আনন্দনগরে ফসিল

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ২২শে ফেব্রুয়ারী’২৪ পশ্চিমবঙ্গের বহুল প্রচারিত পত্রিকায় সাংবাদিকরা ডায়নোসরের ফসিল ও নবচক্র গুহাকে নিয়ে এই প্রথম কোন প্রথম সারি পত্রিকার পক্ষ থেকে বিশেষ গুরুত্ব সহকারে খবর সংগ্রহ করতে আসেন৷

প্রসঙ্গত বলা দরকার যে ১৯৮০ সালের ২৭শে ডিসেম্বর গুরুদেব শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী পশ্চিম প্রত্যন্ত আনন্দনগরের অভেদানন্দ ডিহি পরিদর্শনে যান ও সেখানে গিয়ে ডায়নোসর, অন্যান্য জীব-জন্তুর ও বৃক্ষের ফসিল আবিষ্কার করেন৷ যে স্থানে অর্থাৎ পাহাড়ে ফসিল গুলো অবস্থিত তার নাম করণ করেন ‘অস্থি পাহাড়’৷ বর্তমানে অস্থি পাহাড় নামে একবাক্যে সুপরিচিত৷

পরদিন ২৮শে ডিসেম্বর পূর্বপ্রত্যন্ত আনন্দনগরের ডিমডিহা পরিদর্শনে গিয়ে আবিষ্কার করেন ‘‘মৃত আগ্ণেয়গিরি’’৷ এই ডিমডিহা পাহাড়ের পশ্চিম-উত্তর দিকে একটি মনুষ্য নির্মিত গুহা রয়েছে৷ ১৯৮৬ সালের ২০শে মে’ উক্ত ডিমডিহা পাহাড়ে অবস্থিত গুহাচিত্র পর্যবেক্ষণ করে বললেন ওই চিত্রটি মানুষের নয়টি চক্রের উপর চর্চার চিত্র৷ তখন থেকেই গুহাটি ‘নবচক্র গুহা’ নামে পরিচিতি লাভ করে৷ দেশ-বিদেশ থেকে আনন্দমার্গীগণ ও বহু মানুষ উক্ত স্থানগুলো দেখতে আসেন৷