হাওড়ার সালকিয়ায় জগৎগুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজ’জীর ১৯শে জুন ১৯৬৬ সালে শুভ পদার্পণ দিবস বিশেষ কারণে এবার শিবপুর চ্যাটার্জী হাটে অনুষ্ঠিত হল৷ উক্ত ধর্ম মহাচক্রে প্রবচন ছিল জ্ঞান, কর্ম ও ভক্তি৷ ৩ ঘন্টা ৰাৰা নাম কেবলম্ অখণ্ড কীর্ত্তন, সাধনা, স্বাধ্যায়ের পর শ্রী বকুল রায় ১৯৬৬ সালে উক্ত দিনে উপস্থিত ছিলেন৷ তিনি ঐ দিনের সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরেন৷ ওই দিনের আলোচনা আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে৷ অমিয় পাত্র বলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে পজেটিভ ও নেগেটিভ মাইক্রোবাইটামের মধ্যে পজেটিভ মাইকোবাইটাম আমাদের সব থেকে বেশী চলার পথকে সুদৃড় করবে তার জন্য আমাদের কীর্ত্তন পাঞ্চজন্য বেশী বেশী করতে হবে৷ দিদি রূপলীনা আচার্য্যা বলেন দুই বেলা নিয়মিত সাধনা, কীর্ত্তন ব্যায়াম আসন প্রাণায়াম ইত্যাদিকে পাথেয় করে আধ্যাত্মিকতার মাধকে সকলকে এগিয়ে যেতে হবে৷
কীর্ত্তন পরিবেশন করেন গুণাতীতা দত্ত, কালীপদ পোড়ে, আচার্য্য স্বরূপ ব্রহ্মচারী, মহাব্রত দেব ও সুশান্ত শীল৷ বিজলী মণ্ডল ও গোপা শীল, দীপ্তিদি, মনিকাদি ভারতিদি সহযোগিতায় ছিলেন৷ সবশেষে সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মধ্য দিয়ে ভুক্তি প্রধান সুব্রত সাহা অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করেন৷ দিদি রত্নদীপা ব্রহ্মচারী প্রত্যেককে নিরামিশ সুস্বাদু আহারে আপ্যায়িত করেন৷