আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলে জিম্বাবুয়ে দেশটির রাজধানী হ’ল হারারে৷ এই হারারের জেটফিল্ডে আনন্দমার্গের একটি মাষ্টার ইয়ূনিট রয়েছে৷ এখানে আনন্দমার্গের এই মাষ্টার ইয়ূনিটটির অধ্যক্ষ হলেন আচার্য লীলাধীশানন্দ অবধূত৷ এখানে তিনি যোগকেন্দ্র খুলেছেন৷ অনেকের আচার্য লীলাধীশানন্দজীর কাছে যোগসাধনার প্রশিক্ষণ নেন৷ প্রতি রবিবার বিশেষ যোগক্লাস হয়৷ যোগকেন্দ্রের সদস্যরা মিলিতভাবে আসন ও ধ্যান অভ্যাস করেন৷ যথারীতি ধর্মচক্রও অনুষ্ঠিত হয়৷ এছাড়া আনন্দমার্গ মাষ্টার ইয়ূনিটের পক্ষ থেকে স্থানীয় দরিদ্র মানুষদের খাবার ও বস্ত্র বিতরণ করা হয়৷ স্থানীয় আনন্দমার্গীরা এই সেবাকার্যে লীলাধীশানন্দজীকে পূর্ণ সহযোগিতা করেন৷
পাশে জাম্বিয়াতে আনন্দমার্গের একটি স্কুল রয়েছে৷ এছাড়া এখানে যোগকেন্দ্র রয়েছে ও নিয়মিত যোগের ক্লাশ হয়৷ আনন্দমার্গের এই কেন্দ্রটি পরিচালনা করেন আচার্য কৃষ্ণকৃপানন্দ অবধূত৷ আফ্রিকার এই দেশগুলির স্থানীয় মানুষেরা খুবই গরীব ও খুবই সরল৷ জিম্বাবুয়েতে পানীয় জলের তীব্র অভাব৷ সরকার থেকে সামান্য জল সরবরাহ করা হয়৷ এরই ওপর জীবন ধারণ করতে হয়৷ ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত এই জিম্বাবোয়েতে রয়েছে৷ তা -দেখতে পর্যটকের খুব ভিড় হয়৷ তাছাড়া এ দেশে প্লাটিনাম ও সোনার খনিও আছে৷ চাষের মধ্যে সামান্য ভুট্টা ও কোনো শাক হয়৷