সিএবি প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি দিল্লি ক্যাপিটালসের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন সৌরভ৷ যা নিয়েই স্বার্থ সংঘাতের প্রশ্ণ তুলেছিলেন তিন সমর্থক৷ কিন্তু দিল্লির বিরুদ্ধে কেকে আরের ম্যাচ হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও সংঘাতের রায় ঘোষণা করা হয়নি৷
অন্যদিকে ভারতীয় বোর্ড সিইও রাহুল জোহরি অম্বাডসমানকে চিঠি মারফত জানিয়েছেন, ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটিতে থাকাকালীন কোনও আইপিএল ফ্রাঞ্চাইজির উপদেষ্টা হিসেবে থাকা যায় কি না তা পরীক্ষা করে দেখতে৷ সৌরভের বিরুদ্ধে যাঁরা স্বার্থ সংঘাতের প্রশ্ণ তুলেছেন, তাঁদেরও একই দিনে বোর্ডের নীতি-বিষয়ক অফিসারের দ্বারসথ হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷
রাহুল জোহরি লিখেছেন, ‘‘বোর্ডের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কোনও সংস্থার পদে থাকাকালীন কোনও দল অথবা ফ্রাঞ্চাইজির সঙ্গে যুক্ত হলে স্বার্থ সংঘাতের প্রশ্ণ উঠতেই পারে৷ সঙ্গে একটি বিষয় পরীক্ষা করে দেখা উচিত, ক্রিকেট অ্যাডভাইসারি কমিটিতে থাকাকালীন কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজির পদে থাকা যায় কি না৷’’ আগামী ২০শে এপ্রিল স্বার্থ সংঘাতের যে প্রশ্ণ উঠেছিল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তার শুনানি হতে চলেছে৷