের ব্যবস্থাও করে দেন৷ অধম ও মধ্যম স্তরের বৈদ্য বস্তুতঃ বৈদ্য নয়, কেবল উত্তম স্তরের বৈদ্যই বাস্তবিক বৈদ্য৷ সেই রকমই অধম স্তরের গুরু ভাল ভাল কথা শুণিয়ে দেন৷ মধ্যম স্তরের গুরুও ভাল কথা শুণিয়ে দেন, আবার তার সম্বন্ধে জেনেও নেন৷ উত্তম স্তরের গুরু ভাল কথা শুণিয়ে দেন, জিজ্ঞেস করে