হুগলী জেলা
৩ ঘন্টা ব্যাপী অখন্ড কীর্ত্তন
নিজস্বসংবাদদাতা, আরামবাগ ঃ গত ১৮ই ফেব্রুয়ারী আরামবাগের রবীন্দ্রপল্লী আনন্দমার্গ স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শ্রী বৃন্দাবন মন্ডলের বাড়ীতে ৩ ঘন্টা ব্যাপী ‘বাবা নাম র্কেলম্’ অখন্ড নাম সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন শেষে সাধনা, গুরুপূজার পর মানব ধর্ম ও কীর্ত্তন সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন আচার্য সুবিকাশানন্দ অবধূত ও ব্রহ্মচারিনী অনিন্দ্যা আচার্যা অনুষ্ঠান শেষে অনুষ্ঠিত নারায়ণ সেবায় দুই শতাধিক ভক্তকে প্রসাদ দিয়ে আপ্যায়িত করা হয়৷
বাকসি, হাওড়া ঃ গত ১২ই ফেব্রুয়ারী নীলকণ্ঠ দিবস উপলক্ষ্যে হাওড়া জেলার বাকসী শহরে ডাঃ চাঁদমোহন পালের বাসভবনে নীলকণ্ঠ দিবস উদ্যাপিত হয়৷ অনুষ্ঠানের শুরুতে উপস্থিত মার্গী ভাইবোনেরা মিলিত প্রভাত সঙ্গীত, কীর্ত্তন ও সাধনায় অংশগ্রহণ করেন৷ এরপর ১২ই ফেব্রুয়ারী নীলকণ্ঠ দিবসের সম্বন্ধে বক্তব্য রাখেন ডাঃ চাঁদমোহন পাল ও আরো অনেকে৷ সবশেষে দুঃস্থ ছাত্র-ছাত্রাদের মধ্যে খাতা-পেন্সিল বিতরণ করা হয় ও দুঃস্থদের মধ্যে কম্বলও বিতরণ করা হয়৷
সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষে চুঁচুড়া আনন্দমার্গ স্কুলের শোভাযাত্রা
নিজস্ব সংবাদদাতা, চুঁচুড়া ঃ ১৯৬৮ থেকে ২০১৮, চুঁচুড়া আনন্দমার্গ স্কুল পা রাখল ৫০ বছরে৷ এই পঞ্চাশ বছর তথা সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষকে স্মরণীয় করতে বর্ষব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে, যার শুভ সূচনা হয়েছে গত ২৩শে জানুয়ারী নেতাজী সুভাষচন্দ্রের জন্মজয়ন্তী পালনের মধ্য দিয়ে৷
এরপর গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারী স্কুলের পক্ষ থেকে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা চুঁচুড়া শহরের বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে৷ সকল ছাত্রছাত্রা, অভিভাবক কিছু প্রাক্তন ছাত্রছাত্রা, স্থানীয় মার্গী ভাইবোনেরা এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন৷
এই পঞ্চাশ বছরে এগিয়ে আসতে আনন্দমার্গ স্কুল চুঁচুড়া শহরের সর্বশ্রেণীর মানুষের ভালবাসা ও সহযোগিতা লাভ করার জন্যে স্কুলের পক্ষ থেকে শহরবাসী সকলকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা, প্রীতি, শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়৷ স্কুলের ছাত্রছাত্রাদের কণ্ঠে ছিল শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকার রচিত ও সুরারোপিত প্রভাত সঙ্গীতের গান ‘চল চল চল চল গান গেয়ে চল’, ‘রক্তিম কিশলয়, আমি রক্তিম কিশলয়’, ‘সবারে করি আহ্বান’, ‘ডাক দিয়ে যাই, আমি ডাক দিয়ে যাই’, ‘মানুষ সবাই আপন’ ইত্যাদি৷
প্রায় দুই ঘণ্টা ব্যাপী শোভাযাত্রায় অভিভাবকদের স্বতঃস্ফূর্ততা ছিল চোখে পড়ার মত৷ সব দিক থেকেই তাঁরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন৷ পেশায় শিক্ষক অভিভাবক গৌতম নন্দী মন্তব্য করেন, ১৯৬৮ সালে স্কুল যখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তখন আমরা ছিলাম না৷ কিন্তু আজ পঞ্চাশ বছরের তথা সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষের শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে পেরে আমরা গর্ব অনুভব করছি৷
শোভাযাত্রায় প্রচারপত্র বিলি করা হয়৷ অভিভাবকরা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে প্রচারপত্র বিলি করেন৷ এছাড়া ‘আনন্দমার্গ কী বলতে চায়’ পুস্তিকাটি শতাধিক ব্যষ্টির হাতে তুলে দেওয়া হয়৷
শোভাযাত্রার রূপায়ন ও সফল করতে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেন শিক্ষক রঞ্জন দে, মানস মণ্ডল, রনজিৎ দাস (বাবাই স্যার), অমিয় নন্দী ও সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন তপোময় কুণ্ডু৷ শোভাযাত্রা পরিচালনা করেন স্নেহময় দত্ত৷
শোভাযাত্রায় স্থানীয় মার্গী ভাইবোনেদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মহাদেব কুণ্ডু, উমাপদ দাস, দীপক গুপ্ত, সনৎ মণ্ডল, মিতালী সানা, অদিতি কুণ্ডু, চন্দনা সেন প্রমুখ৷
মেদিনীপুর
মেদিনীপুরে আনন্দমার্গের সেমিনার
নিজস্ব সংবাদদাতা ঃ গত ১৬,১৭,১৮ ফেব্রুয়ারী মেদিনীপুরের কেরানীটোলা আনন্দমার্গ সুকলে আনন্দমার্গের প্রথম ডায়োসিস স্তরের সেমিনার অনুষ্ঠিত হল৷ এই সেমিনারে পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও বাঁকুড়া জেলা থেকে দুই শতাধিক আনন্দমার্গী এই সেমিনারে যোগদান করেছিলেন৷ আচার্য্য রবীশানন্দ অবধূত, আচার্য কাশীশ্বরানন্দ অবধূত ও আচার্য সত্যশিবানন্দ অবধূত আনন্দমার্গের আধ্যাত্মিক দর্শন, সমাজ দর্শন ও প্রভাত সঙ্গীতের ওপর আলোচনা করেন৷
১৭ তারিখে আনন্দমার্গীদের এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাও বেরোয়৷ এই শোভাযাত্রা কেরানীটোলা থেকে বেরিয়ে ষ্টেশনরোড হয়ে কালেক্ট্রি হয়ে শহরের বিভিন্ন রাস্তা পরিক্রমা করে সেমিনারস্থলে ফিরে আসে৷ মাঝে ষ্টেশনের কাছে ও কালেক্ট্রির সামনে পথসভা হয়৷ এই পথসভায় আনন্দমার্গের আদর্শ,যোগসাধনা ও মার্গের বিভিন্ন সেবামূলক কর্মসূচির ওপর বক্তব্য রাখেন শ্রী শুভেন্দু ঘোষ, অবধূতিকা আনন্দ অন্বেষা আচার্র্য প্রমুখ৷
এদিন মার্গের পক্ষ থেকে সদর হাসপাতালে রোগীদের মধ্যে ফল বিতরণ করা হয়৷
এছাড়া সেমিনার চলার সময় অবধূতিকা বীতরাগা আচার্যা ও আনন্দ সুবীরা আচার্যা পাহাড়পুর গার্লস হাইস্কুল ও কলেজিয়েট গালর্স হাই সুকলে শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ছাত্র-ছাত্রাদের সামনে যোগসাধনার ওপর আলোচনা করেন৷
অনুষ্ঠানে প্রথম দিন যথারীতি অখন্ড কীর্ত্তন ও অনুষ্ঠিত হয়৷ পরিবেশন করেন অবধূতিকা আনন্দ পূর্ণপ্রাণা আচার্র্য৷
সেমিনারের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় ছিলেন অবধূতিকা আনন্দরসপ্রজ্ঞা আচার্র্য ও আচার্য নিত্যতীর্থানন্দ অবধূত৷
মার্গগুরুদেবের পদার্পণ দিবস
গত ২৪ শে জানুয়ারী কেরানীটোলা আনন্দমার্গ সুকলে মার্গগুরুদেবের শুভ পদার্পণ দিবসটিকে আনন্দমার্গীরা ভক্তিআপ্লুত চিত্তে পালন করেন৷ এই উপলক্ষ্যে আনন্দমার্গীরা সকাল সকাল স্কুলভবনে এসে পৌঁছান ও অখন্ডকীর্ত্তন মিলিত সাধনা, মিলিত গুরুপূজা ও স্বাধ্যায়ের মাধ্যমে দিনটিকে পালন করেন৷ বিশ্বদেব মুখোপাধ্যায়, সুবোধ কর, রমেন্দ্রনাথ মাইতি, শংকর প্রসাদ কুন্ডু,পারুল সাধু প্রমুখ পরমারাধ্য বাবার স্মৃতিচারণ করেন৷ সবশেষে মিলিতভাবে সবাই প্রসাদ গ্রহণ করেন৷
অখণ্ড কীর্ত্তন
গত ৪,৫ ফেব্রুয়ারী পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়ীতে প্রবীণ আনন্দমার্গী কালিপদ জানার বাসভবনে ২৪ ঘন্টা কীর্ত্তনের আয়োজন করা হয়৷ পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের বিভিন্ন স্থান থেকে আনন্দমার্গীরা এই অখন্ড কীর্ত্তনে যোগ দেন৷ কীর্ত্তনান্তে আচার্য নিত্যতীর্র্থনন্দ অবধূত ভবানী ঘোষ অবধূতিকা আনন্দপ্রজ্ঞা আচার্যা স্বাধ্যায় ও কীর্ত্তনমহিমার ওপর বক্তব্য রাখেন৷
প্রতি ইংরেজী মাসের ৪,৫ তারিখে মেদিনীপুর ডায়োসিসের কোনো না কোনো স্থানে ২৪ ঘন্টা কীর্ত্তনের আয়োজন করা হয়৷
দীঘায় অখণ্ড কীর্ত্তন
গত ১০,১১ই জানুয়ারী দীঘাতে মার্গগুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর দীঘা প্রথম পদার্পণ দিবস পালন উপলক্ষ্যে ২৪ ঘন্টা ব্যাপী কীর্ত্তনের আয়োজন করা হয়েছিল৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন আচার্য সুশান্তানন্দ অবধূত৷
পাঁশকুড়ায় তত্ত্বসভা
গত ২৪শে ফেব্রুয়ারী পাঁশকুড়ার রঘুনাথবাড়ীর অসিত জানার বাড়ীতে আনন্দমার্গের ওপর এক তত্ত্বসভার আয়োজন করা হয়৷ সভার প্রথমে প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশন করেন সঞ্জিত বাগ, ধনঞ্জয় মিশ্র ও আচার্য নিত্যপ্রজ্ঞানন্দ অবধূত৷ তার পরে কীর্ত্তন, সাধনা ও গুরুপূজার শেষে, কীর্ত্তন মহিমা ও মানব জীবনের আদর্শ সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন আচার্য নিত্যতীর্থানন্দ অবধূত ও ভুক্তিপ্রধান শ্রী সুভাষ প্রকাশ পাল৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন রঘুনাথ বাড়ী ইউনিট সেক্রেটারী শ্রী রঞ্জিত কুমার রাউৎ৷
মুর্শিদাবাদ
নীলকন্ঠ দিবস
গত ১২ই ফেব্রুয়ারী মুর্শিদাবাদ জেলার ভরতপুরে হৃদয় ঘোষের বাড়ীতে নীলকন্ঠ দিবস উপলক্ষ্যে ৩ ঘন্টাব্যাপী (বাবা নাম র্কেলম্) অখন্ড নাম সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷
কীর্ত্তন শেষে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট মার্গী শ্রী বদন ঘোষ৷ প্রায় ২০০ জনের নারায়ণ সেবারও আয়োজন করা হয়৷
কোচবিহার
কোচবিহারে আনন্দমার্গের সেমিনার
নিজস্ব সংবাদদাতা, কোচবিহার ঃ কোচবিহারে খাগড়াবাড়ী আনন্দমার্গ সুকলে গত ১৬,১৭,১৮ই ফেব্রুয়ারী আনন্দমার্গের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ এই সেমিনারের আনন্দমার্গের কেন্দ্রীয় আশ্রম থেকে আচার্য সুতীর্র্থনন্দ অবধূত ও আচার্য তন্ময়ানন্দ অবধূত আনন্দমার্গের আধ্যাত্মিক ও সমাজদর্শন ‘প্রাউটের’ বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন৷ গত ১৭ই ফেব্রুয়ারী আনন্দমার্গের এক শোভাযাত্রা বোরোয়৷ শোভাযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন রাস্তা পরিক্রমা করে৷ মাঝে পথসভায় আচার্য শুভমিত্রানন্দ অবধূত ও অন্যান্য অনেকে আনন্দমার্গের আদর্শের ওপর বক্তব্য রাখেন৷ সেমিনারে প্রায় ২৫০ জনের বেশি উপস্থিত ছিলেন৷
হাওড়া
রাণিহাটিতে আনন্দমার্গের সেকেণ্ড ডায়োসিস সেমিনার
নিজস্ব সংবাদদাতা ঃ গত ২৪ ও ২৫শে ফেব্রুয়ারী (শনি ও রবিবার) রাণিহাটি আনন্দমার্গ সুকলে ২ দিন ব্যাপী এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়৷ সেমিনারের প্রথম দিন তিন ঘণ্টা ব্যাপী অখণ্ড নাম সংকীর্ত্তন ‘বাবা নাম কেবলম্’ অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন শেষে কীর্ত্তন মহিমা সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন আচার্য সুবিকাশানন্দ অবধূত৷ দ্বিতীয় দিনের সকালে নগর কীর্ত্তন ও পাঞ্চজন্যের মধ্য দিয়ে শুরু হয়৷ তারপর সকাল ৯-৩০মিনিটে ক্লাস শুরু হয়৷ বিষয় ছিল ‘তারকব্রহ্ম’৷ তার পরের ক্লাসের ছিল প্রাউটের ‘সমবায়’৷ ‘সমবায়’ এর ওপর ক্লাস নেন আচার্য অমৃতবোধানন্দ অবধূত৷ সবশেষে সমাজের ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন সমাজের কেন্দ্রীয় সচিব শ্রী বকুল চন্দ্র মহাশয়৷ সবশেষে মিলিত আহারেরও সুব্যবস্থা করা হয়েছিল৷
আনন্দমার্গস্কুলের বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
গত ১০ই ফেব্রুয়ারী হাওড়া জেলার উদয় নারায়ণপুর ব্লকের দক্ষিণ চাঁদচক আনন্দমার্গ প্রাইমারি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রাদের নিয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রতিযোগিতার শেষে পুরস্কারও বিতরণ করা হয়৷ উক্ত স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ ও স্থানীয় ডিট.এস আচার্য পূর্ণব্রতানন্দ অবধূত ও ভুক্তিপ্রধান সুব্রত সাহা অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন৷
বাগনান ঃ গত ১২ই ফেব্রুয়ারী হাওড়া জেলার বাগনান চালিধাউরিয়া আনন্দমার্গ স্কুলের ক্রীড়া প্রতিযোগিদের নিয়ে বার্ষিক ক্রীড়াপ্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার বিতরণও করা হয় ৷ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন স্কুলের প্রিন্সিপাল অবধূতিকা আনন্দরূপলীনা আচার্যা ও স্কুলের শিক্ষিকাবৃন্দ৷ এছাড়াও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরনী সভায় উপস্থিত ছিলেন হাওড়া জেলার ভুক্তিপ্রধান সুব্রত সাহা, অমিয় পাত্র ও অন্যান্যরা৷
নেপাল
নেপালে আনন্দমার্গের নোতুন স্কুল
নেপালের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে আনন্দমার্গের একটি নোতুন স্কুল খোলা হল৷ স্কুলটি হয়েছে নেপালের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে মহাতারির জিংস্তানে৷ আপাততঃ একটি মন্দির চত্বরে স্কুলটি চলছে৷ সুকলে ৪৬ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি হয়েগেছে৷ গ্রামবাসীরা আনন্দমার্গকে স্কুল-ভবন নির্র্মণের জন্যে ১০ ডেসিমেল জায়গা দান করেছে৷ ওই জায়গার ওপর আচার্য পরিপূর্ণানন্দ অবধূত স্কুলভবন তৈরী করছেন৷
নেপালে আনন্দমার্গী বিধিতে বৈপ্লবিক বিবাহ
নেপালের নারায়ণঘাটে আনন্দমার্গীয় বিধিতে এক বৈপ্লবিক বিবাহের অনুষ্ঠান হয়৷ পণপ্রথা, জাত-পাত প্রথা প্রভৃতি কুসংস্কার থেকে মুক্ত এই বিবাহ প্রথা৷ এই বিবাহে পাত্রী ছিলেন শ্রীমতী তারা শ্রেষ্ঠা৷ তিনি ষ্ট্যান্ডি নারায়নীঘাট নিবাসী আচার্য রামদেবজীর কন্যা৷ আর পাত্রের নাম শ্রী মনোজ কুমার বিশ্বকর্র্ম--- মধ্যপ্রদেশের সিওনি নিবাসী শ্রীযুক্ত সিপি বিশ্বকর্র্মর পুত্র৷ এই বিবাহে পৌরোহিত্য করেন পাত্রপক্ষে আচার্য বিশুদ্ধানন্দ অবধূত ও পাত্রীপক্ষে আচার্যা পরিপূর্র্ণনন্দ অবধূত৷