সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়
বড়শূল ঃ শীতের প্রাক্কালেই গ্রামবাঙলায় শুরু হয়ে যেত যাত্রা পালার গান৷ আজ থেকে দশ বারো বছর আগে গ্রামগঞ্জের জনপ্রিয় জ্ঞানশিক্ষা ও বিনোদনের মাধ্যম ছিল যাত্রাপালা৷ আজও মাইকে বীনা দাশগুপ্তের, তপনকুমারের, বেলা সরকারের, শেখর গাঙ্গুলীর কণ্ঠস্বর ও পালাগান শুনলে পালার অজয় ঘোষ বড়শূলের দেবু মোদক নষ্টালজিক হয়ে পড়েন৷ পালসিস্ট এলাকার যাত্রাপ্রেমী মৃণাল বিশ্বাস বলেন যাত্রার দিক্পাল যাত্রালক্ষ্মী বীণা দাশগুপ্তের মত শিল্পীরা প্রয়াত হওয়ার পর ওই শূন্যস্থান পূরণ করার মত কোনও শিল্পীরই আর জন্ম হয়নি৷ এছাড়া একটি দলে একটি নামকরা শিল্পী থাকায় যাত্রাপালা মানুষের মন কাড়তে ব্যর্থ হয়৷ ব্যায়ের আধিক্যও যাত্রাশিল্পের অবনতির অন্যতম কারণ৷