লক্ডাউনের কারণে বহু মানুষের রুচি রোজগার বন্ধ৷ বিশেষ করে যারা বিভিন্ন বেসরকারী সংস্থায় কাজ করে তাদের অনেকের চাকরী নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে৷ এই অবস্থায় ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা নিয়েও অভিভাবকরা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত৷
বিভিন্ন বেসরকারী স্কুল কর্ত্তৃপক্ষ মূখ্যমন্ত্রীর আবেদন অগ্রাহ্য করে ফি বৃদ্ধি করে চলেছে৷ অভিভাবকদের পক্ষ থেকেও স্কুল কর্ত্তৃপক্ষ ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়েছিল, যাতে এবছর ফি বৃদ্ধি করা না হয়৷ কিন্তু বেশিরভাগ স্কুল কর্ত্তৃপক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন ও অভিভাবকদের আবেদন কোনো কিছু কর্ণপাত করে নি৷
স্কুল কর্ত্তৃপক্ষের তরফে বলা হয় ফি কমানো কোন মতে সম্ভব নয়, শিক্ষক ও শিক্ষা কমীদের বেতন ও স্কুল রক্ষণাবেক্ষণের প্রচুর অর্থ খরচ হয়, ছাত্র-ছাত্রারা ফি না দিলে সেই অর্থ আসবে কি করে৷
মুখ্যমন্ত্রী স্কুল কর্ত্তৃপক্ষকে বলেন, লক্ডাউনে ইস্কুল বন্ধ থাকায় ছাত্র-ছাত্রারা স্কুলের বহু জিনিস ব্যবহার করে না, তারপর ফি নেওয়া উচিত নয়৷ মুখ্যমন্ত্রীর এই কথায় কয়েকটি স্কুল পঁচিশ শতাংশ ফি কমাতে রাজি হয়েছে৷ কিন্তু বেশিরভাগ স্কুলেই অভিভাবকদের বিক্ষোভ চলছে৷