সংবাদদাতা
অম্বর চট্টোপাধ্যায়
সময়
গ্রীষ্মের রুদ্র তাপসের দাবদাহতে ধরিত্রীর মানুষের কাতরতম একান্ত আহ্বান বর্র্ষর প্রতি৷ কিন্তু বর্র্ষ বড় অভিমানী তাকে তুষ্ট করে বরণ না করলে তার ঘুম ভাঙ্গে না৷ তাই তার নিদ্রাভঙ্গের জন্যে উপযুক্ত সাংসৃকতিক বাতাবরণের প্রয়োজন৷ সেই কাজে নিবেদিত প্রাণ সংবেদন গত ২১শে জুন এক মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন৷
প্রতিবন্ধী অধ্যাপক সবিতাব্রতাসহ অন্যান্য শিল্পীরা বর্র্ষবরণের সঙ্গীত পরিবেশন করেন৷ স্নাতক প্রতিবন্ধী ছোট কুমারী সাউ, স্ব-সংযোজিত সঙ্গীত ও রবীন্দ্র সঙ্গীত পরিবেশন করেন৷
অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা সমিত সাহা, অর্পন ও যুথিকা চট্যোপাধ্যায় বলেন, বর্ষবরণের মাধ্যমে বর্র্ষর আগমনে আমরা নীরব হব না৷ আমাদের পরবর্তী অধ্যমেয় কর্মসূচী হবে বর্র্ষর জল সংরক্ষণের জন্যে মানুষকে সচেতন করা ও বৃক্ষরোপণের মত মহৎ কাজে ব্রতী হওয়া, এই জন্যে আমরা পরিকল্পনা গ্রহণ করছি৷