১৬ই মার্চ নবরায়নগরের প্রবীণা আনন্দমার্গী দিদি শ্রীমতী শিখা সরকারের গৃহে বেলা ৯টা থেকে ৩টে পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা ব্যাপী মানবমুক্তির মহামন্ত্র বাবা নাম কেবলম্ অখণ্ড কীর্ত্তনের পর মিলিত সাধনা, গুরুপূজা হয়৷ স্বাধ্যায় করেন শ্রীমতী পলি সরকার৷ কীর্ত্তনে নদীয়া, ২৪ পরগণা, কলকাতা থেকে দেড় শতাধিক ভক্ত যোগদান করেন৷ কীর্ত্তনের মধুর ধবনিতে পার্শ্ববর্তী অঞ্চল মুখরিত হয়ে ওঠে৷ প্রভাত সঙ্গীত, অখণ্ড কীর্ত্তন পরিচালনা করেন রাজলক্ষ্মী বণিক, কাজল সরকার, বৃন্দাবন বিশ্বাস, কৌশিক সরকার সহ অনেকেই৷ কীর্ত্তন মহিমার ওপরে বক্তব্য রাখেন আনন্দমার্গ কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম সদস্য তথা রাওয়া সেক্টোরয়াল সেক্রেটারী আচার্য কাশীশ্বরানন্দ অবধূত৷ তিনি বলেন---সাধক জীবনে সাধনার সহায়ক হিসাবে কীর্ত্তন অপরিহার্য৷ কীর্ত্তন হ’ল পরমপুরুষের সঙ্গে সাধকের মিলন সেতু৷ ঈশ্বর অন্বেষণে যে ছন্দায়িত গতির উন্মেষ সেটাই হ’ল কীর্ত্তন৷
অনুষ্ঠানে দেড় শতাধিক ভক্তকে দ্বিপ্রাহরিক আহারে আপ্যায়িত করেন শ্রীমতী শিখা সরকার৷