বিজেপি নিজেদের ধার্মিক সংঘটন বলে জাহির করে, তাদের মুখে রাজস্ব আদায়ের জন্য ঘটা করে মদের দোকান খোলার আয়োজনের কথা মানায় কি? ব্যষ্টিপুঁজিবাদ অথবা রাষ্ট্রীয় পুঁজিবাদ যাদের সাধুভাষায় বলা হয় মার্কসবাদ৷ দুই’ই টাকার এপিট আর ওপিঠ৷ দুটি দলই ভারতে যারা বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিআই (এম) বা তাদের সহযোগী দলগুলি সকলেই ও তৃণমূলসহ বিভিন্নদলের নামে রাজত্ব করছে৷ সকলের লক্ষ্য একটাই--- পুরানো তো গেছেই, নোতুন প্রজন্মকেও মদ , গাঁজা , আফিং , চরস প্রভৃতি মাদকদ্রব্যের মধ্যে দিয়ে সহজেই নেশায় বুঁদ করে রাখা৷ তাহলে দেশের ছেলে মেয়েরা মানবিক মূল্যবোধ হারাবে৷ সহজেই তাদের ঝান্ডা বইবার কাজে নিয়োগ করে, ইচ্ছামতো দেশকে শাসনের নামে শোষণ করে রাখার পথ সহজ হবে৷ দেশের মানুষের কল্যাণ এরা কোনদিনই চায় না৷ যেন তেন প্রকারেন গদি দখল ও গদি বজায় রাখাই এদের উদ্দেশ্যে৷ এরা সকলেই সাম্রাজ্যবাদের দালাল ও মানবতার শত্রু৷ ত্রিপুরায় বিজেপি তাদের বাইরে নয়৷ বাঙালী বৈপ্লবিক চেতনা যাতে মাথা তুলে না দাঁড়াতে পারে তার জন্যে সব চেষ্টাই তারা করছে৷ পরাধীন ভারতের শ্বেত সাম্রাজ্যবাদের ছেঁড়া জুতোয় পা গলিয়ে এরা একই কায়দায় হিন্দিসাম্রাজ্যবাদের দালালী করেই যাবে৷ হায়রে বাঙালী নেতৃবৃন্দ৷