এতদিন সেহানা পাড়ায় তাল নেই৷ একথা জানালেন স্থানীয় সমাজ সেবী পঙ্কজ বিশ্বাস, তিনি সুকান্ত স্পোর্টিং ক্লাবের ও সভাপতি বাড়ী -নহাটায় সেহানা পাড়া৷ ঘটনা স্থলে গিয়ে জানা গেছে যে, এলাকার মানুষ একটি সরকারী হাসপাতালের দাবীতে আন্দোলন করছেন৷ এই ব্যাপারে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে সরকারীভাবে বিভিন্ন স্থানে জানানো হয়েছে৷ জেলা পরিষদের প্রাক্তন কর্মাধ্যক্ষ রবীন্দ্রনাথ সরকার জানান, আমরা এই ব্যাপারে জেলা পরিষদ, জেলা প্রশাসক, মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছি হাসপাতালের জন্য৷ অন্য একজন জেলা পরিষদের প্রাক্তন সদস্যা প্রমিলা সর্দার জানালেন, হাসপাতাল না থাকলে অসুস্থ মানুষদের সমস্যায় পড়তে হয়৷ আমি নিজে জেলাপরিষদ ও জেলা শাসককে জানিয়েছি নহাটার একটি সরকারী হাসপাতালের জন্য৷
সমাজসেবী দুলাল সরকার ও ফটিক বিশ্বাস জানালেন যে, হাসপাতালের বিশেষ প্রয়োজন৷ কোন পেসেন্ট অসুস্থ হলে আমাদের বনগাঁয় নিয়ে যেতে হয় চিকিৎসার জন্য৷ নহাটাতে একটি সরকারী হাসপাতাল হলে ১০-২০ টি গ্রামের মানুষেরা উপকৃত হবে৷ চৌবেড়িয়া ১ নং পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান অর্চনা বিশ্বাস জানালেন---নহাটায় একটি সরকারী হাসপাতালের প্রয়োজন৷
স্থানীয় সমাজসেবী চন্দ্রনাথ সরকার জানালেন--- স্থানীয় মানুষের সুবিধার্থে নহাটায় একটি সরকারী হাসপাতালের বিশেষ প্রয়োজন৷