July 2025

ক্ষুধার্ত থাকো, বোকা থাকো’ সাফল্যের মূলমন্ত্র

জীবনচক্র

 

স্টিভ জবসের বিখ্যাত উক্তি Stay Hungry, Stay Foolish’ শুধুমাত্র একটি বাক্য নয়, এটি জীবন ও ক্যারিয়ারের জন্য এক অসাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি৷ এই দুইটি শব্দের গভীর অর্থ আমাদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবনী শক্তি ও নিরবচ্ছিন্ন শেখার মনোভাবকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে৷

ক্ষুধার্ত থাকো Stay Hungry)

জ্ঞান ও নতুন অভিজ্ঞতার জন্য ক্ষুধার্ত হও --- সাফল্যের আসল চাবিকাঠি হলো শেখার আগ্রহ৷ নতুন দক্ষতা অর্জন, বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বোঝা এবং সবসময় উন্নতির জন্য চেষ্টা করা আমাদের এগিয়ে রাখে৷

২০শে জুন এক কলঙ্কিত অধ্যায়

পত্রিকা প্রত্নিধি

১৯০৫ সালে বাঙলা ভাগ করেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ আবার এক করতে বাধ্য হয়েছিল ঐক্যবদ্ধ বাঙালীর আন্দোলনের কাছে মাথানত করে৷ কিন্তু ১৯৪৭ সালে বাঙলা ভাগ রোখা সম্ভব হয়নি কারণ বাঙলা ভাগ ব্রিটিশ চাইলেও বাঙলা ভাগের চক্রান্তে যুক্ত ছিল কংগ্রেস, কম্যুনিষ্ট ও আর এস এসের এক শ্রেণীর দেশীয় নেতা৷ জিন্নার একার পক্ষে বাঙলা ভাগ সম্ভব হতো না, যতই মুসলীমলীগ বাঙলা ভাগ চেয়ে থাক৷

শোষণমুক্ত বিশ্ব কোন পথে?

মনোজ দেব

অদ্ভুত বক-কচ্ছপদের শাসনে আমরা বাস করছি৷ সেই শাসকদের কাছে বাঙালী বলাটা বাঙলা নিয়ে শুধু বাঙলার উন্নয়ন নিয়ে চিন্তা করাটা খুবই সংকীর্ণ৷ অথচ ওই শাসকদল কোথাও অসম গণপরিষদ কোথাও তেলেগু দেশমর মত আঞ্চলিকদলের সঙ্গে জোট বেঁধেছে শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্যে৷ তবু এসব বাদ দিয়ে বলতেই চাই---

দেশ বন্ধু ও বাঙলার কথা

তপোময় বিশ্বাস

১৬ই জুন---দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের শততম প্রয়াণ দিবস৷৷ বাঙালী জাতির মুক্তির সোপান ‘আমরা বাঙালী’ সংঘটনের পক্ষ থেকে তাঁর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে বাঙালী জাতিকে সাম্প্রদায়িক বিভেদের ঊধের্ব ঐক্যবদ্ধ করার যে প্রয়াস দেশবন্ধু নিয়েছিলেন, সে সম্বন্ধে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করছি৷

প্রিয়তম তুমি মোর

কৌশিক খাটুয়া

না বলা কথা তোমার মাঝে

নীরবতায় প্রকাশ পায়,

তুমি বোঝো মন্দ ভালো

পথ নির্দেশ তোমার দায়!

সমস্যা-সমাধান থাকে পাশাপাশি,

তোমার আমার মতো,

ছিলে অচেনা অতিথি

হলে চির সাথী,

প্রীতি ঢালো অবিরত!

আবিলতা ভরা ছিল এই মন

কেমনে সাজাবো তোমার আসন,

কলুষিত মন করিলে শোধন

না জানিয়ে করিলে ত্রিতাপ হরণ!

বাসে-নির্যাসে

যে ফুল ফোটালে পঙ্কে,

রূপ-মাধুর্যে তুলে নিলে নিজ অঙ্কে৷

পঙ্কে জাত পঙ্কজ কলি শতদলে বিকশিত,

ঝড়-ঝঞ্ঝা উপেক্ষা করে

হাসি মুখে প্রকাশিত৷

তুমি এসেছো আমার জীবনে

সুকুমার রায়ের কবিতা

সুকুমার রায়

(১)

প্রভু তুমি এসেছিলে হতাশ ধরায়

সংগোপনে ওগো রূপের কারায়

অনাদি অনন্ত তুমি ভূমামনে

নন্দনলোকের আনন্দ নিয়ে মননে

ঢেলেছ প্রাণে অপার করুণাধারা

মধুময় ছন্দে ভাসালে জগৎসারা৷

(২)

বিধাতার সৃষ্টি এ মানব পরিবার

একই পিতার সন্তান, সবাই তোমার

জাতি ধর্ম বর্ণে কভু হয়না বিভাজন

জন্মচক্রে ঘুরছে সকল জীবগণ

কে জানে ব্রহ্মচক্রের অনন্তলীলা

হাসি কান্না নিয়ে

তোমার বিশ্ব দোলা৷

(৩)

মানব ধর্ম হয় সে এক

ভাষা সংস্কৃতি হয় অনেক

ভেদবিভেদে কেমন প্রকার

মানবতার করছে প্রহার

মাতৃভাষার মানরক্ষা

প্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

যখনকার কথা আমি বলছি তখন আমাদের দেশ পরাধীন৷ লোকের মনে তখনো স্বাদেশিকতার উন্মেষ ঘটেনি৷ শিক্ষিত বাঙালীমাত্রই ইংরেজ-ভক্ত হয়ে উঠতেন৷ বাংলাভাষাকে তাঁরা ভাষা বলেই জ্ঞান করতেন না৷ ইংরেজদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি এবং ইংরেজী ভাষার প্রতি অন্ধ আনুগত্য দেখানো এবং তাদের চালচলন, হাবভাবের চাটুকারিতাসুলভ অনুকরণে অনেক বাঙালী সেদিন গর্ব অনুভব করতেন! স্বদেশের ভাষা, সভ্যতা, শিক্ষা, ঐতিহ্যকে তাঁরা হেয় জ্ঞান করতেন৷

বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ বিজেপি শাসিত রাজ্যে বাংলা বললেই বিদেশী

বিজেপি শাসিত রাজ্যে বাংলায় কথা বললেই তাদের বিদেশী বলে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে৷ ১৬ই জুন বিধান সভায় বক্তব্য রাখতে উঠে মহারাষ্ট্র সরকারের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ আনলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সম্প্রতি মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা মেহবুব শেখ ও তার দুই সঙ্গী মুম্বাইতে কাজ করতে গিয়েছিল৷ তাদের সঙ্গে বৈধ আধার কার্ড ও প্যান কার্ড ছিল৷ তবু শুধু বাংলা বলার জন্য তাদের বাংলাদেশী বলে বি.এস.এফের সাহায্যে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়৷ এ ব্যাপারে রাজ্য সরকার৷ সম্পূর্ণ অন্ধকারে রাখা হয়েছিল৷ বিষয়টি পশ্চিমবঙ্গ পরিযায়ী শ্রমিক উন্নয়ন পর্ষদ জানতে পারে৷ এরপর রাজ্য সরকারের চাপে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী দুই দেশের বাহ

সব ঘটনারই কারণ থাকে---দুর্ঘটনা বলে কিছু হয় না

আমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনা দেখতে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ মন্তব্য করেন---এটা একটা দুর্ঘটনা৷ দুর্ঘটনা থামানো যায় না৷ প্রবীন প্রাউটিষ্ট নেতা শ্রী প্রভাত খাঁ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন৷ তিনি প্রশ্ণ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কী বলতে চাইছেন? দুর্ঘটনা থামানো যাবে না কেন? বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যায় এত উন্নতির কি এই পরিনাম! মানুষকে জীবন হাতে নিয়ে ভ্রমণ করতে হবে৷

২০শে জুন থেকে শুরু হচ্ছে দিল্লি সেক্টরের সেমিনার

আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের শিক্ষা সচিব আচার্য কৃষ্ণপ্রসুনানন্দ অবধূত জানান--- ২০জুন থেকে থেকে দিল্লি সেক্টরের প্রথম ডায়োসিস স্তরের সেমিনার শুরু হচ্ছে৷ তিনি বলেন দিল্লি সেক্টরের প্রতিটি রিজিয়নে চারটি পর্যায়ে প্রথম ডায়োসিস স্তরের সেমিনার অনুষ্ঠিত হচ্ছে৷ আগামী ২০,২১,২২ জুন কলিকাতা রিজিয়নে শিলং সার্কেলে গুয়াহাটি, কলিকাতা সার্কেলে শিলিগুড়ি ও ভুবনেশ্বর সার্কেলে গঞ্জামে সেমিনার অনুষ্ঠিত হচ্ছে৷ এইভাবে দিল্লি সেক্টরের প্রতিটি রিজিয়নে চারটি পর্যায় প্রথম ডায়োসিস স্তরের সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে৷