পি.এম কেয়ার্স নিয়ে এবার দিল্লী হাইকোর্ট কেন্দ্রকে ভৎর্সনা করলেন৷ ২০২০ সালে করোনা কালে এই ডেডিকেটেড ন্যাশনাল ফাণ্ড তৈরী করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার৷ কিন্তু গত বছর একটি মামলায় কেন্দ্রীয় সরকার দাবী করেন পিএম কেয়ার্স সরকারী তহবিল নয়৷ তাই এটি তথ্যের অধিকার আইনের বাইরে৷ কিন্তু তহবিল প্রধানমন্ত্রীর নামে, প্রধানমন্ত্রী চেয়ারম্যান যোগাযোগের ঠিকানা সাউথ ব্লকের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, বিজ্ঞাপণের খরচাও সরকার বহন করেছে৷ তাহলে এটা সরকারের নয় কেন৷ প্রধানমন্ত্রী কি সরকারের বাইরে৷ এই তহবিলকে সংবিধানের ১২ নং ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় ঘোষণার দাবী জানিয়ে দিল্লী হাইকোর্টে মামলা করেন আইনজীবী সম্যক গাঙ্গোয়াল৷ ওই মামলায় প্রশ্ণ তোলা হয়েছিল সরকারী পদাধিকারী ও প্রশাসনের শীর্ষ কর্র্তরা এইভাবে বেসরকারী তহবিল ঘটন করতে পারেন কি না৷ দিল্লী হাইকোর্ট মামলা গ্রহণ করে এই বিষয়ে কেন্দ্রকে লিখিত হলফনামা জমা দিতে বলেছিল৷ ১২ তারিখে মাত্র একপাতার একটি লিখিত হলফনামা জমা দেন কেন্দ্র সরকার৷ সরকার পক্ষের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহেতাকে আদালত প্রশ্ণ করেন এইরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাত্র একপাতার হলফনামা দেন কি করে৷ আদালত নির্দেশ দেয় চার সপ্তাহের মধ্যে পিএম কেয়ার্স তহবিলের বিস্তারিত তথ্য দিয়ে হলফনামা জমা দিতে হবে৷
সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়